বিএনপি জোটের প্রার্থী যাঁরা

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

বিএনপি, ২০ দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ২৯৮ আসনে তাদের প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে। এরা সবাই ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে লড়বেন।

এই প্রার্থী তালিকা আজ রোববার বিকেলে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে। বিএনপির একটি সূত্র জানায় দুটি আসনে জোটের প্রার্থী থাকছে। তবে তারা ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করছেন না।

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার একান্ত সচিব এ বি এম আবদুস সাত্তার চূড়ান্ত তালিকা সংবলিত চিঠিতে সই করেছেন।

চিঠিতে জোটের যেসব দলের নিবন্ধন নেই সেসব দলের প্রার্থীদেরও বিএনপির প্রার্থী হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে আছে জামায়াতে ইসলামী, নাগরিক ঐক্য ও জাপা (জাফর)।

দুটি আসনে ধানের শীষের প্রার্থী দেওয়া হয়নি। জানা গেছে, চট্টগ্রাম ১৪ আসনে এলডিপি সভাপতি কর্ণেল (অব.) অলি আহমদ দলীয় প্রতীক ছাতা নিয়ে নির্বাচন করবেন। আর কক্সবাজার– ২ আসনে আছেন জামায়াত নেতা হামিদুর রহমান আযাদ। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তিনি লড়বেন।

এদের মধ্যে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও খন্দকার মোশারফ হোসেন দুটি করে আসনে ভোট করছেন।

চূড়ান্ত মনোনীত প্রার্থীর তালিকা:

রংপুর বিভাগ:
পঞ্চগড় -১ ব্যরিস্টার মুহম্মদ নওশাদ জমির (বিএনপি), পঞ্চগড়-২ ফরহাদ হোসেন আজাদ (বিএনপি), ঠাকুরগাঁও - ১ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর (বিএনপি), ঠাকুরগাঁও-২ মো. আব্দুল হাকিম(বিএনপি), ঠাকুরগাঁও – ৩ মো. জাহিদুর রহমান (বিএনপি), দিনাজপুর-১ মোহাম্মদ হানিফ(বিএনপি), দিনাজপুর -২ মো. সাদিক রিয়াজ(বিএনপি), দিনাজপুর - ৩ সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম(বিএনপি), দিনাজপুর -৪ মো. আকতারুজ্জামান মিয়া (বিএনপি), দিনাজপুর - ৫ এ. জেড. এম. রেজওয়ানুল হক(বিএনপি), দিনাজপুর-৬ মো. আনোয়ারুল ইসলাম (বিএনপি), নীলফামারী -১ রফিকুল ইসলাম (বিএনপি), নীলফামারী-২ মো. মনিরুজ্জামান মন্টু (বিএনপি), নীলফামারী-৩ মো. আজিজুল ইসলাম (বিএনপি), নীলফামারী -৪ আমজাদ হোসেন সরকার (বিএনপি), লালমনিরহাট - ১ মো. হাসান রাজীব প্রধান (বিএনপি), লালমনিরহাট - ২ মা. রোকন উদ্দিন বাবুল (বিএনপি), লালমনিরহাট - ৩ আসাদুল হাবিব দুলু (বিএনপি), রংপুর - ১ মো. রহমতউল্লা (বিএনপি), রংপুর -২ মোহাম্মদ আলী সরকার (বিএনপি), রংপুর -৩ রিটা রহমান (বিএনপি), রংপুর -৪ মোহাম্মদ এমদাদুল হক ভরসা (বিএনপি), রংপুর-৫ মো. গোলাম রব্বানী (বিএনপি), রংপুর -৬ মো. সাইফুল ইসলাম (বিএনপি), কুড়িগ্রাম -১ সাইফুর রহমান রানা (বিএনপি), কুড়িগ্রাম - ২ আমসা আমিন (গণফোরাম), কুড়িগ্রাম -৩ তাসভীর উল ইসলাম (বিএনপি), কুড়িগ্রাম -৪ আজিজুর রহমান (বিএনপি), গাইবান্ধা-১ মো. মাজেদুর রহমান(বিএনপি), গাইবান্ধা -২ মো. আব্দুর রশীদ সরকার(বিএনপি), গাইবান্ধা -৩ ড. টি. আই.এম ফজলে রাব্বী চৌধুরী (বিএনপি), গাইবান্ধা -৪ ফারুক কবির আহমেদ (বিএনপি), গাইবান্ধা -৫ ফারুক আলম সরকার (বিএনপি)।

রাজশাহী বিভাগ:
জয়পুরহাট -১ মো. ফজলুর রহমান (বিএনপি), জয়পুরহাট -২ এ ই এম. খলিলুর রহমান (বিএনপি), বগুড়া–১ কাজী রফিকুল ইসলাম (বিএনপি), বগুড়া–২ মাহমুদুর রহমান মান্না (বিএনপি), বগুড়া-৩ মাছুদা মোমিন (বিএনপি), বগুড়া-৪ মো. মোশারফ হোসেন (বিএনপি), বগুড়া-৫ গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ (বিএনপি), বগুড়া-৬ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর (বিএনপি), বগুড়া-৭ মোরশেদ মিল্টন (বিএনপি), চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ মো. শাহজাহান মিঞা (বিএনপি), চাঁপাইনবাবগঞ্জ -২ মো. আমিনুল ইসলাম (বিএনপি), চাঁপাইনবাবগঞ্জ -৩ মো. হারুনুর রশীদ (বিএনপি), নওগাঁ-১ মো. ছালেক চৌধুরী (বিএনপি), নওগাঁ-২ মো. সামসুজ্জোহা খান (বিএনপি), নওগাঁ -৩ পারভেজ আরেফিন সিদ্দিকি (বিএনপি), নওগাঁ–৪ আবু হায়াত মোহাম্মাদ সামসুল আলম প্রামাণিক (বিএনপি), মো. জাহিদুল ইসলাম ধলু (বিএনপি), নওগাঁ–৬ আলমগীর কবির (বিএনপি), রাজশাহী -১ মো. আমিনুল হক (বিএনপি), রাজশাহী–২ মো. মিজানুর রহমান মিনু (বিএনপি), রাজশাহী–৩ মোহাম্মদ শফিকুল হক মিলন (বিএনপি), রাজশাহী–৪ মো. আবু হেনা (বিএনপি), রাজশাহী -৫ নাদিম মোস্তফা (বিএনপি), রাজশাহী–৬ মো. আবু সাইদ চাঁদ (বিএনপি), নাটোর–১ মনজুরুল ইসলাম (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), নাটোর–২ সাবিনা ইয়াসমিন (বিএনপি), নাটোর–৩ মো. দাউদার মাহমুদ (বিএনপি), নাটোর -৪ মো. আব্দুল আজিজ (বিএনপি), সিরাজগঞ্জ–১ রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা (বিএনপি), সিরাজগঞ্জ -২ রুমানা মাহমুদ (বিএনপি), সিরাজগঞ্জ-৩ আব্দুল মান্নান তালুকদার (বিএনপি), সিরাজগঞ্জ-৪ মো. রফিকুল ইসলাম খান (বিএনপি), সিরাজগঞ্জ -৫ মো. আমিরুল ইসলাম খান (বিএনপি), সিরাজগঞ্জ -৬ এম এ মুহিত (বিএনপি), পাবনা -১ অধ্যাপক আবু সাইয়িদ (গণফোরাম), পাবনা -২ এ কে এম সেলিম রেজা হাবিব (বিএনপি), পাবনা-৩ কে এম আনোয়ার ইসলাম (বিএনপি), পাবনা-৪ মো. হাবিবুর রহমান হাবিব (বিএনপি), পাবনা-৫ মো. ইকবাল হোসেন (বিএনপি)।

খুলনা বিভাগ:
মেহেরপুর–১ মাসুদ অরুণ (বিএনপি), মেহেরপুর–২ মো. জাভেদ মাসুদ (বিএনপি), কুষ্টিয়া–১ রেজা আহম্মেদ (বিএনপি), কুষ্টিয়া–২ মোহাম্মাদ আহসান হাবীব লিংকন (বিএনপি), কুষ্টিয়া–৩ মো. জাকির হোসেন সরকার (বিএনপি), কুষ্টিয়া–৪ সৈয়দ মেহেদি আহমেদ রুমী (বিএনপি), চুয়াডাঙ্গা–১ মো. শরীফুজ্জামান (বিএনপি), চুয়াডাঙ্গা–২ মাহমুদ হাসান খান (বিএনপি), ঝিনাইদহ–১ আসাদুজ্জামান (বিএনপি), ঝিনাইদহ–২ মো. আব্দুল মজিদ (বিএনপি), ঝিনাইদহ-৩ মো. মতিয়ার রহমান (বিএনপি), ঝিনাইদহ -৪ মো. সাইফুল ইসলাম ফিরোজ (বিএনপি), যশোর -১ মো. মফিকুল হাসান তৃপ্তি (বিএনপি), যশোর-২ আবু সাঈদ মুহা. শাহাদৎ হুসাইন (বিএনপি), যশোর–৩ অনিন্দ্য ইসলাম অমিত (বিএনপি), যশোর–৪ টি এস আইয়ুব (বিএনপি), যশোর–৫ মুহাম্মদ ওয়াক্কাস (বিএনপি), যশোর -৬ মো. আবুল হোসেন আজাদ (বিএনপি), মাগুরা–১ মো. মনোয়ার হোসেন (বিএনপি), মাগুরা–২ নিতাই রায় চৌধুরী (বিএনপি), নড়াইল–১ জাহাঙ্গীর বিশ্বাস (বিএনপি), নড়াইল–২ এ জেড এম ফরিদুজ্জামান (বিএনপি), বাগেরহাট–১ মো. শেখ মাসুদ রানা (বিএনপি), বাগেরহাট -২ এম এ সালাম (বিএনপি), বাগেরহাট-৩ মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াদুদ সেখ (বিএনপি), বাগেরহাট-৪ মো. আব্দুল আলীম (বিএনপি), খুলনা–১ আমির এজাজ খান (বিএনপি), খুলনা–২ নজরুল ইসলাম মঞ্জু (বিএনপি), খুলনা–৩ রকিবুল ইসলাম (বিএনপি), খুলনা–৪ আজিজুল বারী হেলাল (বিএনপি), খুলনা-৫ মিয়া গোলাম পরোয়ার (বিএনপি), খুলনা-৬ মো. আবুল কালাম আজাদ (বিএনপি), সাতক্ষীরা–১ মো. হাবিবুল ইসলাম হাবিব (বিএনপি), সাতক্ষীরা-২ মুহাম্মাদ আব্দুল খালেক (বিএনপি), সাতক্ষীরা–৩ মো. শহিদুল আলম (বিএনপি), সাতক্ষীরা-৪ জি এম নজরুল ইসলাম (বিএনপি)।

বরিশাল বিভাগ:
বরগুনা–১ মতিয়ার রহমান তালুকদার (বিএনপি), বরগুনা–২ খন্দকার মাহবুব হোসেন (বিএনপি), পটুয়াখালী–১ এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী (বিএনপি), পটুয়াখালী–২ সালমা আলম (বিএনপি), পটুয়াখালী–৩ মো. গোলাম মাওলা রনি (বিএনপি), পটুয়াখালী–৪ এ বি এম মোশাররফ হোসেন (বিএনপি), ভোলা–১ আলমগীর কবির (বিএনপি), ভোলা–২ হাফিজ ইব্রাহিম (বিএনপি), ভোলা–৩ হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ, (বিএনপি), ভোলা–৪ নাজিম উদ্দিন আলম (বিএনপি), বরিশাল–১ জহির উদ্দিন স্বপন (বিএনপি), বরিশাল–২ সরদার সরফুদ্দিন আহমেদ (বিএনপি), বরিশাল–৩ জয়নুল আবেদীন (বিএনপি), বরিশাল–৪ নুরুর রহমান জাহাঙ্গীর (বিএনপি), বরিশাল–৫ মো. মজিবর রহমান সরোয়ার (বিএনপি), বরিশাল–৬ আবুল হোসেন খান (বিএনপি), ঝালকাঠি–১ মুহাম্মদ শাহজাহান ওমর (বিএনপি), ঝালকাঠি–২ জীবা আমিনা খান (বিএনপি), পিরোজপুর-১ শামীম সাঈদী (বিএনপি), পিরোজপুর-২ মোস্তাফিজুর রহমান ইরান (বিএনপি), পিরোজপুর–৩ মো. রুহুল আমীন দুলাল (বিএনপি)।

ঢাকা বিভাগ:
টাংগাইল–১ শহীদুল ইসলাম (বিএনপি), টাঙ্গাইল–২ সুলতান সালাউদ্দিন টুকু (বিএনপি), টাঙ্গাইল–৩ মো. লুৎফর রহমান খান আজাদ (বিএনপি), টাঙ্গাইল–৪ মো. লিয়াকত আলী (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), টাঙ্গাইল -৫ মাহমুদুল হাসান (বিএনপি), টাঙ্গাইল–৬ গৌতম চক্রবর্তী (বিএনপি), টাঙ্গাইল-৭ আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী (বিএনপি), টাঙ্গাইল–৮ কুঁড়ি সিদ্দিকী (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), কিশোরগঞ্জ-১ মো. রেজাউল করিম খান (বিএনপি), কিশোরগঞ্জ-২ মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান (বিএনপি), কিশোরগঞ্জ-৩ প্রফেসর মো. সাইফুল ইসলাম (জেএসডি), কিশোরগঞ্জ-৪ মো. ফজলুর রহমান (বিএনপি), কিশোরগঞ্জ-৫ শেখ মুজিবুর রহমান ইকবাল (বিএনপি), কিশোরগঞ্জ-৬ মো. শরীফুল আলম (বিএনপি), মানিকগঞ্জ -১ এস এম জিন্নাহ কবির (বিএনপি), মানিকগঞ্জ -২ মঈনুল ইসলাম খান (বিএনপি), মানিকগঞ্জ–৩ আফরোজা খান রিতা (বিএনপি), মুন্সিগঞ্জ -১ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন (বিএনপি), মুন্সীগঞ্জ -২ মিজানুর রহমান সিনহা (বিএনপি), মুন্সীগঞ্জ -৩ আবদুল হাই (বিএনপি), ঢাকা–১ খোন্দকার আবু আসফাক (বিএনপি), ঢাকা–২ ইরফান ইবনে আমান অমি (বিএনপি), ঢাকা–৩ গয়েশ্বর চন্দ্র রায় (বিএনপি), ঢাকা–৪ সালাহ উদ্দিন আহমেদ (বিএনপি), ঢাকা -৫ নবীউল্লা নবী (বিএনপি), ঢাকা -৬ সুব্রত চৌধুরী (গণফোরাম), ঢাকা -৭ মোস্তফা মোহসীন মন্টু (গণফোরাম), ঢাকা -৮ মির্জা আব্বাস উদ্দিন আহমেদ (বিএনপি), ঢাকা–৯ আফরোজা আব্বাস (বিএনপি), ঢাকা–১০ আবদুল মান্নান (বিএনপি), ঢাকা–১১ শামীম আরা বেগম (বিএনপি), ঢাকা–১২ সাইফুল আলম নীরব (বিএনপি), ঢাকা–১৩ মো. আব্দুস সালাম (বিএনপি), ঢাকা–১৪ সৈয়দ আবু বকর সিদ্দিক (বিএনপি), ঢাকা-১৫ ডা. মো. শফিকুর রহমান (বিএনপি), ঢাকা -১৬ মো. আহসান উল্লাহ হাসান (বিএনপি), ঢাকা–১৭ আন্দালিব রহমান পার্থ (বিজেপি), ঢাকা -১৮ শহীদ উদ্দিন মাহমুদ (জেএসডি), ঢাকা -১৯ দেওয়ান মোহাম্মদ সালাউদ্দিন (বিএনপি), ঢাকা–২০ তমিজ উদ্দিন (বিএনপি), গাজীপুর–১ চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী (বিএনপি), গাজীপুর–২ মো. সালাহ উদ্দিন সরকার (বিএনপি), গাজীপুর–৩ ইকবাল সিদ্দিকী (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), গাজীপুর–৪ শাহ রিয়াজুল হান্নান (বিএনপি), গাজীপুর–৫ ফজলুল হক মিলন (বিএনপি), নারায়ণগঞ্জ–১ কাজী মনিরুজ্জামান (বিএনপি), নারায়ণগঞ্জ–২ নজরুল ইসলাম আজাদ (বিএনপি), নারায়ণগঞ্জ–৩ মো. আজহারুল ইসলাম মান্নান (বিএনপি), নারায়ণগঞ্জ–৪ মনির হোসেন (জমিউতে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ), নারায়ণগঞ্জ -৫ এস এম আকরাম (বিএনপি), নরসিংদী–১ খায়রুল কবির খোকন (বিএনপি), নরসিংদী–২ ড. আব্দুল মঈন খান (বিএনপি), নরসিংদী -৩ মনজুর এলাহী (বিএনপি), নরসিংদী -৪ সরদার মো. সাখাওয়াত হোসেন (বিএনপি), নরসিংদী -৫ ইঞ্জি. আশরাফ (বিএনপি), রাজবাড়ী–১ আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়ম (বিএনপি), রাজবাড়ী–২ মো. নাসিরুল হক সাবু (বিএনপি), ফরিদপুর–১ শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর (বিএনপি), ফরিদপুর–২ শামা ওবায়েদ ইসলাম (বিএনপি), ফরিদপুর–৩ চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ (বিএনপি), ফরিদপুর- ৪ খন্দকার ইকবাল হোসেন (বিএনপি), গোপালগঞ্জ –১ এফ ই শরফুজ্জামান (বিএনপি), গোপালগঞ্জ–২ মো. সিরাজুল ইসলাম সিরাজ (বিএনপি), গোপালগঞ্জ–৩ এস এম জিলানী (বিএনপি), মাদারীপুর–১ সাজ্জাদ হোসেন সিদ্দিকী (বিএনপি), মাদারীপুর–২ মিল্টন বৈদ্য (বিএনপি), মাদারীপুর–৩ মো. আনিসুর রহমান তালুকদার (বিএনপি), শরীয়তপুর–১ সরদার এ কে এম নাসির উদ্দীন (বিএনপি), শরীয়তপুর–২ মো. শফিকুর রহমান কিরণ (বিএনপি), শরীয়তপুর–৩ মিয়া নুরুদ্দিন অপু (বিএনপি)।

ময়মনসিংহ বিভাগ:
জামালপুর-১ রশিদুজ্জামান মিল্লাত (বিএনপি), জামালপুর-২ এ ই সুলতান মাহমুদ বাবু (বিএনপি), জামালপুর-৩ মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল (বিএনপি), জামালপুর-৪ মো. ফরিদুল কবীর তালুকদার শামীম (বিএনপি), জামালপুর-৫ শাহ মো. ওয়ারেছ আলী মামুন (বিএনপি), শেরপুর-১ সানসিলা জেবরিন (বিএনপি), শেরপুর-২ ফাহিম চৌধুরী (বিএনপি), শেরপুর-৩ মো. মাহমুদুল হক রুবেল (বিএনপি), ময়মনসিংহ-১ আলী আজগর (বিএনপি), ময়মনসিংহ-২ শাহ শহীদ সারোয়ার (বিএনপি), ময়মনসিংহ-৩ এম ইকবাল হোসেন (বিএনপি), ময়মনসিংহ-৪ আবু ওহাব আকন্দ (বিএনপি), ময়মনসিংহ-৫ মোহাম্মদ জাকির হোসেন (বিএনপি), ময়মনসিংহ-৬ শামছউদ্দিন আহমদ (বিএনপি), ময়মনসিংহ-৭ মো. জয়নাল আবেদীন/ডা. মাহবুবুর রহমান (বিএনপি), ময়মনসিংহ-৮ এ এইচ এম খালেক্জ্জুামান (গণফোরাম), ময়মনসিংহ-৯ খুররম খান চৌধুরী (বিএনপি), ময়মনসিংহ-১০ সৈয়দ মাহমুদ মোরর্শেদ (এলডিপি), ময়মনসিংহ-১১ ফখর উদ্দিন আহমেদ (বিএনপি), নেত্রকোনা-১ ব্যারিস্টার কায়সার কামাল (বিএনপি), নেত্রকোনা-২ মো. আনোয়ারুল হক (বিএনপি), নেত্রকোনা-৩ রফিকুল ইসলাম হিলালী (বিএনপি), নেত্রকোনা-৪ তাহমিনা জামান (বিএনপি)। নেত্রকোনা-৫ আবু তাহের তালুকদার (বিএনপি)।

সিলেট বিভাগ:
সুনামগঞ্জ-১ নজির হোসেন (বিএনপি), সুনামগঞ্জ-২ মো. নাছির চৌধুরী (বিএনপি), সুনামগঞ্জ-৩ মো: শাহিনুর পাশা চৌধুরী (জমিউতে উলামায় ইসলাম বাংলাদেশ), সুনামগঞ্জ-৪ ফজলুল হক আসপিয়া (বিএনপি), সুনামগঞ্জ-৫ মো. মিজানুর রহমান চৌধুরী (বিএনপি), সিলেট-১ খন্দকার আবদুল মুক্তাদীর চৌধুরী (বিএনপি), সিলেট-২ তাহসিনা রুশদীর (বিএনপি), সিলেট-৩ শফি আহমদ চৌধুরী (বিএনপি), সিলেট-৪ দিলদার হোসেন সেলিম (বিএনপি), সিলেট-৫ ওবায়দুল্লাহ ফারুক (জমিয়তে ওলাময়ে ইসলাম বাংলাদেশ), সিলেট-৬ ফয়সাল চৌধুরী (বিএনপি), মৌলভীবাজার-১ নাছির উদ্দিন আহমেদ (বিএনপি), মৌলভীবাজার-২ সুলতান মোহাম্মাদ মনসুর আহমেদ (গণফোরাম), মৌলভীবাজার-৩ নাসের রহমান (বিএনপি), মৌলভীবাজার-৪ মো. মজিবুর রহমান চৌধুরী (বিএনপি), হবিগঞ্জ -১ রেজা কিবরিয়া (গণফোরাম), হবিগঞ্জ -২ আব্দুল বাসিত আজাদ (খেলাফত মজলিস), হবিগঞ্জ -৩ মো. জি কে গউছ (বিএনপি), হবিগঞ্জ -৪ আহমদ আবদুল কাদের (খেলাফত মজলিশ)।

চট্টগ্রাম বিভাগ:
ব্রাহ্মণবাড়িয়া–১ এস এ কে একরামুজ্জামান (বিএনপি), ব্রাহ্মণবাড়িয়া–২ উকিল আব্দুস সাত্তার (বিএনপি), ব্রাহ্মণবাড়িয়া–৩ মো. খালেদ হোসেন মাহবুব (বিএনপি), ব্রাহ্মণবাড়িয়া–৪ মো. মুসলিম উদ্দিন (বিএনপি), ব্রাহ্মণবাড়িয়া–৫ কাজী নাজমুল হোসেন (বিএনপি), ব্রাহ্মণবাড়িয়া–৬ আবদুল খালেক (বিএনপি), কুমিল্লা–১ খন্দকার মোশাররফ হোসেন (বিএনপি), কুমিল্লা–২ খন্দকার মোশাররফ হোসেন (বিএনপি), কুমিল্লা–৩ কে এম মজিবুল হক (বিএনপি), কুমিল্লা–৪ আবদুল মালেক রতন (জেএসডি), কুমিল্লা–৫ মো. ইউনুস (বিএনপি), কুমিল্লা–৬ মোহাম্মাদ আমিন উর রসিদ (বিএনপি), কুমিল্লা–৭ রেদওয়ান আহমেদ (এলডিপি), কুমিল্লা–৮ জাকারিয়া তাহের (বিএনপি), কুমিল্লা–৯ এম আনোয়ার উল আজিম (বিএনপি), কুমিল্লা - ১০ মো. মনিরুল হক চৌধুরী (বিএনপি), কুমিল্লা-১১ সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের (বিএনপি)। চাঁদপুর–১ মোহাম্মাদ মোশাররফ হোসেন (বিএনপি), চাঁদপুর–২ মো. জালাল উদ্দিন (বিএনপি), চাঁদপুর–৩ শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক (বিএনপি), চাঁদপুর–৪ মো. আব্দুল হান্নান (বিএনপি), চাঁদপুর–৫ মো. মমিনুল হক (বিএনপি), ফেনী-১ মুন্সি রফিকুল আলম (বিএনপি), ফেনী-২ জয়নাল আবদিন (বিএনপি), ফেনী-৩ আকবর হোসেন (বিএনপি), নোয়াখালী-১ এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন (বিএনপি), নোয়াখালী-২ জয়নাল আবদিন ফারুক (বিএনপি), নোয়াখালী-৩ মো. বরকতউল্লা বুলু (বিএনপি), নোয়াখালী-৪ মো. শাহজাহান (বিএনপি), নোয়াখালী-৫ মওদুদ আহমদ (বিএনপি), নোয়াখালী-৬ মো. ফজলুল আজিম (বিএনপি), লক্ষ্মীপুর -১ শাহাদৎ হোসেন সেলিম (এলডিপি), লক্ষ্মীপুর -২ মো. আবুল খায়ের ভূঁইয়া (বিএনপি), লক্ষ্মীপুর -৩ মো. শহীদউদ্দীন চৌধুরী এ্যানি(বিএনপি), লক্ষ্মীপুর -৪ আ স ম আব্দুর রব (জেএসডি)। চট্টগ্রাম-১ নুরুল আমিন (বিএনপি), চট্টগ্রাম-২ মো. আজিম উল্লাহ বাহার (বিএনপি), চট্টগ্রাম-৩ কামাল পাশা (বিএনপি), চট্টগ্রাম-৪ ইসহাক চৌধুরী (বিএনপি), চট্টগ্রাম-৫ সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম (কল্যাণ পার্টি), চট্টগ্রাম-৬ জসিম উদ্দিন শিকদার (বিএনপি), চট্টগ্রাম-৭ নুরুল আলম (এলডিপি), চট্টগ্রাম-৮ আবু সুফিয়ান (বিএনপি), চট্টগ্রাম-৯ শাহাদাত হোসেন (বিএনপি), চট্টগ্রাম-১০ আব্দুল্লাহ আল নোমান (বিএনপি), চট্টগ্রাম-১১ আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী (বিএনপি), চট্টগ্রাম-১২ মো. এনামুল হক (বিএনপি), চট্টগ্রাম-১৩ সরওয়ার জামাল নিজাম (বিএনপি), চট্টগ্রাম-১৫ আ ন ম শামসুল ইসলাম (বিএনপি), চট্টগ্রাম-১৬ জাফরুল ইসলাম চৌধুরী (বিএনপি), কক্সবাজার-১ হাসিনা আহমেদ (বিএনপি), কক্সবাজার-৩ লুৎফুর রহমান (বিএনপি), কক্সবাজার-৪ শাহজাহান চৌধুরী (বিএনপি), খাগড়াছড়ি–মো. শহিদুল ইসলাম ভূইয়া (বিএনপি), রাংগামাটি– মণি স্বপন দেওয়ান (বিএনপি), বান্দরবান– সাচিং প্রু (বিএনপি)।

মন্তব্য

  • image

    Redwan Katnar Para

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    সুষ্ঠু নির্বাচন আদৌ হবে কি?

    • image

      Eh-sanus Fahim

      ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

      ভাই সুষ্ঠ ইলেকশন মানে কি শুধু আপনার দল এর জয়? আমি এখন এ বলে দিচ্ছি ১০০% সুষ্ঠ ইলেকশন হবে না. কোথাও না কোথাও সমস্যা হবে. সোশ্যাল মিডিয়া তে সঠিক বেঠিক কিছু না কিছু ঘুরে বেড়াবে। বাংলাদেশ এর প্রেক্ষাপটে এক দিন এ এত গুলো জায়গায় সুষ্ঠ ভাবে নির্বাচন করা অসম্ভব। এর পর ও সর্বাধিক জায়গায় সুষ্ঠ ভাবে ইলেকশন হলে, সমস্যা যুক্ত কেন্দ্রের ফলাফল যদি ভোট এর ফলাফল এ কোনো প্রভাব না রাখে আর আপনার দল যদি না জিতে ইলেকশন গ্রহণ করার মতো মানসিকতা কি আপনার অথবা আপনার দল এর আছে?

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      আওয়ামী লীগদের ধারনা আপনি সুষ্ঠ নির্বাচন দাবী করছেন মানে আপনি বিএনপি।

  • image

    Azizul Hoque

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    Now please go door to door of all voters, be humble with them and beg pardon for your mistake in past if any. This is must win game. If you can not the sun will set for long time. Please work together with BNP, Jamayat, Gonoforum, JSD, Kader Siddique and all others. Please make happy those who wanted but failed to get nomination. Unity bring success. Best of luck, InShaAllah we will win, we will bring changes.

  • image

    রিদওয়ান বিবেক

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    Mission Accomplished. ৪০১৯৯টি কেন্দ্রে ব্যালট পেপারে ধানের শীষ প্রতীক থাকা নিশ্চিত।জীবনে প্রথম ভোটদানের ক্ষেত্রে বিএনপির এই অবদান প্রথম বিদ্যালয়ে যাওয়ার দিনটির মতোই স্মরণে রাখবো।

  • image

    Rakib Al-Hasan

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    নরসিংদীতে যোগ্য প্রার্থীরাই নমিনেশন পেয়েছে। বিশেষ করে নরসিংদী-৩ শিবপুরে সকলের প্রিয় ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে যার সমর্থন মনজুর এলাহী।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    অবাধ সুষ্ঠ নিরপেক্ষ নির্বাচন এখন দুঃস্বপ্নের মতো। তবু সাফল্য কামনা করছি। জনগণ পরিবর্তন চায়।

    • image

      Mike Rundle

      ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

      জনগণ উন্ননয়নের ধারাবাহিকতা চায়- খাম্বা মামুন তারেক-জামাতিদের চায়না

    • image

      Jamshed Patwari

      ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

      গুম খুন লুট-পাটকারীদের না বলুন।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    দুঃখ লাগে জামাতিরা সবাই নির্বাচন করছে কিন্তু বঙ্গবীরের মত মুক্তিযোদ্ধার মনোনয়ন বাতিল - আমরা কি এই বাংলাদেশ চেয়েছিলাম ?

    • image

      Mir Md Mofazzal Hossain

      ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

      যারা বাংলাদেশকে চায়নি,যারা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে ছিল তাদের ভোট চাওয়ার অধিকার নেই।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

      নবীনদের প্রথম ভোট স্বাধীনতার পক্ষে হোক।

    • image

      Monzur

      ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      জামাতি, ঋণ-খেলাপি কেউই প্রার্থী হিসাবে যোগ্য নয়।

  • image

    মামুন মৃধা --- পটুয়াখালী

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    সিলেট-১ খন্দকার আবদুল মুক্তাদীর চৌধুরীর জন্য প্রানঢালা শুভ কামনা।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    বগুড়া ৭ এ মোর্শেদ মিলটন খালেদা জিয়ার বিকল্প হিসেবে যোগ্য।

  • image

    mahmoudul Kabir Khan

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    চারটা নমিনেশন ভাল হয়নি নারায়ণগঞ্জ-৪, চাদপুর-১, মানিকগঞ্জ-১, কুমিল্লা-৪ এই আসন গুলোতে প্রার্থী নির্বাচন কোন ভাবেই ঠিক হয়নি। এই চারটা আসনে ধানের শীষের জোয়ার না হলে পাশ করতে পারবে না। এগুলোতে প্রার্থী নির্বাচন ঠিক হয়নি। আর সারা দেশের গুলো ভাল হয়েছে।

  • image

    আন্দালিব

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    তথাকথিত মুক্তিযুদ্ধের ঘোষকের দলের প্রতীকে দেশোদ্রোহী পাকিস্তানের দোসর জামাতিরাও নির্বাচনে!! রাজাকার মুক্তিযোদ্ধা আমে দুধে মিলে মিশে একাকার!!!

  • image

    Mir Md Mofazzal Hossain

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের সাথে লড়াই করে ভোটের মাঠে জেতার মতো বিএনপির-জামাত জোটের একজন প্রার্থীও কি আছে??

  • image

    Mir Md Mofazzal Hossain

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    জনগণের স্বার্থ রক্ষা বিএনপির মূলনীতি নয়।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    তারেক রহমানের চৌদ্দগোষ্টি উদ্ধার করা নেতা মেজর আক্তারুজ্জামান মনোনয়ন পাইছে কিশোরগঞ্জ থেকে।বাহ!

  • image

    Rashidullah

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    শক্তিশালী প্রার্থী নির্বাচন হয়েছে। ৭০ সালের নির্বাচনে গনজোয়ারের কারণে ইয়াহিয়া ক্ষমতায় থেকেও কিছু করতে পারেনি। ... বিএনপিকে একথা মনে রাখতে হবে।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    বাকী কয়েকটি দিন শেখ হাসিনা চষে বেড়াবেন গ্রামগঞ্জ শহর বন্দর। নির্বাচনে ঢেউ তুলবেন পথে প্রান্তরে। এদিকে ঢেউ তোলার কেঊ নেই।তাতেই পরিস্থিতি চলে যাবে তাদের অনুকূলে।

  • image

    Mohammad Ali Refai

    ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    মিরাক্কেলের পরানদার ভাষায় বলতে চাই....হুম....প্রার্থী নির্বাচন ভালোই হয়েছে..তবে শুধু ভালো প্রার্থী দিলেই হবেনা,প্রার্থীকে মাঠ-ঘাট চষে বেরিয়ে চূড়ান্ত লড়াইয়ের দিন সতর্ক দৃষ্টিতে খেলা চালিয়ে যেতে হবে।মনে রাখতে হবে সামনে ফাইনাল সবাই চাইবে নিজের সেরাটা দিয়ে বিজয় ছিনিয়ে নিতে!

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    এবার নিজের ভোট কি দিতে পারবো?

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    চট্টগ্রাম ৮ আসনে মোর্শেদ খানের বদলে আবু সুফিয়ান! এটা কিছু হলো!

    • image

      এম সোহেল

      ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      ঠিকি আছে , যারা সারাবছর নেত্রী ও দলের জন্য রাজপথে আন্দোলন করল তাদের মুল্যায়ন করা উচিৎ।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      @রানা, তার মানে আপনার মতে সুফিয়ান মোর্শেদ খানের তুলনায় যোগ্যতর! তাইতো!

  • image

    biplob

    ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    বিএনপির জামায়াত নির্ভরতা এখনো প্রকট!!!

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    দেখা যাক কি হয়

  • image

    Imran Qatar

    ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    সিলেট-৫ আসন বিএনপি জামায়াতের হেভিওয়েট প্রার্থী থাকতেও জমিয়তের আনকোরা প্রার্থী দেয়া আর আসনটা আওয়ামীলীগকে উপহার দেয়া একই কথা। নির্বাচনের মুডই আর থাকলো না।

  • image

    গোপাল বোষ

    ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    এসব লিস্টের কোন দরকার নেই। এবার জনগণ নাম আর প্রার্থী দেখে ভোট দেবেনা।

  • image

    shamimuddin

    ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    মনির খান একমাত্র লোক যার কোন লোভ নেই

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      হা হা...তাই উনি নেত্রীকে জেলে রেখে দল ত্যাগ করেছেন!

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    এরা (বিএনপি) যতই মনোনয়ন দিক না কেন জীবনে আর কোনোদিন এরা (বিএনপি) ক্ষমতায় আসতে পারবে না

  • image

    Haque

    ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    we’ll win

  • image

    Monzur

    ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    বিএনপির প্রার্থীদের মধ্যে অভিযুক্ত, জামিনে থাকা প্রার্থী রয়েছে।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      গায়েবি মামলা থাকলে অভিযুক্তদের করার কি আছে জনাব!??

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    চট্রগ্রাম -৬, ৭, ১২ এবং ১৩–তে খুব দুর্বল প্রার্থী।

  • image

    মাইদুল ইসলাম শাকিল কিউ

    ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    নারায়ণগঞ্জ-৫ এর এস এম আকরাম বিএনপি নন, উনি নাগরিক ঐক্যের প্রার্থী।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    নটোর-১ আসন বিএনপি এর শক্ত ঘাটি। বিএনপি থেকে জাকে নমিনেসন দেবে তিনি ১০০% জয়ী হবেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় আসন টি কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের নামধারি মঞ্জুরুল ইসলাম কে নমিনেসন দেয়া হয়েছে। তিনি প্রকৃত একজন আওয়ামি লীগ। গত পৌর নির্বাচনে উনি বিএনপি এর প্রার্থীর কাছে হেরেছেন। নিশ্চিত আসন টি এখন রক্ষা করা দুরুহ কঠিন হয়ে যাবে।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      কেনো জোটের প্রার্থী হিসেবে বিএনপি কি ভোট দিবেনা ওনাকে!!?

  • image

    [email protected]

    ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    দল/জোট পরিচিতি তা ভুলে ভরা. হয় সবাইকে বিএনপি উল্লেখ করুন অথবা যার যা প্রকৃত দল তাই উল্লেখ করলে রিপোর্ট টা বস্তুনিষ্ঠ হয়. পরিষেশে আসনওয়ারি সব দলের প্রাথী এক জায়গায় এনে একটা তালিকা আশা করি প্রথম আলো থেকে।

সব মন্তব্য