একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি নিজ দলের প্রার্থী তালিকা তালিকা ও মহাজোটের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। আজ রোববার জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার জালালী স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলটি মহাজোটের হয়ে ২৯টি আসনে লড়বে। এর বাইরে জাতীয় পার্টির আরও ১৩২ জন প্রার্থী ১৩২টি আসনে লড়বেন। তবে এরা মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে গণ্য হবেন না। এসব আসনে নৌকা ও লাঙ্গলের প্রার্থী থাকবেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের নামও উল্লেখ করা হয়।
জাতীয় পার্টির একটি সূত্র জানিয়েছে, এই তালিকা নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে।
আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটের প্রার্থী হয়ে জাতীয় পার্টির ২৯ জন প্রার্থী ভোটে লড়াই করবেন। তাঁরা হলেন—নীলফামারী-৩: মেজর (অব.) রানা মোহাম্মদ সোহেল, নীলফামারী-৪: আহসান আদেলুর রহমান, লালমনিরহাট-৩: গোলাম মোহাম্মদ কাদের, রংপুর-১: মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা, রংপুর-৩: হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, কুড়িগ্রাম-১: এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান, কুড়িগ্রাম-২: পনির উদ্দিন আহমেদ, গাইবান্ধা-১: শামীম হায়দার পাটোয়ারী, বগুড়া-২: শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ, বগুড়া-৩: নুরুল ইসলাম তালুকদার, বগুড়া-৬: মো. নুরুল ইসলাম ওমর, বগুড়া-৭: আলতাফ আলী, বরিশাল-৩: গোলাম কিবরিয়া টিপু, বরিশাল-৬: নাসরিন জাহান রতনা, পিরোজপুর-৩: রুস্তম আলী ফরাজী, টাঙ্গাইল-৫: শফিউল্লাহ আল মুনির, ময়মনসিংহ-৪: বেগম রওশন এরশাদ, ময়মনসিংহ-৮: ফখরুল ইমাম, কিশোরগঞ্জ-৩: মজিবুল হক চুন্নু, ঢাকা-৪: সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, ঢাকা-৬: কাজী ফিরোজ রশীদ, নারায়ণগঞ্জ-৩: লিয়াকত হোসেন খোকা, নারায়ণগঞ্জ-৫: সেলিম ওসমান, সুনামগঞ্জ-৪: পীর ফজলুর রহমান মিজবাহ, সিলেট-২: ইয়াহ ইয়া চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২: জিয়াউল হক মৃধা, ফেনী-৩: লে. জে. (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, লক্ষ্মীপুর-২: মো. নোমান, চট্টগ্রাম-৫: আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
জাতীয় পার্টির উন্মুক্ত প্রার্থীরা হলেন—রংপুর-২: আসাদুজ্জামান চৌধুরী শাবলু, কুড়িগ্রাম-৩: আক্কাস আলী সরকার, কুড়িগ্রাম-৪: মেজর (অব.) আশরাফ উদ দৌলা, গাইবান্ধা-৩: দিলারা খন্দকার শিল্পী, খুলনা-১: সুনীল শুভ রায়, সাতক্ষীরা-১: সৈয়দ দিদার বখত্, সাতক্ষীরা-২: শেখ মাতলুব হোসেন লিয়ন, সাতক্ষীরা-৪: আবদুস সাত্তার মোড়ল, জামালপুর-৪: মোখলেছুর রহমান, শেরপুর-১: ইলিয়াস উদ্দিন, শেরপুর-৩: মো. আবু নাসের, সিলেট-৫: সেলিম উদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫: কাজী মামুনুর রশীদ, পঞ্চগড়-১: আবু সালেক, পঞ্চগড়-২: লুৎফর রহমান রিপন, ঠাকুরগাঁও-৩: হাফিজ উদ্দিন, দিনাজপুর-১: মো. শাহীনুর ইসলাম, দিনাজপুর-২: মো. জুলফিকার হোসেন, দিনাজপুর-৪: মো. মোনাজাত চৌধুরী, দিনাজপুর-৫: সোলায়মান সামী, দিনাজপুর-৬: মো. দেলোয়ার হোসেন, নীলফামারী-১: জাফর ইকবাল সিদ্দিকী, লালমনিরহাট-১: মো. খালেদ আখতার, রংপুর-৪: মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল, রংপুর-৫: মো. ফখরুজ্জামান জাহাঙ্গীর, গাইবান্ধা–৪: কাজী মো. মশিউর রহমান, গাইবান্ধা-৫: এ এইচ এম গোলাম শহীদ রঞ্জু, জয়পুরহাট-১: আ স ম মোক্তাদির তিতাস, জয়পুরহাট-২: কাজী মো. আবুল কাশেম, বগুড়া-৪: হাজি নুরুল আমিন বাচ্চু, বগুড়া-৫: তাজ মোহাম্মদ শেখ, নওগাঁ-১: আকবর আলী কালু, নওগাঁ-২: মো. বদিউজ্জামান, নওগাঁ-৩: তোফাজ্জল হোসেন, নওগাঁ-৪: মো. এনামুল হক, রাজশাহী-২: খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান, রাজশাহী-৫: মো. আবুল হোসেন, রাজশাহী-৬: মো. ইকবাল হোসেন, নাটোর-১: মো. আবু তালহা, নাটোর-২: মো. মুজিবুর রহমান সেন্টু, নাটোর-৩: আনিসুর রহমান, সিরাজগঞ্জ-৩: মো. আলমগীর হোসেন, পাবনা-১: সরদার শাহজাহান, পাবনা-৫: মো. আবদুল কাদের খান।
মেহেরপুর-১: আবদুল হামিদ, মেহেরপুর-২: মো. কেতাব আলী, কুষ্টিয়া-১: মো. শাহারিয়ার জামিল, কুষ্টিয়া-৪: মো. আশরাফুল সোলাইমান, চুয়াডাঙ্গা-১: মো. সোহরাব হোসেন, যশোর-২: এ বি এম সেলিম রেজা, যশোর-৩: মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, যশোর-৪: মো. জহুরুল হক, যশোর-৫: এম এ হালিম, যশোর-৬: মো. মাহাবুব আলম, মাগুরা-১: মো. হাসান সিরাজ, নড়াইল-১: মো. মিল্টন মোল্যা, নড়াইল-২: খন্দকার ফায়েকুজ্জামান, বাগেরহাট-৩: মো. সেকেন্দার আলী মনি, বাগেরহাট-৪: সোমনাথ দে, খুলনা-৪: হাদিউজ্জামান, খুলনা-৫: মো. শহীদ আলম, খুলনা-৬: শফিকুল ইসলাম মধু, বরগুনা-২: মিজানুর রহমান মল্লিক, পটুয়াখালী-৩: মো. সাইফুল ইসলাম, পটুয়াখালী-৪: আনোয়ার হোসেন, ভোলা-১: কেফায়েত উল্লাহ নজিব, ভোলা-৩: নুরুন্নবী সুমন, বরিশাল-২: সোহেল রানা, বরিশাল-৫: এ কে এম মর্তুজা আবেদীন, ঝালকাঠি-১: এম এ কুদ্দুস খান, ঝালকাঠি-২: এম এ কুদ্দুস খান, পিরোজপুর-১: মো. নজরুল ইসলাম, টাঙ্গাইল-৪: সৈয়দ মোস্তাক হোসেন রতন, টাঙ্গাইল-৭: মো. জহিরুল ইসলাম জহির, জামালপুর-১: আবদুস সাত্তার, জামালপুর-২: মোস্তফা আল মাহমুদ, জামালপুর-৩: লে. কর্নেল (অব.) মঞ্জুর আহাদ হেলাল, ময়মনসিংহ-৫: মো. সালাউদ্দিন আহমেদ মুক্তি, ময়মনসিংহ-৬: কে আর ইসলাম, ময়মনসিংহ-৭: বেগম রওশন এরশাদ, ময়মনসিংহ-৯: হাসনাত মাহমুদ তালহা, ১৫৯ নেত্রকোনা-৩: মো. জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, কিশোরগঞ্জ-৬: নুরুল কাদের সোহেল, মানিকগঞ্জ-৩: জহিরুল আলম রুবেল, মুন্সিগঞ্জ-১: শেখ সিরাজুল ইসলাম, মুন্সিগঞ্জ-৩: গোলাম মোহাম্মদ রাজু।
ঢাকা-২: শাকিল আহমেদ শাকিল, ঢাকা-৭: তারেক আহমেদ আদেল, ঢাকা-৮: মো. ইউনুস আলী আকন্দ, ঢাকা-১০: মো. হেলাল উদ্দিন, ঢাকা-১১: এস এম ফয়সল চিশতী, ঢাকা-১২: নাসির উদ্দিন সরকার, ঢাকা-১৩: শফিকুল ইসলাম সেন্টু, ঢাকা-১৪: মোস্তাকুর রহমান, ঢাকা-১৫: মো. শামসুল হক, ঢাকা-১৭: এইচ এম এরশাদ, ঢাকা-১৯: কাজী আবুল কালাম আজাদ, ঢাকা-২০: খান মো. ইসরাফিল, গাজীপুর-৩: আফতাব উদ্দিন আহমেদ, গাজীপুর-৫: রাহেলা পারভীন শিশির, নরসিংদী-১: মো. শফিকুল ইসলাম, নরসিংদী-২: মো. আজম খান, নরসিংদী-৩: আলমগীর কবির, নরসিংদী-৪: মো. নেওয়াজ আলী ভূঁইয়া, নরসিংদী-৫: এম এ সাত্তার, নারায়ণগঞ্জ-১: আজম খান, রাজবাড়ী-১: আক্তারুজ্জামান হাসান, রাজবাড়ী-২: এ বি এম নুরুল ইসলাম, শরীয়তপুর-৩: মো. আবুল হাসান, সুনামগঞ্জ-৫: নাজমুল হুদা, সিলেট-১: মাহাবুবুর রহমান চৌধুরী, সিলেট-৩: মো. ওসমান আলী, সিলেট-৪: আহমেদ তাজ উদ্দিন তাজ রহমান, মৌলভীবাজার-২: মাহাবুবুল আলম শামীম, হবিগঞ্জ-১: মো. আতিকুর রহমান, হবিগঞ্জ-২: শংকর পাল, হবিগঞ্জ-৩: মো. আতিকুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪: তারেক এ আদেল, কুমিল্লা-১: মো. আবু জায়েদ আল মাহমুদ, কুমিল্লা-২: মো. আমির হোসেন, কুমিল্লা-৩: মো. আলমগীর হোসেন, কুমিল্লা-৪: মো. ইকবাল হোসেন রাজু, কুমিল্লা-৫: মো. তাজুল ইসলাম, কমিল্লা-৭: মো. লুৎফর রেজা, কুমিল্লা-৮: নুরুল ইসলাম মিলন, কুমিল্লা-৯: এ টি এম আলমগীর, কুমিল্লা-১১: খায়ের আহমেদ ভূঁইয়া, চাঁদপুর-১: এমদাদুল হক, চাঁদপুর-২: এমরান হোসেন মিয়া, চাঁদপুর-৪: মো. মাইনুল ইসলাম, নোয়াখালী-১: আবু নাসের ওয়াহেদ ফারুক, নোয়াখালী-২: হাসান মঞ্জুর, নোয়াখালী-৩: ফজলে এলাহী সোহাগ, নোয়াখালী-৪: মোবারক হোসেন, নোয়াখালী-৫: সাইফুল ইসলাম, নোয়াখালী-৬: নাসিম উদ্দিন মোঃ বায়জিদ, লক্ষ্মীপুর-১: আলমগীর হোসেন, লক্ষ্মীপুর-৪: আবদুর রাজ্জাক চৌধুরী, চট্টগ্রাম-২: জহুরুল ইসলাম রেজা, চট্টগ্রাম-৪: দিদারুল কবির, চট্টগ্রাম-৮: ফাতেমা খুরশীদ সোমাইয়া, চট্টগ্রাম-১২: মো. নুরুচ্ছফা সরকার, চট্টগ্রাম-১৪: আবু জাফর মোহাম্মদ ওয়ালি উল্লাহ, ২৯৮: খাগড়াছড়ি সোলায়মান আলম শেঠ, রাঙ্গামাটি এ এ কে পারভেজ তালুকদার।
মন্তব্য
মন্তব্য করুন প্রথমআলো.কম এ
MD MAHMUD ALAM
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
অনেকগুলা হা হা
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
হাহাহাহাহাহাহাহাহা! 😆
Md. Asraful Alam
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
খেলা হবে হরদম!!!
Muhammad Rahman
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
29 টি আসন কেন হয় আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টি কে দিল কেন সবগুলো আসন উন্মুক্ত করে দেয়া হল না
Zunaid Ahmed
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
ভাল সিদ্ধান্ত। এখানে ২০টা আসন সহজেই জেতার মত।আরো কয়েকটা বেশি পাবে।উন্মুক্ত থেকেও ৩-৪ টা জেতার সম্ভাবনা আছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
তাহলে উন্মুক্ত ওসব আসনে আওয়ামী প্রার্থীর কি হবে!? 😮
সজীব
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
উন্মুক্ত ভাবে ১৩২ টা আসনে যদি তারা ইলেকশন করবেই, তাহলে আবার জোট কিসের?? ২৮ টা সিটে লীগের ভোটে পাশ করবে, আর ১৩২ টা আসনে মহাজোটের প্রার্থীর বিরুদ্ধে লড়বে। ভালোই চিপায় লীগ। এইবার ধানের শীষ কে হারাতে হলে ইঞ্জিনিয়ারিং ছাড়া আর কোন পথই খোলা থাকলো না নৌকার।
Azizul Hoque
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
@ সজীব, Very wrong policy by Sheikh Hasina. How she did this ?
সজীব
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
@Azizul Hoque ভাই, মাথা বন্ধক দিয়ে হইলেও বিএনপি এইবার ইলেকশন করবে। এই ১৩২ জনকে ডামি প্রার্থী যারা বলতাছেন তারা কি হিসাব করতাছেন উনারাই জানেন। এতে শুধু ভোটই কমবে।
Muhammad Rahman
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
যা ক্ষতি হওয়ার আওয়ামী লীগের হবে ,29 টি আসন কেন জাতীয় পার্টিকে দেওয়া হল!!!.....????
Muhammad Rahman
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
29 টি আসন কেন জাতীয় পার্টিকে দেওয়া হল
Azizul Hoque
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
Jatio Party will win 7-8 seats. This is not good decision by AL to allow their open candidates. One single vote is important for AL.
ARIFUR RAHMAN
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
ha ha ha ha....................
Bidyut Fouzder
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
চমৎকার জোটে নির্বাচন!
Muhammad Rahman
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
যেখানে একটা ভোটে মূল্যবান সেখানে 132 টা আসন উন্মুক্ত জানিনা আমি কি ধরনের জোট করল কি ধরনের চিন্তা!!!!!Haaaa
নাজারেথ স্বনন
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
জেনারেল মাসুদকে আরেকবার বৈধতা দিলো মহাজোট।
Muhammad Rahman
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
যদি বিএনপি শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে না থাকে তাহলে এ সিদ্ধান্ত খুবই ভালো আর যদি বিএনপি নির্বাচনে থাকে তাহলে খুবই বাজে সিদ্ধান্ত AL.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
এবার খেলা জমবে। জাতীয় পার্টি ২০০৮ মহাজোটে আওয়ামী লীগের পক্ষে প্রচারনা চালিয়েছিল। কিন্ত এবার প্রেক্ষাপট ভিন্ন জাতীয় পার্টি এবার ১৩২ আসনে পার্থী রাখায় তারা আওয়ামী লীগের পক্ষে কাজ করবে না। উল্টো তাদের ভোট কাটবে। সুতরাং চাচা একটা ভেলকি দেখালো।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
বন্দি এরশাদের ২৯ আসন অনেক বেশি আসন!
Golam Ali
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
জাতীয় পার্টি ভুল সিদ্ধান্ত নিল,মহাজোটের বাইরে তাদের পাস করে আসা অনেক কঠিন হবে,ক্ষতি হবে জাতীয় পার্টির, আওয়ামী লীগ বিপুল ভোটে পাস করবে, জাতীয় পার্টির এঐ সিদ্ধান্তের কারণে মহাজোটে জাতীয় পার্টির গুরুত্ব আরও কমে যাবে।এরশাদের একক ভাবে ক্ষমতায় যাওয়ার দিবাস্বপ্ন ,দিবাস্বপ্ন ই থেকে যাবে, জাতীয় পার্টি ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলো।
Md. Muniruzzaman
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
এই জন্য মহাজোটকে চরম মূল্য দিতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
নির্বাচনে ভোটগ্রহণে দায়িত্ব পালন করবে এমন নিয়োগকৃত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের তালিকার কপি পুলিশকে দিচ্ছে ডিসি
আজিম ইমরান
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
একেই বলে সরকারেও থাকা বিরোধী দলেও থাকা। ওর ফোন নির্বাচন না করতে পারলে জাতীয় পার্টি বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করবে। আর কোন কারণে ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনে আসলে বা নির্বাচন জিতে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকলে তখন আওয়ামী লীগের সাথে জাতীয় পার্টির আসন যুক্ত করা হবে।
Abdullah Al Faruque
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামী লীগ এবার টের পাবে জাতীয় পার্টি কি জিনিস। ওদেরকে সীট দেওয়ার কথা ছিল ৪২টি। আর দেওয়া হয়েছে মাত্র ২৯টি। ঠিক কাজটিই করেছে জাপা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
অর্থাৎ ২৯টি আসনে ওরা নৌকা নিয়ে লড়বে, আর ১৩২টি আসনে অন্য প্রতীকের পাশাপাশি নৌকার বিরুধ্বেও লড়বেন. সেসব আসনের নির্বাচনী ভাষণে প্রার্থীরা নৌকার সমালোচনা করবেন !!
Shahidul Shahriar
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
জমবে খেলা হা হা হা!
Ghotok Ferdous. E-mail: [email protected]
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
জাতীয় পার্টির উন্মুক্ত প্রার্থী এত? জোটের কী স্বার্থকতা থাকলো? উভয় পার্টির জন্যই চ্যালেঞ্জ তৈরী হোল।
Kamrul Hasan
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
কুড়িগ্রাম-৩: আক্কাস আলী সরকার Confirm, Just because of candidate not for JP .
ASM Al-kamal
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
পুরাই খাওয়ার ধান্দা ক্ষমতায় জাও আর কামাও। উহ কি মজা
Mostafizur Rahman
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
যে ২৯টা দেয়া হয়েছে তার মধ্যে ৯-১২ আসনে বড়জোর একক ভাবে নির্বাচিত হওয়ার ক্ষমতা আছে, তাদের উচিত অতি শীঘ্র ১৩২টি আসনে প্রার্থী প্রত্যাহার করে মহাজোট প্রার্থীকে সমর্থন করা I
Muhammad Rahman
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
কেন কন্ট্রোল করতে পারে না আওয়ামী লীগ তার জোটকে ???????
Sowkat Ali Sumon
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
এইটা আবার কেমন জোট??? ১৩২টা আসনে যদি আলাদা লড়বেই...তাইলে ২৯ আসন ছেড়ে দেয়ার কি মতলব!! মহাজোটের প্রার্থী আবার জাতীয় পার্টির বিপক্ষে লগবে!! হাইস্যকর...
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
জাতিয় পার্টিকে ছেড়ে দেয়া ২৯ আসনে আওয়ামী লীগ নিশ্চুপ থাকুক। বেশী দূরে যাওয়ার দরকার নাই, ঢাকায় বাবলা আর কাজি ফিরোজ রশিদ আওয়ামী লীগের সমর্থন ছাড়া কি ভোট পাবে তা হাড়ে হাড়ে টের পাইয়ে দেয়া দরকার।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
খুলনায় একটি আসনে শুনীল শুভ রায় নিজ ক্ষমতায় ভোট পায় ৫০০০ টি। সে আওয়ামী লীগের পঞ্চানন বিশ্বাসের নিশ্চিত আসনটি দাবী করে বসে আছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামীলীগ যে জাতীয় পার্টি নিয়ে রীতিমতো ছেলেখেলা করেছে, অবশ্য এটা ঠিকই করেছে। ১০ বছরে এতোকিছু পাবার পরেও যাদের লোভ কমে না তাদের জন্য এটাই উচিৎ হয়েছে।
AKMSeraj
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
আয় হায় ... অবস্থা দেখে তো মনে হচ্ছে জাতীয় পার্টি বরং আওয়ামী লীগ কে কিছু আসন দিল।
selim
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
খুব ভাল
Mia Bhai
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
AL has taken fair decision and also JP has taken wise decision. AL gave JP lost of seats in last election because there was no other party (specially BNP) in election. AL has to keep its winning power to be able to form own govt. & not to depend on anybody. JP also got a chance to show its power. Lets see. I can tell, Ershad will lose in Dhaka 17 to Faruk. Results will prove AL has taken right decision and JP will also realize that
Azizul Hoque
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
Partho will win in this seat.
Ahsan
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
জাতীয় পার্টি যে কতো বড় আপদ, এইটা আওয়ামীলীগ এইবার টের পাচ্ছে!
ALAMGIR HAYDER
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
WHAT KIND OF ALLIANCE IS THIS? CONTESTING AS ALLIANCE 29 AND OPEN 132. ERSHAD VIRUS HAS SPREAD INTO ALLIANCE POLICY ALSO.
Mir Md Mofazzal Hossain
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
জাতীয় পার্টি মহাজোটে ২৯ আসন পাওয়ার যোগ্য নয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
তাহলে হিসাবে দাঁড়ালো ২৯+১৩২=১৬১ টা সীট পেলো এটা AL কি ধরনের math করলো।
Nazmus Sakib
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
জাতীয় পার্টি সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
তাহলে তো একটি সীটও জাতীয় পার্টিকে দেয়া উচিত হয়নি,২৯টা সীট মহাজোটে সংগে ১৩২ বাইরে এর মানেটা কি?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
জাত পার্টি গাছেরটাও খেলো,তলারটাও কুঁড়োলো।
Anisur Rahman
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
আ.লীগ বা জাপা আমাদের মত সস্তা জ্ঞান-বুদ্ধি নিয়ে নির্বাচনী প্লান করেনি! অবশ্যই এর পেছনে কোন গোপন প্লান রয়েছে!! যা বোঝার বুদ্ধি আমাদের হয়নি!!! শুধু পার্থনা করি- গভীর প্লান যেন জনগনের কোন ক্ষতির কারন না হয়। সবাই-ই ক্ষমতায় যাওয়ার জন্যই দেশকে অস্থির করে তোলেন। এতে আমাদের মত সস্তা জনগনের কোন লাভ হয়না। নির্বাচনের আগে আমরা থাকি ক্ষমতার উৎস! নির্বাচনের সময় থাকি সাধারন ভোটার!! ক্ষমতায় যাওয়ার পর হয়ে যাই সস্তা মানুষ!!! যাদের কথা ভাববার সময় তোমাদের হয়ে উঠেনা, ক্ষমতার দাপটে ভুলে যান। তবুও শুভকামনা প্রিয় দেশ মাতৃকা বাংলাদেশের জন্য।
সফিকুল ইসলাম সজিব
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
আপনার সাথে সম্পুর্ণ একমত
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
সরকার জোর জবরদস্তি করে ক্ষমতায় থাকার আরেক কৌশল!!!
রুমা চৌধুরী
১০ ডিসেম্বর, ২০১৮
সহমত...
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
এটাই হল প্লান বি। এর মানে হল ঐক্যফ্রন্ট যদি কোন কারনে নির্বাচন থেকে সরে যায় তবে ৫ জানুয়ারীর মত ১৫৩ জন বিনা ভোটে নির্বাচিত হবে আর বাকিদের নির্বাচন হবে। কিন্তু বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনের মাঠও ছেরে যাবে না। আর স্বপ্নও সফল হবে না। উল্টো জাতীয় পার্টি নির্বাচন মাঠে সরকার বিরুধী প্রচারনা চালাবে।
Anisur Rahman
১০ ডিসেম্বর, ২০১৮
প্লানটা যদি এমন হয়ঃ কেন্দ্রের ভিতরে দুজন পুলিং এজেন্ট এক হয়েগেলেন, আর বাইরে কিছু আসনে জাপা আলীগকে সমর্থন করল আবার কিছু আসনে আলীগ জাপাকে! ৯১’এ বিএনপি-জামাত তাই করেছিল! তাছাড়া স্বপ্ন দেখা ভিআইপি’দের কাজ নয়, সস্তা মানুষদের কাজ!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
সরকার বিএনপিকে যেকোন উপায়ে নির্বাচন থেকে দূরে সরিয়ে জাতীয় পার্টিকে প্রধান বিরোধী দল বানানোর পায়তারায় ব্যস্ত?????
Mr.RupoM.
১০ ডিসেম্বর, ২০১৮
এবার বিএনপির কোনই পাত্তা থাকবেনা এবার জাতীয় পার্টি হবে প্রধান বিরোধী দল।
Mainuddin
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
আমার মনে হয় বাকি যে 132 টি আসন তার মধ্যে 132 টি ভোট না ও পেতে পারে। কারন জাপা তো কিছু এলাকার দল। সারা দেশের না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
90 এর স্বৈরাচারী শাসকদের 29 টা আসন দিলে দোষ নাই, আর বিএনপির জোটদের 23/17 দিলেই যতো দোষ... কে কখন কী করছে বাঙালি দেখছে
Jamshed Patwari
১০ ডিসেম্বর, ২০১৮
যদি ভোট সুষ্টু হয় তাহলে জাতীয় পার্টি এবার বড়জোড় রংপুর থেকে দুয়েকটি আসন পেতে পারে। সুতরাং ২৯টির ২৭টিই বেকার গেল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১০ ডিসেম্বর, ২০১৮
উরে কৌশল 🤣 সব ভাগাভাগি করে খাওয়ার কৌশল মাত্র, জনসাধারণের উল্লু বানিয়ে তাদের জান মালের এভাবেই কৌশলে হেফাজত হবে আজীবন 😤😤
Shan*Is*Back
১০ ডিসেম্বর, ২০১৮
তার মানে ২৯ জন হল সরকারি জাতীয় পার্টি আর বাকি ১৩২ জন হল বিরোধী জাতীয় পার্টি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১০ ডিসেম্বর, ২০১৮
JAPA only 29 seat.AL must be looser.JAPA supporter will not support Boat,They should get 45 seat.
Bahadur Chy
১০ ডিসেম্বর, ২০১৮
সেই হিসাব মিলবেনা.........এবার
সৈকত
১০ ডিসেম্বর, ২০১৮
যে সকল ভাইয়েরা মহাজোট নিয়া এতো চিন্তিত তাদের বলি, আওয়ামী লীগ ওই সব আসনে জাতীয় পার্টি কে উম্মুক্ত করেছে যেখানে জাতীয় পার্টির ভোট আওয়ামী লীগ এর জয়ের ক্ষেত্রে কোন প্রভাভ ফেলবে না । উদাহরন সরূপ - নড়াইল ১ আসন এ জাতীয় পার্টির প্রার্থী ৫০০ ভোট পায় কি না স্নদেহ।যদিও কিছু ভোট পাবে সেগুলো বিএনপি এর ভোট কারন তারা একই গ্রাম এর ২ প্রার্থী।