৩০০ আসনে মহাজোটের ৩০৩ প্রার্থী

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮


একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে মহাজোটের প্রার্থী তালিকা নির্বাচন কমিশনে জমা দিয়েছে আওয়ামী লীগ। আজ রোববার বিকেলে আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধি দল নির্বাচন কমিশনে এই তালিকা জমা দিয়েছে। নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া তালিকায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী রয়েছেন ২৫৮ জন। এ ছাড়া ওয়ার্কার্স পার্টি পাঁচটি, জাসদ তিনটি, তরিকত ফেডারেশন দুটি, বাংলাদেশ জাসদ একটি, বিকল্পধারা বাংলাদেশ তিনটি আসনে নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করছেন। পাশাপাশি বাইসাইকেল প্রতীকে জাতীয় পার্টি (জেপি) দুটি এবং লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টি ২৯টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। এর মধ্যে তিনটি আসনে আওয়ামী লীগ ও জোটের একাধিক প্রার্থী আছে, যাঁরা সবাই মহাজোটের প্রার্থী। এই আসন তিনটি হলো কুড়িগ্রাম–১, কুড়িগ্রাম–৪ ও বরিশাল–৩।

রংপুর বিভাগ:
পঞ্চগড়-১: মো: মাজহারুল হক প্রধান, পঞ্চগড়-২: মো. নুরুল ইসলাম সুজন, ঠাকুরগাঁও-১: রমেশ চন্দ্র সেন, ঠাকুরগাঁও-২: মো. দবিরুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও–৩: ইয়াসিন আলী (ওয়ার্কার্স পার্টি) , দিনাজপুর–১: মনোরঞ্জন শীল গোপাল, দিনাজপুর-২: খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, দিনাজপুর-৩: ইকবালুর রহিম, দিনাজপুর-৪: আবুল হাসান মাহমুদ আলী, দিনাজপুর-৫: মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার, দিনাজপুর-৬: শিবলী সাদিক, নীলফামারী-১: আফতাব উদ্দিন সরকার, নীলফামারী-২: আসাদুজ্জামন নূর, নীলফামারী-৩: মেজর (অব.) রানা মোহাম্মদ সোহেল (লাঙ্গল), নীলফামারী-৪: আহসান আদেলুর রহমান (লাঙ্গল), লালমনিরহাট-১: মো. মোতাহার হোসেন, লালমনিরহাট-২: নুরুজ্জামান আহ‌মেদ, লালমনিরহাট–৩: গোলাম মোহাম্মদ কাদের (লাঙ্গল), রংপুর–১: মসিউর রহমান রাঙ্গা (লাঙ্গল), রংপুর–২: আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী, রংপুর–৩: এইচ এম এরশাদ (লাঙ্গল), রংপুর-৪: টিপু মুনশি, রংপুর-৫: এ এইচ এন আশিকুর রহমান, রংপুর-৬: শিরীন শারমিন চৌধুরী, কুড়িগ্রাম–১: আসলাম হোসেন সওদাগর এবং এ কে এম মোসতাফিজুর রহমান (লাঙ্গল), কুড়িগ্রাম–২: পনির উদ্দিন আহমেদ (লাঙ্গল), কুড়িগ্রাম–৩: এম এ মতিন, কুড়িগ্রাম-৪: জাকির হোসেন ও রুহুল আমিন (বাইসাইকেল), গাইবান্ধা–১: শামীম হায়দার পাটোয়ারী (লাঙ্গল), গাইবান্ধা-২: মাহবুব আরা বেগম গিনি, গাইবান্ধা-৩: মো. ইউনুস আলী সরকার, গাইবান্ধা–৪: মনোয়ার হোসেন চৌধুরী, গাইবান্ধা–৫: ফজলে রাব্বী মিয়া।
রাজশাহী বিভাগ:
জয়পুরহাট-১: সামসুল আলম দুদু, জয়পুরহাট-২: আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, বগুড়া-১: আবদুল মান্নান, বগুড়া–২: শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ (লাঙ্গল), বগুড়া–৩: নুরুল ইসলাম তালুকদার (লাঙ্গল), বগুড়া–৪: এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন (জাসদ), বগুড়া-৫: মো. হাবিবর রহমান, বগুড়া–৬: নুরুল ইসলাম ওমর (লাঙ্গল), বগুড়া–৭: আলতাফ আলী (লাঙ্গল), নওগাঁ-১: সাধন চন্দ্র মজুমদার, নওগাঁ-২: শহিদুজ্জামান সরকার, নওগাঁ–৩: ছলিম উদ্দীন তরফদার, নওগাঁ-৪: ইমাজউদ্দিন প্রামানিক, নওগাঁ-৫: নিজাম উদ্দিন জলিল, নওগাঁ-৬: মো. ইসরাফিল আলম, রাজশাহী-১: ওমর ফারুক চোধুরী, রাজশাহী–২: ফজলে হোসেন বাদশা (ওয়ার্কার্স পার্টি) রাজশাহী–৩: আয়েন উদ্দিন, রাজশাহী-৪: এনামুল হক, রাজশাহী–৫: মনসুর রহমান, রাজশাহী-৬: মো. শাহরিয়ার আলম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ–১: সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২: জিয়াউর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩: আবদুল ওদুদ, নাটোর–১: শহিদুল ইসলাম বকুল, নাটোর–২: শফিকুল ইসলাম শিমুল, নাটোর-৩: জুনা‌য়েদ আহ‌ম্মেদ পলক, নাটোর-৪: আবদুল কুদ্দুস, পাবনা-১: মো. শামসুল হক টুকু, পাবনা-২: আহমেদ ফিরোজ কবির, পাবনা-৩: মকবুল হোসেন, পাবনা-৪: শামসুর রহমান শরিফ ডিলু, পাবনা-৫: গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স, সিরাজগঞ্জ-১: মোহাম্মদ না‌সিম, সিরাজগঞ্জ-২: ‌ মো. হাবিবে মিল্লাত, সিরাজগঞ্জ-৩: আবদুল আজিজ, সিরাজগঞ্জ-৪: তানভীর ইমাম, সিরাজগঞ্জ-৫: আবদুল মমিন মণ্ডল, সিরাজগঞ্জ-৬: হাসিবুর রহমান খান স্বপন।

ময়মনসিংহ বিভাগ:
ময়মনসিংহ-১: জুয়েল আরেং, ময়মনসিংহ-২: শরীফ আহ‌ম্মেদ, ময়মনসিংহ–৩: নাজিম উদ্দিন আহমেদ, ময়মনসিংহ–৪: বেগম রওশন এরশাদ (লাঙ্গল), ময়মনসিংহ–৫: কে এম খালিদ, ময়মনসিংহ-৬: মো. মোসলেম উদ্দিন, ময়মনসিংহ-৭: রুহুল আমিন মাদানী, ময়মনসিংহ–৮: ফখরুল ইমাম (লাঙ্গল), ময়মনসিংহ–৯: আনোয়ারুল আবেদিন খান, ময়মনসিংহ-১০: ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল, ময়মনসিংহ–১১: কাজিম উদ্দিন আহমেদ, জামালপুর–১: আবুল কলাম আজাদ, জামালপুর–২: মো. ফরিদুল হক খান, জামালপুর-৩: মির্জা আজম, জামালপুর-৪: মো: মুরাদ হাসান, জামালপুর-৫: মোজাফ্ফর হো‌সেন, নেত্রকোনা-১: মানু মজুমদার, নেত্রকোনা–২: মো. আশরাফ আলী খান খসরু, নেত্রকোনা-৩: অ‌সীম কুমার উকিল, নেত্রকোনা-৪: রেবেকা মমিন, নেত্রকোনা-৫: ওয়া‌রেসাত হো‌সেন বেলাল, শেরপুর-১: আতিউর রহমান আতিক, শেরপুর-২: মতিয়া চৌধুরী, শেরপুর-৩: এ কে এম ফজলুল হক চান।

ঢাকা বিভাগ:
টাঙ্গাইল-১: আবদুর রাজ্জাক, টাঙ্গাইল-২: ছোট মনির, টাঙ্গাইল-৩: আতাউর রহমান খান, টাঙ্গাইল-৪: হাসান ইমাম খান, টাঙ্গাইল-৫: শফিউল্লাহ আল মুনির (লাঙ্গল), টাঙ্গাইল-৬: আহসানুল ইসলাম টিটু, টাঙ্গাইল-৭: একাব্বর হোসেন, টাঙ্গাইল-৮: জোয়াহেরুল ইসলাম, কিশোরগঞ্জ-১: সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, কিশোরগঞ্জ-২: নূর মোহাম্মদ, কিশোরগঞ্জ–৩: মজিবুল হক চুন্নু (লাঙ্গল), কিশোরগঞ্জ-৪: রেজোয়ান আহাম্মেদ তৌফিক, কিশোরগঞ্জ-৫: আফজাল হোসেন, কিশোরগঞ্জ-৬: নাজমুল হাসান পাপন, মানিকগঞ্জ-১: এ এম নাঈমুর রহমান দুর্জয়, মানিকগঞ্জ-২: মমতাজ বেগম, মানিকগঞ্জ-৩: জাহিদ মালেক স্বপন, মুন্সিগঞ্জ–১: মাহী বি চৌধুরী (বিকল্পধারা), মুন্সিগঞ্জ-২: সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি, মুন্সিগঞ্জ-৩: মৃণাল কান্তি দাস। ঢাকা-১: সালমান এফ রহমান, ঢাকা-২: কামরুল ইসলাম, ঢাকা-৩: নসরুল হামিদ বিপু, ঢাকা–৪: সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা (লাঙ্গল), ঢাকা-৫: হাবিবুর রহমান মোল্লা, ঢাকা–৬: কাজী ফিরোজ রশীদ (লাঙ্গল), ঢাকা-৭: হাজী সেলিম, ঢাকা–৮: রাশেদ খান মেনন (ওয়ার্কার্স পার্টি), ঢাকা-৯: সাবের হোসেন চৌধুরী, ঢাকা-১০: শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা-১১: এ কে এম রহমতুল্লাহ, ঢাকা-১২: আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, ঢাকা-১৩: সাদেক খান, ঢাকা-১৪: আসলামুল হক, ঢাকা-১৫: কামাল আহমেদ মজুমদার, ঢাকা-১৬: মো. ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ, ঢাকা–১৭: আকবর হোসেন পাঠান (ফারুক), ঢাকা-১৮: সাহারা খাতুন, ঢাকা-১৯: এনামুর রহমান, ঢাকা-২০: বেনজীর আহমেদ। গাজীপুর-১: আ ক ম মোজাম্মেল হক, গাজীপুর-২: জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর-৩: ইকবাল হোসেন সবুজ, গাজীপুর-৪: সিমিন হোসেন রিমি, গাজীপুর-৫: মেহের আফরোজ চুমকী, নরসিংদী-১: নজরুল ইসলাম হীরু, নরসিংদী-২: আনোয়ারুল আশরাফ খান, নরসিংদী-৩: জহিরুল হক ভূঁইয়া মোহন, নরসিংদী-৪: নুরুল মজিদ আহমেদ হুমায়ুন, নরসিংদী-৫: রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু, নারায়ণগঞ্জ-১: গোলাম দস্তগীর গাজী, নারায়ণগঞ্জ-২: নজরুল ইসলাম বাবু, নারায়ণগঞ্জ–৩: লিয়াকত হোসেন খোকা (লাঙ্গল), নারায়ণগঞ্জ-৪: এ কে এম শামীম ওসমান, নারায়ণগঞ্জ–৫: সেলিম ওসমান (লাঙ্গল)। রাজবাড়ী-১: কাজী কেরামত আলী, রাজবাড়ী-২: মো. জিল্লুল হাকিম, ফরিদপুর-১: মনজুর হো‌সেন, ফরিদপুর–২: সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, ফরিদপুর-৩: খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ফরিদপুর-৪: কাজী জাফরুল্লাহ, গোপালগঞ্জ-১: ফারুক খান, গোপালগঞ্জ-২: শেখ ফজলুল করিম সেলিম, গোপালগঞ্জ-৩: শেখ হাসিনা, মাদারীপুর-১: নূর ই আলম চৌধুরী লিটন, মাদারীপুর-২: শাজাহান খান, মাদারীপুর-৩: আবদুস সোবহান গোলাপ, শরীয়তপুর-১: ইকবাল হোসেন অপু, শরীয়তপুর-২: এ কে এম এনামুল হক শামীম, শরীয়তপুর-৩: নাহিম রাজ্জাক।

খুলনা বিভাগ:
মেহেরপুর-১: ফরহাদ হোসেন, মেহেরপুর–২: মো. সহিদুজ্জামান, কুষ্টিয়া-১: আ ক ম সরোয়ার জাহান, কুষ্টিয়া–২: হাসানুল হক ইনু (জাসদ), কুষ্টিয়া-৩: মাহবুবউল আলম হানিফ, কুষ্টিয়া-৪: সেলিম আলতাফ জর্জ, চুয়াডাঙ্গা-১: সোলায়মান হক জোয়ারদার সেলুন, চুয়াডাঙ্গা-২: আলী আসগর টগর, ঝিনাইদহ-১: মো. আবদুল হাই, ঝিনাইদহ–২: তাহজীব আলম সিদ্দিকী, ঝিনাইদহ-৩: মো. শফিকুল আজম খান, ঝিনাইদহ–৪: আনোয়ারুল আজিম, যশোর-১: শেখ আফিল উদ্দিন, যশোর-২: মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন, যশোর-৩: কাজী না‌বিল আহ‌ম্মেদ, যশোর-৪: রনজিত কুমার রায়, যশোর-৫: স্বপন ভট্টাচার্য, যশোর-৬: ইসমাত আরা সাদেক, মাগুরা-১: সাইফুজ্জামান শিখর, মাগুরা-২: বীরেন শিকদার, নড়াইল–১: কবিরুল হক, নড়াইল-২: মাশরাফি বিন মর্তুজা। বাগেরহাট-১: শেখ হেলাল উদ্দিন, বাগেরহাট-২: শেখ তন্ময়, বাগেরহাট-৩: হাবিবুন নাহার, বাগেরহাট-৪: মোজাম্মেল হোসেন, খুলনা-১: পঞ্চানন বিশ্বাস, খুলনা-২: শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল, খুলনা-৩: বেগম মন্নুজান সুফিয়ান, খুলনা-৪: আবদুস সালাম মুর্শেদী, খুলনা-৫: নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, খুলনা-৬: আকতারুজ্জামান বাবু, সাতক্ষীরা–১: মুস্তফা লুৎফুল্লাহ (ওয়ার্কার্স পার্টি), সাতক্ষীরা-২: মীর মোশতাক আহমেদ রবি, সাতক্ষীরা-৩: আ ফ ম রুহুল হক, সাতক্ষীরা ৪: এস এম জগলুল হায়দার।

বরিশাল বিভাগ:
বরগুনা-১: ধীরেন্দ্র দেবনাথ সম্ভু, বরগুনা-২: শওকত হাচানুর রহমান রিমন, পটুয়াখালী-১: শাহজাহান মিয়া, পটুয়াখালী-২: আ স ম ফিরোজ, পটুয়াখালী-৩: এস এম শাহাজাদা, পটুয়াখালী-৪: মহিব্বুর রহমান মুহিব, ভোলা-১: তোফায়েল আহমেদ, ভোলা-২: আলী আজম মুকুল, ভোলা-৩: নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন, ভোলা-৪: আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, বরিশাল-১: আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ, বরিশাল-২: মো. শাহে আলম, বরিশাল–৩: টিপু সুলতান (ওয়ার্কার্স পার্টি) এবং গোলাম কিবরিয়া টিপু (লাঙ্গল), বরিশাল-৪: পঙ্কজ দেবনাথ, বরিশাল-৫: জাহিদ ফারুক, বরিশাল–৬: নাসরিন জাহান রতনা (লাঙ্গল), ঝালকাঠি–১: বজলুল হক হারুন, ঝালকাঠি-২: আমির হোসেন আমু, পিরোজপুর-১: শ ম রেজাউল করিম, পিরোজপুর–২: আনোয়ার হোসেন মঞ্জু (বাইসাইকেল), পিরোজপুর–৩: রুস্তম আলী ফরাজি (লাঙ্গল)।
সিলেট বিভাগ:
সুনামগঞ্জ-১: মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, সুনামগঞ্জ-২: জয়া সেনগুপ্ত, সুনামগঞ্জ-৩: এ এ মান্নান, সুনামগঞ্জ–৪: পীর ফজুলর রহমান মিজবাহ (লাঙ্গল), সুনামগঞ্জ-৫: মহিবুর রহমান মানিক, সিলেট-১: এ কে আবদুল মোমেন, সিলেট–২: ইয়াহ ইয়া চৌধুরী (লাঙ্গল), সিলেট-৩: মাহমুদ-উস সামাদ চৌধুরী কায়েস, সিলেট-৪: ইমরান আহমদ, সিলেট–৫: হাফিজ আহমদ মজুমদার, সিলেট-৬: নুরুল ইসলাম নাহিদ, মৌলভীবাজার-১: মো. শাহাব উ‌দ্দিন, মৌলভীবাজার-২: এম এম শাহীন (বিকল্পধারা), মৌলভীবাজার-৩: নেসার আহ‌ম্মেদ, মৌলভীবাজার-৪: উপাধ্যক্ষ মো. আবদুস শহীদ, হবিগঞ্জ–১: গাজী মোহাম্মদ শাহনওয়াজ, হবিগঞ্জ-২: মো. আবদুল মজিদ খান, হবিগঞ্জ-৩: আবু জা‌হির, হবিগঞ্জ–৪: মাহাবুব আলী।

 

চট্টগ্রাম বিভাগ:
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১: বদরুদ্দোজা মো. ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া–২: জিয়াউল হক মৃধা (লাঙ্গল), ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩: র আ ম উবায়দুল মোক্তাদির চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪: আনিসুল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫: মো. এবাদুল করিম বুলবুল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬: এ বি তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-১: মোহাম্মদ সুবিদ আলী ভূঁইয়া, কুমিল্লা-২: সেলিমা আহমাদ মেরী, কুমিল্লা-৩: ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন, কুমিল্লা-৪: রাজী মোহাম্মদ ফখরুল, কুমিল্লা-৫: আবদুল ম‌তিন খসরু, কুমিল্লা-৬: আ ক ম বাহাউ‌দ্দিন বাহার, কুমিল্লা-৭: আলী আশরাফ, কুমিল্লা–৮: নাছিমুল আলম চৌধুরী, কুমিল্লা-৯: মো. তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-১০: আ হ ম মুস্তফা কামাল, কুমিল্লা-১১: মুজিবুল হক। চাঁদপুর-১: মহিউদ্দীন খান আলমগীর, চাঁদপুর-২: নুরুল আমিন, চাঁদপুর-৩: দীপু মনি, চাঁদপুর-৪: মুহম্মদ শফিকুর রহমান, চাঁদপুর–৫: মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম, ফেনী–১: শিরীন আখতার (জাসদ), ফেনী-২: নিজামউদ্দিন হাজারী, ফেনী–৩: লে. জে (অব.) মাসুন উদ্দিন চৌধুরী (লাঙ্গল), নোয়াখালী-১: এইচ এম ইব্রাহিম, নোয়াখালী-২: মোর্শেদ আলম, নোয়াখালী-৩: মো. মামুনুর রশীদ কিরন, নোয়াখালী–৪: একরামুল করিম চৌধুরী, নোয়াখালী-৫: ওবায়দুল কাদের, নোয়াখালী–৬: আয়েশা ফেরদাউস, লক্ষীপুর–১: আনোয়ার হোসেন খান (তরিকত ফেডারেশন), লক্ষীপুর–২: মো. নোমান (লাঙ্গল), লক্ষীপুর-৩: এ কে এম শাহজাহান কামাল, লক্ষীপুর-৪: আবদুল মান্নান (বিকল্পধারা), চট্টগ্রাম-১: ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, চট্টগ্রাম–২: সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী (তরিকত ফেডারেশন), চট্টগ্রাম–৩: মাহফুজুর রহমান, চট্টগ্রাম–৪: দিদারুল আলম, চট্টগ্রাম–৫: আনিসুল ইসলাম মাহমুদ (লাঙ্গল), চট্টগ্রাম–৬: এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৭: হাছান মাহমুদ, চট্টগ্রাম–৮: মঈন উদ্দীন খান বাদল (বাংলাদেশ জাসদ), চট্টগ্রাম-৯: মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, চট্টগ্রাম–১০: আফছারুল আমীন, চট্টগ্রাম–১১: এম আবদুল লতিফ, চট্টগ্রাম–১২: সামশুল হক চৌধুরী, চট্রগ্রাম-১৩: সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, চট্টগ্রাম–১৪: নজরুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম–১৫: আব রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন, চট্টগ্রাম–১৬: মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী, কক্সবাজার-১: জাফর আলম, কক্সবাজার-২: আশেক উল্লাহ রফিক, কক্সবাজার-৩: সাইমুম সরোয়ার কমল, কক্সবাজার-৪: শাহিনা আক্তার চৌধুরী, খাগড়াছড়ি: কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, রাঙ্গামাটি: দীপংকর তালুকদার, বান্দরবান: বীর বাহাদুর উসৈ সিং।

মন্তব্য

  • image

    Azizul Hoque

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    BNP's seat management, election plan, policy and strategy is comparatively better then AL.

  • image

    রিদওয়ান বিবেক

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    আসনের চেয়ে প্রার্থী বেশি হওয়া সত্ত্বেও সালমান এফ রহমান, শামীম ওসমান,শাহজাহান খানদের মতো বিতর্কিতদের বাদ দেয়ার সৎসাহসের প্রকট অভাব।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

      পাল্টা হিসাবে বিএনপির কিছু মাননীয়ের নাম বলতে চাইছিলাম, কিন্তু কাকে বাদ দিয়ে কার নাম বলবো কনফিউশনে পড়ে গেলাম

    • image

      Jamshed Patwari

      ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

      যারা কল্লা নেয়ার ক্ষমতা রাখে তাদের বাদ দেয়ার প্রশ্নই আসেনা।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      What about fugitive Tareq and convicted Khaleda who are running BNP behind the scene?

  • image

    Mr.RupoM.

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    এবার একতাবদ্ধ হয়ে নির্বাচনী মাঠে নেমে পড়ুন। জনগনকে সাথে নিয়ে ৩০শে ডিসেম্বরের ভোটে বিজয়ী হউন। আপনাদের সফলতা কামনা করছি। জয় হউক মহাজোটের।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      এবং ঐক্যজোটের।

  • image

    Muhammad Shahriar Zaman

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    if election is fare than 25 seats

    • image

      সাঈদ, মুক্তিযোদ্ধা

      ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

      Where did you get that stupid data? Do you mean A/L will get 25 seats? Can you tell the nation what wrong they did? Do you know how to compare AL's period with others? If you do not know don't put this kind of stupid comments.

    • image

      Redwan Katnar Para

      ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

      ১০০% সত্য কথা বলেছেন

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

      সাইদ, মুক্তি্যোদ্বা, আওয়ামী লীগ কেন ২৫ সীট পাবেঃ ১. ক্ষমতায় এসে ১ বছরের মাথায় শেয়ার বাজার লুট করে ৩০ লাখ বিনিয়োগ কারীকে পথে বসিয়েছে। ২. সেনালী, জনতা, অগ্রনী, রুপালী, বেসিক, বাংলাদেশ ব্যাংক লুট করেছি বাচ্চু, মখারা সরকার কোন ব্যাবস্থা নেয়নি। গতকালকের সিপিডির রিপোর্ট ১০ বছরে ব্যাংক থেকে ২২ হাজার কোটি টাকা লুট হয়েছে। ৩. ডেসটিনি, হলমার্ক, বিসমিল্লাহ গ্রুপের কেলেঙ্কারির সাথে সরকারের লোকজন জড়িত। ৪. বিএনপি যদি একজন যুদ্ধাপরাধী সন্তান কে নমিনেশন দেয়। আর আওয়ামীলীগ কতজনকে দিলো - হাসিনুর রহমান, নাদবি, মেজর মান্নান, নুরু রাজাকার, মখা এদের পরিচয় টা কি জানেন। ৫. সাগর রুনি, তনু, বিশ্বজিত, জোবায়ের, ত্বকিদের মায়ের চোখের অশ্রু শুকিয়ে গেছে বিচার পায়নি। ৬. পদ্মা সেতু কবে শেষ হবে আর বাজেট কত জানেন? ৭. বিএনপি আসলে উন্নয়ন বন্ধ হবে তাহলে এগুলো কে করলঃ যমুনা সেতুু, মেঘনা সেতু, বুড়িগঙ্গা ২, ৩, শিতলক্ষ ১, ২, ঘোমতি সেতু, খিলগাঁও, মহাখালি ফ্লাইওভার কে চালু করলো? ৮. মোবাইল ফোন কে বাংলাদেশে আনলো সিটিসেল (১৯৯২ সালে), ৯. হেলমেট বাহীনি, হাতুড়ি বাহীনি এদের অত্যাচার তরুন প্রজন্ম ভোলেনি। এখন বলেন আওয়ামী লীগকে ভোট দিবেন?

    • image

      tokunzil

      ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

      100 % true. I agree with you.

    • image

      Abdur Razzak

      ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      100% Right

    • image

      শিপন England

      ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      জামাত , কামাল ,মান্না রব বি এন পি কেন জিতে আসবে কিংবা কেন জনগন ভোট দিবে বুঝিয়ে লিখবেন ? আঃ লীগ কেন হারবে ? আপাতত আমাকে বুঝান ,আর নাবুঝাতে পারলে আমার থেকে বুঝে নিবেন কেন জামাত বি এন পি হারবে কামাল মান্নাকে নিয়ে ?

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      সাঈদ মুক্তিযোদ্ধা, এই ক্ষোভটা যদি জনগণের ভোট চুরি আর ব্যালট বইয়ে গণসিল মারার সময় দেখাতেন তাহলে বুঝতাম

    • image

      Md. Rabiul Islam

      ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      সাঈদ সাহেব, দেশের প্রধান ব্যাংকসহ গত ৪ বছরে ব্যাংকিং খাতে লুট ২২ হাজার কোটি টাকার বেশি। আপনিই এবার অন্যান্য সরকারের আমলের সাথে এটার কম্পেয়ার করে একটা কমেন্ট লিখুন।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    দিনাজপুর ৩ আসনে ইকবালুর রহিম ভরাডুবি হবে

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      এরকম মনে হবার কারন?

  • image

    Redwan Katnar Para

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না বলে আমার বিশ্বাস!!!

    • image

      শিপন England

      ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      মনের পরিবর্তন করুন তাহলেই হয় , আপনারা করেছিলেন হা না তাই এই ধারনা ।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    দল মত নির্বিশেষে চলুন সবাই আমরা দেশের শত্রু জামাতকে চিরতরে রুখে দেই ভোটের মাধ্যমে।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      ছাত্রলীগ, যুবলীগ আর পুলিশের সহায়তা লাগবে নির্বাচনের দিন ।

  • image

    Rashidullah

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    সিটিং এমপি ও মন্ত্রী অনেকেই এলাকায় জনপ্রিয়তা হারিয়েছেন। কারণ দুর্নীতি ও সুযোগসুবিধা নিয়ে অসন্তোষ ও বিভক্তি। ভোটে জেতা কঠিন হবে।

  • image

    Mir Md Mofazzal Hossain

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    যে প্রতীক দিয়ে পেয়েছি মোরা স্বাধীনভাবে বাঁচার অধিকার, সমৃদ্ধির প্রতীক 'নৌকা'র জন্য জীবন বাজি এটাই হোক বিজয়ের মাসের অঙ্গীকার!

  • image

    Mir Md Mofazzal Hossain

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    আম-জনতার ঘৃণা দেখতে পাবেন বিজয়ের মাস ৩০শে ডিসেম্বর যখন ভোটে রাজাকার-বিএনপি- ঐক্যফ্রন্টের পরাজয় ঘটবে ৩০০ আসনে আর বিজয়ের মাসে স্বাধীনতার প্রতীক নৌকা বিজয়ী হবে বিপুল ভোটে, ইনশাআল্লাহ।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    খুলনা ১, ৩ ও ৫ নাম্বারেও চেঞ্জ হলে ভাল হত৷ ২, ৪ খুবই ভাল মনোনয়ন হয়েছে। খুলনা ৬ এও ঠিক আছে।

  • image

    শিপন England

    ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    ভুল করলে জনগন জঙ্গিরা করবে বাংলায় শোষণ আসুন সবাই উন্নয়নে উপভোগ করবো দুই নয়নে ভোটের মাঠে ভুল করিলে দেশটা যাবে রসাতলে সবাই মিলে দিব ভোট দেশএগিয়ে নিবে জননেত্রির মহাজোট

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    Awamiligue win with a big margin. That's it! Just wait until 30th December.

  • image

    NASRUL ISLAM RIPON

    ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    আগামী নির্বাচনে কেন্দ্রে থেকে প্রার্থী নির্বাচন না করে তৃণ মূল থেকে প্রাইমারি বাছাইয়ের মাদ্দমে প্রার্থী নেয়ার সিদান্ত নিন / এলাকার নেতা -কর্মীরদের মতামত নেয়া উচিৎ !

  • image

    Mirza Idris Ali Baig

    ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    রাজা রাজোড়াদের ব্যাপার। বংশানু ক্রমে এমপি হয়েই যাচ্ছে।

সব মন্তব্য