একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর মাত্র ৮ দিন বাকি। কিন্তু এখনো পর্যন্ত বিএনপি বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের বড় ধরনের বা পরিকল্পিত প্রচার-প্রচারণা দেখতে পাচ্ছে না ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এই ‘আচরণ’ কৌশল না দুর্বলতা, তা ভাবিয়ে তুলেছে আওয়ামী লীগকে। একই সঙ্গে জাতীয় পার্টির ‘অবস্থান’ ভাবাচ্ছে দলের নেতা-কর্মীদের।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন ভাবনার কথা জানা গেছে। তাঁরা নিজেরা বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করছেন, বোঝার চেষ্টা করছেন।
দলটির মধ্যম সারির একাধিক নেতা প্রথম আলোকে বলেন, নির্বাচনের আর মাত্র কয়েক দিন বাকি। কিন্তু সারা দেশের কোনো স্থানেই বিএনপি তেমন কোনো প্রচার চালাচ্ছে না। তারা নির্বাচন কমিশন আর গণমাধ্যমে অভিযোগ করেই যাচ্ছে যে তাদের প্রচারণা চালাতে দেওয়া হচ্ছে না। আওয়ামী লীগের নেতারা মনে করেন, নির্বাচনী মাঠে বিএনপি যতটুকু শক্তি দেখাবে বলে তাঁরা ভেবেছিলেন, তার ছিটেফোঁটাও দেখা যাচ্ছে না। সব যেন নীরবেই সয়ে যাচ্ছে বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্ট। দলের সভা-সমাবেশগুলোয় নেতারা বক্তব্য দিচ্ছেন, কিন্তু এতে করে সারা দেশে তাঁরা কতটুকু পৌঁছাতে পারছেন, তা নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যেই সন্দেহ রয়েছে।
নিজেদের প্রচারণা নিয়ে আত্মবিশ্বাসী আওয়ামী লীগ প্রতিপক্ষের কৌশল নিয়েও ভাবছে। আওয়ামী লীগের একটি উপকমিটির একজন সদস্য আজ শুক্রবার প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিএনপি তো এখনো পর্যন্ত চুপ। সব ঠান্ডা হয়ে আছে। পরিচিত কয়েকজনকে জিজ্ঞেস করছি তাদের কী পরিকল্পনা। তারা বলছে, ২২ তারিখের পর থেকে জোরেশোরে নামবে।’
অবশ্য সন্ধ্যায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের পক্ষ থেকে ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত ঢাকা মহানগরীর সব আসনে (ঢাকা-৪ থেকে ঢাকা-১৮) একযোগে জনসভা ও গণমিছিলের ঘোষণা দিয়েছে। ২৭ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশেরও ঘোষণা দিয়েছে এই জোট।
গতকাল বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক ভিডিও কনফারেন্সে বলেছেন, ‘একটা জিনিস লক্ষ করবেন, নির্বাচনের স্বাভাবিক প্রচার–প্রচারণায় তারা (বিএনপি জোট) নেই। কারণ, তারা একটা চক্রান্তে ব্যস্ত, একটা ষড়যন্ত্রে ব্যস্ত। আরেক জায়গায় শুনলাম, তারা ভুয়া ব্যালট পেপার বানাচ্ছে। কাজেই এভাবে তারা নানাভাবে চক্রান্ত করার চেষ্টা করছে। এই চক্রান্তের হাত থেকে জনগণের ভোটের অধিকার রক্ষা করতে হবে।’
বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ ঘেঁটে দেখা যায়, গত এক সপ্তাহে রাজধানী ঢাকাসহ চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারায়ণগঞ্জ, নোয়াখালী, মানিকগঞ্জ, যশোর, চাঁদপুর, ঝালকাঠি, সিরাজগঞ্জ, কক্সবাজারসহ অন্তত ২৫ জেলায় বিএনপি-ঐক্যফ্রন্টের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা হয়েছে। যার বেশির ভাগই প্রচারণা মিছিল বা সমাবেশে। আজ নারায়ণগঞ্জে সমাবেশ করতে যাওয়ার পথেও বাধার শিকার হন ঐক্যফ্রন্ট নেতারা। গত ১৫ ডিসেম্বর বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সংবাদ সম্মেলন করে দাবি করেন, বিএনপির দেড় শ প্রার্থীর ওপর হামলা হয়েছে। একই দিন অবশ্য আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য কোথাও কোথাও বিএনপি নিজেরাই নিজেদের ওপর হামলা করছে আর দোষ দিচ্ছে আওয়ামী লীগের ওপর।
গণমাধ্যমের সংবাদ অনুযায়ী, জাতীয় পার্টি ও বামপন্থী দলগুলোও কয়েকটি জায়গায় হামলার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন। আওয়ামী লীগও এই সময়ে কোথাও কোথাও হামলার শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে। ঢাকা-১৬ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ্ ও বিএনপির প্রার্থী আহসান উল্লাহ হাসান পাল্টাপাল্টি হামলার অভিযোগ করেছেন। গতকাল গভীর রাতে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড পৌর সদরে আওয়ামী লীগের দুটি অস্থায়ী নির্বাচনী প্রচারকেন্দ্রে ককটেল বিস্ফোরণ, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
সার্বিক বিষয়ে আওয়ামী লীগের একজন সাংগঠনিক সম্পাদক প্রথম আলোকে বলেন, আওয়ামী লীগের প্রচার চালাচ্ছে। প্রতিপক্ষের দিকেও খেয়াল রাখছে। বিএনপি বা তাদের জোট ভোট থেকে সরে যাবে বলে তাঁরা এখন আর মনে করছেন না। তবে দলটির অতীত কর্মকাণ্ড, বিশেষ করে গত নির্বাচনে আগে এবং ২০১৫ সালে অগ্নিসন্ত্রাসের বিষয়টি আওয়ামী লীগের মনে আছে। এ কারণে ভোটের শেষ দিকে এসে দলটি কী ধরনের কর্মকাণ্ড করে, সেটা নিয়ে মানুষের মধ্যে শঙ্কা আছে। তাঁরা সেদিকেও নজর রাখছেন।
ভাবাচ্ছে জাতীয় পার্টিও
জাতীয় পার্টি (এরশাদ) নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ধোঁয়াশা কাটছে না। মহাজোট থেকে ২৭ আসন দেওয়া জাপা ২৯ আসন পেয়েছিল বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করে। পরে আরও ১৪৬ আসনে প্রার্থী দিয়ে রাখে। এর মধ্যেই এরশাদ দেশের বাইরে গেছেন। তাদের এই আসনগুলোয় প্রার্থী থাকবে কি না, তা নিয়েও দুশ্চিন্তায় আওয়ামী লীগ।
আওয়ামী লীগের উচ্চপর্যায়ের নেতারা তখন বলেছিল, নির্বাচনী কৌশল হিসেবে তাঁরা জাতীয় পার্টিসহ মহাজোটের অন্য দলগুলো থেকেও কিছু আসনে প্রার্থী রেখে দিয়েছিলেন। একে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতার নির্বাচনের ফাঁদ এড়ানোর কৌশল হিসেবে উল্লেখ করে দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, ‘বিএনপিসহ জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট যদি নির্বাচন থেকে সরে যায়? তারপর? আবার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতার ফাঁদ তৈরি করতে দেব না।’
নির্বাচন কমিশনে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনের পরেও যেসব আসনে মহাজোটের একাধিক প্রার্থী ছিল, ইতিমধ্যেই তাঁদের কয়েকজন সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন। এর মধ্যে সিলেট-৬ আসনে বিকল্পধারার প্রার্থী সমশের মবিন চৌধুরী আওয়ামী লীগের প্রার্থী শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদকে সমর্থন দিয়েছেন। সুনামগঞ্জ-১ আসনে রফিকুল ইসলাম চৌধুরী মহাজোটের মোয়াজ্জেম হোসেন রতনকে সমর্থন দিয়ে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন।
তবে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ দেশে না থাকায় তাদের প্রার্থীদের বিষয়ে দলীয় সিদ্ধান্ত কী হবে, তা নিয়ে উদ্বিগ্ন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। নেতা-কর্মীরা আশা করছেন, অন্য আসনগুলোতেও প্রার্থীরা সরে দাঁড়াবেন, নইলে নিজেদের জন্যই হিতে বিপরীত হতে পারে। জাতীয় পার্টির প্রার্থীর প্রার্থীরা যত ভোট পাবেন, সেই ভোটই পারে জয়-পরাজয়ের হিসেব পাল্টে দিতে। অবশ্য ইতিমধ্যেই নোয়াখালী-৫ আসনে ওবায়দুল কাদেরকে সমর্থন দিয়ে জাতীয় পার্টির প্রার্থী সাইফুল ইসলাম বসে পড়েছেন। এ ছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসনে আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে সমর্থন দিয়ে জাপা প্রার্থী তারেক এ আদেল, নড়াইল-২ আসনে মাশরাফি বিন মুর্তজাকে সমর্থন জানিয়ে খন্দকার ফায়েকুজ্জামান ফিরোজের নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর খবর পাওয়া গেছে।
এ সম্পর্কে জাতীয় পার্টির রুহুল আমিন হাওলাদার প্রথম আলোকে বলেন, কৌশল হিসেবে জাতীয় পার্টি অনেক আসনে প্রার্থী দিয়েছে। এখনো পর্যন্ত নতুন কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। ফলে, মহাজোটের শরিক দলের প্রার্থীরা মাঠে আছেন। তিনি বলেন, আলোচনার মাধ্যমে যা করার সেটা করা হবে।
জাতীয় পার্টির একটি সূত্র অবশ্য বলছে, শিগগিরই দলের চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ দেশে ফিরবেন। এরপর সবকিছু পরিষ্কার হবে।
মন্তব্য
মন্তব্য করুন প্রথমআলো.কম এ
আন্দালিব
২১ ডিসেম্বর, ২০১৮
অনেক কঠিন কঠিন সময় পার করেছে এ আওয়ামী লীগ, এরা বিএনপির মত বালুর ট্রাকে ভীত দল নয়---এসব ভাবনা টাবনা তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়ার ক্ষমতা এ দলটির আছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
একই বারে হাচা কইছেন,এসব ভাবনা টাবনা তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেবে, যেমন গুন্ডা লীগ, হেলমেট লীগ, পুলিশ লীগ, ----- লীগ, ----- লীগ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
অবশেষে স্বীকার করলেন যে বালুর ট্রাক দিয়ে তবে ভয় দেখাতে চেয়েছিল আওয়ামীলীগ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
your comment is the joke of the century
Mohammed Islam
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আপনাদের আওয়ামীলীগের কি অবস্থা হবে তা আমাদের জানা আছে
Anwar
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
কঠিন সময় পার করেছে বলেই দেশের মানুষকে ভোট দানে বিরত রাখতে হামলা চালাচ্ছে আর বিএনপি নেতাদের উপর স্টীম রোলার চালাচ্ছে। তাই না ভাই? আমরা আছি থাকবো ইনশাঅাল্লাহ। আওয়ামী লীগকে দেশের জনগনই আউট করবে, সেটা দেখবো বলেই আল্লাহ বাঁচিয়ে রেখেছে।
Masum Zaman
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
like abdul jalil's 'turup er tash'.
Nobel
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
বালুর ট্রাক!....লজ্জা লাগে না এটা বলতে!আওয়ামী হায়েনা আর ব্যাংক ডাকাত সরকারের এই কলঙ্কিত অধ্যায় জাতি মনে রাখবে...এবং সময়মতো সঠিক হিসাবনিকাশ হবে ইনশাআল্লাহ। আর আন্দালিব....আপনার বিনোদনমূলক লেখা দেখতেই এখানে আসি!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
কিসের বালুর ট্রাক আন্দালিব ভাই।। আপনাদের তো বালুর ট্রাক লাগেনা৷ অবস্থা বেগতিক দেখলেই গাড়ি আর প্লেনে করে বিদেশ পার৷। কাক পক্ষিও টের পাইবেনা৷ ভেবে দেখুন না আপনাদের নেতানেত্রীদের বিদেশী আত্মীয়তার বহর।। ভাংগা বালুর ট্রাকের মতো কি আরো ভেংগে বলতে হবে?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আন্দালিব সাহেব, ইয়া নাফসি পড়েন। সময় বেশী নাই
nabil
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
তাহলে সুষ্ঠ ভোটের ব্যবস্থা করেন ।
Sohel
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
তাই, ক্ষমতার প্রধান উৎস যদি জনগণ হয়ে থাকে, এবার আওয়ামীলীগের ভরাডুবি হবে। আর যদি কোন রকমে কারচুপি করে সরকার গঠন ও করেন বিদেশের অব্যাহত চাপ থাকবে, আর শুনলাম আপনাদের দাদারা এবার নিরপেক্ষ থাকবে।জনগণের কাতারে নেমে এসে দেখেন জনগণ কি চায়। দলকানা হয়ে আর কতদিন থাকবেন। শুভ বুদ্ধির উদয় হোক।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামী লীগই কিন্তু ‘বালুর ট্রাক’ তত্ত্বের উদ্ভাবক, এর আগে এরকম উদ্ভট ও নিকৃষ্ট তত্ত্বের কথা কারও মাথায়ও আসেনি। যদি আসতো, তাহ’লে লগি-বৈঠার তান্ডবের সময়ই অনেকে ঠান্ডা হয়ে যেতো।
ahmed
২১ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামী লীগ জটিল সমীকরণ করে ফেলেছেন । এই সমীকরণ শাঁখের করাতের মত আওয়ামী লীগের ভোট দুই দিক থেকেই কাটবে ।।
Mike Rundle
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
ভোট গণনাকারী হিসেবে আস্থাবান লোকদের রাখলেই হবে - নৌকার বিজয় নিশ্চিত
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপির সব সমীকরণই জটিল কিন্তু আওয়ামীলীগ সহ প্রবলেম সলভ কৈরা ফেলে কারণ তারা প্রব্লেম সল্ভার আর বিএনপির প্রব্লেম মেকার/
Ghotok Ferdous. E-mail: [email protected]
২১ ডিসেম্বর, ২০১৮
আন্দালিভ পার্থ সাহেব কোথায়। তাকে দেখি না কেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
ইন্টারনেটে বসে থাকলে কিভাবে দেখবেন? আজও গণ সংযোগ করেছেন।
শিপন England
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
চিন্তা করে হারাম করবেন না ঘুম?রিপোর্ট পরে সান্ত্বনা নিন তাহলেই কিছুদিন ভাল থাকবেন ।
রিদওয়ান বিবেক
২১ ডিসেম্বর, ২০১৮
ফিনিক্স পাখির মতো জয় ছিনিয়ে নেবে বিএনপি।
আন্দালিব
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
ফিনিক্স পাখি না ফিনিশ পাখির মত বিএনপি ফিনিশ হয়ে যাবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
প্রায় ১০৭-১২৫ আসনে রাজাকার জোটের কোন প্রকার প্রচার-প্রচারনাই নেই।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
দারুন জবাব, হা হা হা
Mohammed Islam
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
একপক্কো ভাবে বিচার না করে ডিসেম্বরের 30 তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন, বিএনপির জয় নিশ্চিত
Anwar
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আমরা আছি থাকবো ইনশাআল্লাহ
Sharif Ahmed
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
সুষ্ঠু নির্বাচন হলে বিএনপিকে আটকানো কঠিনই হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ ঘেঁটে দেখা যায়, গত এক সপ্তাহে রাজধানী ঢাকাসহ চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারায়ণগঞ্জ, নোয়াখালী, মানিকগঞ্জ, যশোর, চাঁদপুর, ঝালকাঠি, সিরাজগঞ্জ, কক্সবাজারসহ অন্তত ২৫ জেলায় বিএনপি-ঐক্যফ্রন্টের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা হয়েছে। যার বেশির ভাগই প্রচারণা মিছিল বা সমাবেশে।
Mr.RupoM
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আন্দালিব ভাই, আমার কিন্তু খুব ভয় হচ্ছে। এতো এতো কৌশল যদি আমাদের জন্য বুমেরাং হয়ে যায়, তখন?
শিপন England
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
সাইদি চাদে এই বিস্বাসে থাকবে না জনতা,দ্রিস্যমান উন্নয়ন হাতে পেয়েই নৌকার বিজয় হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
After the Election Andalib & his party will flee to their master Neighboring country.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
ফিনিশ পাখির মতো ফিনিস ( ভেনিস ) হবে বলেই মনে হয়
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
ভাই ৩০ তারিখের পরে অন্য কোন পাখিরে নিয়া বলবেন ঠিক কইরা রাখেন/ আমি তো অন্ধকারে চোখ বড় করে রাখা পেঁচা ছাড়া আর কিছু চিন্তা করতে পারছি না বিএনপিরজন্য/ পেঁচার মুখ দেখাইতে পারবেন তো?
ইনু
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
জয় এবার হবেই হবে। ধানের শীষ ভোটবিপ্লবের মধ্য দিয়ে দেশের ক্ষমতায় আসবে।
Mr.RupoM.
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপি জামাত রাজাকারকে এবারের ভোটে জনগন চুড়ান্তভাবে প্রত্যাখ্যান করে মিউজিয়ামে পাঠাবে।
Abdul Awal
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
My guess it's a weakness of Oikkofront and BNP Co. Because almost (avg. 70%) voter kick them.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
Googly ball of cricket! Which way turns nobody knows!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিশাল পন্ডিত এসেছেন দেখি
Aftab Ahmad
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
Yes your assumption is quite correct.
md. mahmudul hasan
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
All AL supporter's are blind, they are no need to people's vote, they are ready for vote robbery by EC,DC & Police.
Sohel
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
তাই বুঝি ভাই, স্বপ্ন কি জেগে জেগে দেখতেছেন? এই পর্যন্ত যতগুলো জরিপ দেখলাম সেখানে তো ৯০% মানুষ আওয়ামীদের কিক দিয়ে বের করে দিয়েছে দেখলাম।
Mir Md Mofazzal Hossain
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
মনে রাখবেন আওয়ামী লীগ ভোট চায় দেশ বাঁচাতে আর বিএনপি ভোট চায় নিজেদেরকে বাঁচাতে এখন কাকে ভোট দিবেন আপনার ইচ্ছে?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
তাই নাকি? আ.লীগ ভোট চায় নাকি? তারা তো গত ১০ বছর ধরে ভোট ডাকাতি করে আসছে। তাদের ভোট চাইতে হয় নাকি?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
ভাবাচ্ছেনা রিতিমত ঘামাচ্ছেন তারা। কারন পুলিশ ছাড়া তাদের আর কোন অস্ত্র নেই। সেই পুলিশও ৩০ তারিখ জনগনের ভোটাধিকারের বিরুদ্ধে দাড়াবে কিনা নিসচিত করে বলা যায় না। পুলিশের মধ্যে সবাই দলবাজ না। অসত না।
নাসিম
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপির ‘কৌশলএ হিতাহিত জ্ঞ। ন শূন্য হচ্ছে
NAhmed
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আপনারা যা ভাবছেন তা কিছুই ঘটবে না যা হবে তা হলো ২০১৪ সালের নির্বাচনের মত একটি নিয়ন্ত্রিত নির্বাচনের নীরব পুনরাবৃত্তি হবে. বিএনপি নির্বাচন বর্জন করার সম্ভবনা ১০১% আর জাপা সেতো শুধু রাজনৈতিকভাবে অসুস্থ না ফিজিক্যালিও অসুস্থ রাজনৌতিক দল যেটি আওয়ামী লীগের উপর ভোর করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে.
Fawzia Nasrin
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
২০১৪ সালের নির্বাচনের মত একটি নিয়ন্ত্রিত নির্বাচনের নীরব পুনরাবৃত্তির দিকে দেশ এগুচ্ছে। নতুন ফরম্যাটে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির মত অপকর্ম হয়তো আ.লীগ করবে।
সোলায়মান
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপির আক্রমনে দুজন আওয়ামী লীগ কর্মী নিহত হলেও এখন পর্যন্ত একজনও বিএনপি কর্মী নিহত হয়নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপি আগামী ঈদের পর জোরদার আন্দোলনে নামবে
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
ঐক্যফ্রন্ট তথা বিম্পি জামাত কে মানুষ ঘৃনা ভরে প্রত্যাখ্যান করবে আগুন সন্ত্রাস এবং জঙ্গীবাদী কর্মকান্ডের কারণে। তাদের নিয়ে ভাবার কিছু নাই, তারচেয়ে বরং জাতীয় পার্টিই কিছুটা চিন্তায় ফেলতে পারে!
Md. Altab Hossen
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
সারাদেশের অবস্থা না বলে আমি আমার আসন টাঙ্গাইল(সদর) - ৫ আসনের কথা বলি । টাঙ্গাইল - ৫ এর নির্বাচন আসলেই কঠিন । আমাদের মোট ভোট ৩,৮০,২৭৯ যদি কোন ভাবেই ৪ জন প্রার্থীই নির্বাচন করে এবং ধরি ২.২ লক্ষ ভোটার ভোট দেবে তবে ৪ জনের ভোটই আছে । আনুমানিক নৌকার ৭০ হাজার, ধানের শিষ ৮০ হাজার, লাঙ্গল ৪০ হাজার আর মুরাদ(স্বতন্ত্র) ৩০ হাজার করে ভোট আছে । তাহলে ধানের শিষ বিজয়ী । এখন কথা হল যদি লাঙ্গলকে বসানোর চেষ্টা করা হয় (সম্ভবত কোন ভাবেই তাকে বসানো যাবে না এমনকি এরশাদ সাহেব বললেও ) । ফাইনালি সে যদি নৌকার পক্ষে কাজ করার কথা চিন্তা করে তবে তার পেছনের কমপক্ষে ১৫-২০ হাজার ভোট ধানের শিষ পেয়ে যাবে কোন রকম হিসেব নিকেস ছাড়াই । আমার মনে হয় আমার ইউনিয়ন থেকেই ৫ হাজার আর যে ইউনিয়নের বাসিন্দা তিনি ওখানে ৫-৮ হাজার আর আশে পাশে থেকে ১০ হাজার । অনার বাড়ি আমার পাশের গ্রামে, সেই সুবাদে আমাদের এলাকার মানুষ তাকেই ভোট দেব । মোটকথা তিনি ধানের শিষ থেকে বেশ ভোট পাবে, আর যদি না দারাতে পারে সেগুলো ধানের শিষ পাবে । এখানে ধানের শিষ জয়ি হওয়ার সম্ভনা ৮০% যদিও মিছিল মিটিং নাই কিন্তু ভোট গুলো ধানের শিষই পাবে মনে হচ্ছে ।
সোলায়মান
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আপনি তো ভোটের আগেই ভোট করে ফেললেন। আপনাকে তারেকের উপদেষ্টা বানিয়ে ফেলা হোক।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
৩০ আসনের বেশী আওয়ামিলিগের জন্য দেখছি না।
Monjurul Alam
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামীলীগ খারাপ?! তাহলে বি এন পি ভয়ঙ্কর খারাপ! বিকল্প কি? এখন কম খারাপ আর অনেক বেশী খারাপ এর মধ্যে আপনি কাকে বেছে নিবেন? যে কখনো ভাল ছিল তাকেই। সে এখনও আশা জাগায়
মাহতাব হোসেন # বাউফল # পটুয়াখালী #
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
সেটা পরিমাপের কাঁটা-কামানটা কি ? আপনি বলেন আওয়ামী লীগ ভাল, আর আরেকজন বলছে বিএনপি বা ঐক্যফ্রন্ট। এটা পরিমাপের কাঁটা-কামান বা মানদন্ড হ’ল জনগণের ভোট; তাদের নির্ভয়ে ভোট দেয়ার সুযোগ দেয়া হোক, নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যাবস্থা করা হোক- তারা যাদের চাইবে, তারাই দেশের জনগণের সেবা করার সুযোগ পাবে, ভয় দেখানোর বা শাসন করার নয়।
IshrakHussain
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
ওরে ভাল মানুষ রে ! আওমিলীগ তো ফেরেশতা, উনারা দুধে ধোঁয়া তুলশি পাতা৷ খালি নিরপেক্ষ নির্বাচন দিয়ে দেখেন৷
Monjurul Alam
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
নিরপেক্ষ নির্বাচন কি?! খায় না গায়ে মাখে? পাগল আর শিশু ছাড়া কেউ নিরপেক্ষ না
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামীলীগ এর অনেক কাজ ভাল লাগলেও তারা যে ভাবে বিরোধী শুন্য করতেছে, তাতে মনে হয় তাদের জনগণের প্রতি আস্থা নেই।
Monjurul Alam
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
যে জনগনের একাংশ চেহারা দেখে নেতা নির্বাচন করে আস্হা রাখা খুব কঠিন
Muhammad Shahriar Zaman
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
don't worry, be happy vote for awami league but please do vote. bodle gesi, bodle dibo
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামী লিগের পথের কাটা হতে পারে জাপা। BNP প্রচারনা না করলেও মাঠে তাদের ভোট অনেক।
Monjurul Alam
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
বি এন পি এর ভোট সব সময় মাঠেই ছিল। এমনকি খাল বিলেও দেখেছি। সেই হ্যাঁ না ভোট থেকে শুরু। হৃদয়ে রক্ত ঝরাত কুড়াল মার্কা
Sharif Ahmed
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
নির্বাচন নিয়ে আওয়ামীলীগ নোংরা গেম খেলছে।তারা বিরোধী জোটকে দমন করতে আালত,পুলিশ,প্রশাসনসহ সবকিছুই ব্যবহার করছে এবং সরকারি সকল সুযোগ সুবিধা কাজে লাগিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।এতো কিছু করার পরেও সরকার সুষ্ঠুভোটে জিততে পারবে বলে আত্মবিশ্বাস পাচ্ছে না।তবে একাট জিনিস কি যে, সব গেম এ আওয়ামীলীগ জিতবে এটাও কোন নিশ্চয়তা নেই।খোদার বিচার বলেও একটা বিষয় আছে।।
সাঈদ, মুক্তিযোদ্ধা
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
জাপা এবং বিএনপির এই অবস্থানে অবস্থান করার কারন তারা জানে তাদের পক্ষে ক্কমতায় আসা সম্ভব হয় এবং ক্ষমতায় যেতে না পারলে খালি খালি টাকাগুলো খরচ করে কি লাভ? টাকাগুলে থাকনা সিন্দুকেই, প্রয়োজনে ভাগ করে নেয়া যাবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আহাম্মকের স্বর্গে বসবাস।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামী সরকার নিজে ক্ষমতায় থেকে, নিজের প্রশাসন, নিজের অনুগত পুলিশ, RAB ও নির্বাচন কমিশন নিয়েও সারাক্ষন টেনশনে আছে নির্বাচন নিয়ে। কারণ একটাই তাহল দেশের সব চেয়ে জনপ্রিয় মার্কা শহীদ জিয়ার ধানের শীষ এখন খেলার মাঠে। আওয়ামীরা মনে করেছিল বিএনপি নির্বাচনে আসবেনা। এই টেনশনের কারণে, শুনা যাচ্ছে নৌকার নেতারা নাকি পাতলা পায়খানার কারণে বার বার টয়লেটে যাচ্ছে। তাদের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। হাসিনার চেহারায় পরিষ্কার টেনশনের ছাপ দেখা যাচ্ছে।
Monjurul Alam
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
কোন সংজ্ঞায় জিয়া শহীদ? ফারুক রশীদের বিবিসি সাক্ষাত্কার অন্য কথা বলে
Sengupta
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপি নির্বাচন বর্জন করলে কি হবে, তা বুঝা বেশ সোজা।নির্বাচনের মাঠে শেষ পর্যন্ত বিএনপিকে রাখতে না পারলে আবারো ভয়ানক কিছুই জাতির জন্য অপেক্ষা করছে।কারন ছদ্মবেশী জামাত, জঙ্গীরা এখনো সরাসরি হামলাতে নামেনি।সাধারণ মানুষ ভোটের মাত্র এক সপ্তাহ আগে আওয়ামী লীগকে মন্দের ভালো বলেই মনে করছে। আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে হটানোর জন্য যে ‘জনগণের জাগরণঽ দরকার ছিলো তা বিএনপি করতে পারেনি। বিএনপি এবারের নির্বাচনে দলের বৃত্তের বাইরে জনগণের জোয়ার সৃষ্টি করতে পারেননি। বরং বিভিন্ন সময়ে অভিযোগ করে বিএনপি নিজেই নিজেদের জনবিচ্ছিন্নতাকে প্রকাশ্য করেছে। নেতৃত্বের সংকট, মনোনয়ন বাণিজ্য এবং প্রচারণা বিমুখ লড়াইয়ে কখনো মনে হয়নি যে বিএনপি জেতার জন্য নির্বাচন করছে। বরং বারবার বিএনপি জনগণের মধ্যে এরকম ধারণা দিয়েছে যে, ভোটের মাঠ থেকে যেকোন সময় তারা সরে যেতে পারে। জনগণকে উৎসাহ দেয়ার বদলে তারা নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে নানা আতংক ও ভয় ছড়িয়েছে। বিএনপি ভোট নয় অন্য কোন পন্থায় সরকারকে হটাতে চায়, এরকম একটি ধারণা সাধারণ ভোটারদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। তাই জনগণ ভোটের আগেই ভোটে উৎসাহ হারিয়ে ফেলেছে। তবে, সবকিছু এখনো শেষ হয়নি। ভোটের আগে ঘটতে পারে অনেক কিছুই। এইসব শঙ্কা কাটিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার যদি একটি বিশ্বাসযোগ্য ভোটের দিন করতে পারে, তাহলে তৃতীয় মেয়াদে পা রাখবে আওয়ামী লীগ আর তার মহাজোট।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
সব সময়ই দেখলাম- কুপথে হাঁটাটা চালিয়ে গেলেন।
দাউদ দস্তগীর
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
বাংলাদেশ দুঃশাসন মুক্ত হোক
mintu marsh
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
ইহা ঐক্যফ্রন্টএর কৌশল না দূর্বলতা ৩০ তারিখ ২ টার পর বুঝবে আওয়ামী লীগ। জয় বাংলা ক্ষমতা সামলা।।।
Sunny
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
রাজা বললেন, "কে কে আমার মতের বিরুদ্ধে, হাত তোল", যারা তুলল, তাদের হাত কেটে ফেলা হোল; আবার রাজা জিজ্ঞেস করলো, "কে কে আমার মতের বিরুদ্ধে, হাত তোল, কোন ভয় নেই", কেউ আর হাত তুলে না; রাজা চিন্তিত, " মন্ত্রী, কি ব্যাপার, কেউ হাত তোলে না কেন?"
MUHAMMAD
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
This is not fair election, big harassment to political opponents, how BNP alliance could campaign if they can't even live at home, physical abuse, arrest by police and Awami league supporters every where
Zunaid Ahmed
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
জাপার ভোট নিয়া আওয়ামিলীগের দুশ্চিন্তা করে লাভ নাই।আওয়ামিলীগ একাই যথেষ্ট।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
I want AL in the power inthe forthcoming election, otherwise there will be a big disaster in the country.
FaruQue Khan
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
কোন ব্যাপার না। আওয়ামীলীগ কে জিততে হবে। ছলে বলে কলে কৌশলে, আর তাতেও না হলে "অন্য" ভাবে। জয় বাংলা
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
ভয় পাবেন না। সবসময়ের মতোই নৌকা জিতলে বাংলাদেশ জিতবে।
AB Khan
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
নির্ভয়ে ভোট দেওয়ার অধিকার মহান মুক্তিযুদ্ধের একটা মৌলিক অঙ্গীকার! কিন্তু আজ শাসক দল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে অনেক দূরে, যদিও তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ফেরি করে জোর করে আবারো ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে | আমরা চাই একটি সুষ্ঠ এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন, যেখানেই সকলে নির্ভয়ে ভোট দিতে পারেন, ভোট কারচুপি করে ক্ষমতায় টিকে থাকার কোনো মর্যাদা নেই
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিম্পির আচরণ সন্দয়জনক।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
Doesn’t matter who win we know who is in driving sit but they ruined whole country institution our future generations will pay for this
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
PM, MPs, cricket captain can participate in in vote holding their posts. Powerless Upojila chairmen, regined officer (Luna, Sylhet 2) cannot participate in vote. What a Injustice! What a level ground for opposition!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
কাল পুরা ঢাকা ঘুরে ধানের শীষের কোন পোষ্টার দেখলাম না। কিন্তু এই রাস্তারই কয়েক জায়গাতে ৫ দিন আগেও কিছু দেখছিলাম। পরে একজনরে জিজ্ঞেস করলে বলল, ভাই সব ছিড়ে ফেলে আর লাগাতে গেলে ধরে নিয়ে যায়৷ গ্রামে যাওয়ার কথা ছিলো, ওখান থেকে বলা হলো- না যেতে৷ পুলিস প্রতি রাতে (দিনে না কেন?) আসতেছে আর যারা লীগ না (বিএনপি হতে হবে কথা না) তাদের ধরতেছে আর মহিলাদের ভয় দেখাচ্ছে৷ আমরা ঢাকার, না চিনে ঝামেলা করতে পারে। পরে সাবের ভাই এর ক্যাম্পে যেয়ে কথা বললাম, একজন বলল নামুক দেখি। এক সময় সক্রীয় লীগের রাজনীতি করতাম। কিন্তু এই লীগ আমি চিনি না। খুব খারাপ লাগছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
এই লীগকে না চেনার তো কারণ নেই! গত ১০ বছর ধরে এরা মানুষকে নিজের ভোটটি নিজেকে দিতে দিচ্ছে না। সবার ভোট তারা নিজেরাই ব্যালট বক্সে ভরে দিচ্ছে নিজেদের নৌকা মার্কা সীল মেরে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আশা করি এরশাদ জীবনের শেষ নির্বাচনে দেশের জন্য সঠিক সাহসী সিদ্ধান্ত নিবেন।
MD ASHRAFUL
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
এভাবে ভাবতে হবে।গণতন্ত্রের জয় হবে ইনশাল্লাহ
Azizul Hoque
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
ধানের শীষ মার্কায় প্রচার লাগে না।নতুন ভোটারদের জানানোর জন্য কিছুটা প্রচার দরকার ছিল কিন্তু সরকার সারা বছর খালেদা জিয়া এবং বিএনপির পিছনে এমন ভাবে লেগে ছিল যে আওয়ামী লীগ নিজের অজান্তেই বিএনপির প্রচার করে গিয়েছে। গুগুল সার্চে বাংলাদেশ থেকে খালেদা জিয়ার অবস্থান থেকেই সেটা প্রমান হয়।এখন দরকার শুধু ৩০ তারিখ ভোট প্রদান এবং ভোট গননা বঝে নেয়া।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
কিছুটা কমিয়ে বা তথ্যাভাব নিয়ে বললেন। সরকার তরুণ ভোটারদের মধ্যে বিএনপির প্রচার অনেকাংশে, শুধু অনেকাংশেই নয় সর্বাংশে করে দিয়েছে মূলতঃ কোটা আন্দোলন ও নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে তাদের উপর চরম দমনপীড়ন করে।
MD ASHRAFUL
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
দিন শেষে ঐক্যফ্রন্ট জয় নিয়ে ঘরে ফিরবে ইনশাল্লাহ
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
খুব সচেতন ভাবেই "রেজবি সাহেবের" নামটা এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে, কারন উনার নাম উল্লেখ করলে রিপোর্টের গ্রহণযোগ্যতা কমে যাবে! হা হা হা হা "গত ১৫ ডিসেম্বর বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক(...........) সংবাদ সম্মেলন করে দাবি করেন, বিএনপির দেড় শ’ প্রার্থীর ওপর হামলা হয়েছে। একই দিন অবশ্য আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের(.......) বলেছেন, জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য কোথাও কোথাও বিএনপি নিজেরাই নিজেদের ওপর হামলা করছে আর দোষ দিচ্ছে আওয়ামী লীগের ওপর।"
Fawzia Nasrin
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
"রেজবি" নয় রিজভী।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপির লোকজন আগামী ৫ বছর অনলাইনে কি চাপা মারবে সেইটা রেডি করার জন্য প্রস্তুত থাকেন কারণ চাপা ছাড়া এই দলের কিছু নাই/ ঢাকা চট্টগ্রাম সহ সারা দেশে তাদের ভালো ক্যান্ডিডেটে নাই/ যেইগুলা আছে তারা তাদের ব্যবসা ঠিক রাখার জন্য সরকারের সাথে ইতিমধ্যেই বোঝাপড়া করেফেলেছে
Azizul Hoque
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
কই আছেন আপনি? রাজনীতি শুরুই হবে ৩০ তারিখের পর।
Md.Al- Mamun
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আমিতো মনে করি আন্দলিব আর রূপম কে তার চেয়ে বেশি ভাবাচ্ছে
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
কেউ একজন বা একটি দল যখন বলে “মানুষের ভোটের অধিকার রক্ষা করতে হবে” তখন অট্টহাসি পায়!! গত ১০ বছরে ভোটের অধিকারের বংশ নির্বংশ করে এখন জনগনের ভোটের অধিকারের কথা বলে এরা..
বিপ্লব ( কুয়াকাটা )
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
এ ইলেকশনে অংশ নেয়া বিএনপির অস্তিত্বের প্রশ্ন। এটা বিএনপি জামাতের জন্য রাজনীতিতে পুনঃপ্রবেশের একটা সম্মানজনক পথ ও। ২০১৩ এর আগুন সন্ত্রাস বা ইলেকশন বর্জনের কৌশল নিলে সেটা হবে বিএনপির কফিনের শেষ পেরেক এত ইতিহাসের পাতায় আশ্রয় নেয়ার সামিল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামিলীগ একাই যথেষ্ট । মানুসের কল্যাঙ্কারী দলের কাছে কোন কুটকৌশলই টিকবে না । জয়বাংলা ।
Aftab Ahmad
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
JP will definitely get few seats. But AL alone will get more than 150.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
যেভাবে সাজিয়েছেন, বাকীটা করতে পারলে নিশ্চিত।
Shahidul Islam
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপি বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের বড় ধরনের বা পরিকল্পিত প্রচার-প্রচারণা দেখতে পাচ্ছে না ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এই ‘আচরণ’ কৌশল না দুর্বলতা তা ভাবিয়ে তুলেছে আওয়ামী লীগকে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামীলীগের ভাবার যথেষ্ট কারন আছে৷। তা নাহলে বিরোধীদের প্রতি এখনও এত হামলা মামলা কেন? আওয়ামীলীগের এত জনপ্রিয়তা থাকতেও জামাত নিয়েই বা এত ভয় কিসের!!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
হামলা মামলা করে আবার ভাবছেন নামছে না কেনো?? অভিনয়ের তারিফ করতে হয়!!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
এত অত্যাচার করেও শান্তি পাচ্ছেন না কেন? বিরোধীদের কাউকে কি জেলের বাইরে রেখেছেন যে প্রচার প্রচারণা চালাতে পারবে? তবে মনে রাখবেন সৃষ্টিকর্তা সবসময় মজলুমদের পক্ষে থাকে। আপনাদের সময় শেষ হয়ে গেছে। ব্যাগ গোছানো শুরু করেন।
Tauhidur Rahman
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
ভুয়া বেলোট পেপার আওয়ামীগই ছাপাতে পারে । কারন তাদের অভ্যাস আছে এবং ক্ষমতায় রয়েছে। বিএনপি যদি এ কাজটি করত তাহলে এতক্ষনে তাদের পিটে চামড়া থাকত না। এমনিতেই বিএনপিকে নির্বাচন থেকে সরানোর জন্য বিভিন্ন ফন্দি আটছে। কিন্তু কোন ফন্দিতেই কাজ হবে না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়মী লীগের দুশ্চিন্তার কোন কারণ তো দেখি না। উনারা সরকারে আছে। পুলিশ, প্রশাসন, ইসি, মিডিয়া , আদালত ................. সবাই একযোগে উনাদের হয়ে কাজ করছেন। রাষ্ত্রপতি উনাদের দলেরই লোক আর সেনা প্রধানও উনাদের পছন্দের লোক। আর রিটার্নিং অফিসার যারা ফলাফল ঘোষণা করবেন তাদেরকে ব্রিফ দেওয়া হয়েছে মাস খানেক আগে প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়ে। এত কিছু ফেভারে থাকার পরেও যদি এই নির্বাচনে আওয়ামী হেরে যায় তবে সেটা হবে মানব ইতিহাসের সবচেয়ে বড় আশ্চর্যজনক ঘটনা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
Ha..ha...ha...haaaa....!!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
Mohajot will be winner.
Fawzia Nasrin
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
No, Mohajot (মহাজট) will be Looser !!! ** জোট নয় "জট"
Mahbubur Rahman
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামীলীগের এখন আই,সি,ইউ তে থাকার মত অবস্থা। লুঙ্গীতে আগুন লাগলে যা হয় আরকি। রাখাও বিপদ খোলাও বিপদ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
হাঃ হাঃ হাঃ। বড়ই বিনোদন পাইলাম।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
হাসালেন ভাই- লুঙ্গীতে আগুণ লাগাটা আসলেই বিপদ- রাখাও যায় না, আবার খোলাও যায় না, যে অবস্থাটা মূলতঃ বর্তমান সরকার ও সরকারী দলের হয়েছে।
আন্দালিব
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
হুম সেই আগুন ধরা লুঙ্গি নিয়েইতো ফায়ারব্রিগেড হিসেবে ডাঃ কামালদের ডেকে এনে নির্বাচনে এসে ইজ্জত বাঁচাইসেন!! ৫ জানুয়ারি বরং অনেক ইজ্জতের সাথে ছিলেন এখন তার ২ আনাও নাই!!
Sabbir enam
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
Ha ha ha . . . . .
Sabbir enam
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
BNP=> The Same Man with New Dress............
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামী লীগ তাহলে বুঝতে শুরু করেছে নির্বাচনের কথিত ডামাডোলে আওয়ামী লীগ একাই চেঁচামেচি করে গলা ফাটাচ্ছে। আরও বুঝতে পারবে ত্রিশ তারিখের পর। আওয়ামী লীগ আপাতত নিরবতাকে বিএনপির দুর্বলতা ভেবে খুশি থাকুক।
Imran Qatar
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
তাহলে আওয়ামীলীগের এই হামলা-মামলার কারণ হচ্ছে বিএনপি হরতাল বা আন্দোলনের ডাক দিক বা হামলার রিভেঞ্জ নিক আর আমরা পুলিশ দিয়ে সবগুলোকে জেলে ভরবো। এই প্লান? আমার মনে হয় না বিএনপি আওয়ামীলীগের কু রাজনীতির ফাদে আর পা দেবে বলে।
Md. Abu Sayeed Biswas
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
সবজায়গায় ১০০% আওয়ামীলীগী করন যদি ১০% হঠাৎ ব্রেক করে, কি যে হবে তা নিয়ে আমিও টেনশনে আছি
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আমার মনে হয় আওয়ামিলীগের ভারতে হয়ে নির্বাচনে যাওয়া উচিত।দশ বছরে তারা দেশকে অনেক কিছুই দিয়েছে যা আর এখন সাধারন মানুষের হজম হয় না। প্লিজ আপনারা চলে যান।
Md. Rabiul Islam
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
যেখোনে দলের নির্বাচনি পোস্টার ছাপাতে পারছে না, সেখানে ব্যালট ছাপাচ্ছে বিএনপি!!!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
ঐক্যফ্রন্টের প্রতীকের কিছু ব্যালট পেপার ছাপিয়ে মিডিয়াকে দেখাতে পারে আ.লীগ।
তাসলিমা বেগম
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টির যতটা ক্ষতি করেছে তা অন্য কোন শত্রুও ততটা করতে পারেনি। এক সময় নিরপেক্ষ নির্বাচনে ৩৫ আসন পাওয়া দলটিকে আওয়ামী লীগ দিয়েছে ২৯ আসন। কেড়ে নেয়া হয়েছে এর নিজস্ব চালিকা শক্তি। জাতীয় পার্টির প্রধান এরশাদকে পর্যন্ত নির্বাচনের এমন ডামাঢোলের মধ্যে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে বিদেশ। এত জুলুম অন্য কোন দলকে ক্ষমতার কাছাকাছি থেকে কোনদিন সহ্য করতে হয়নি
Mahbubur Rahman
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
ভাবনার দেখছেন কি? দেখবেন ২৪ তারিখ থেকে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
After Eid. . . .
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
৩০ তারিখের আসন্ন নির্বাচন আওয়ামী লীগের জন্য গলার কাঁটা না পারছে গিলতে না পারছে বের করতে! বিএনপির কৌশলের কাছে হেরে গেছে আওয়ামী লীগ।
আন্দালিব
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
দেয়ালে মুরগী এঁকে সেই বোকা শেয়ালের মত চাটতে থাকেন, বিএনপির আবার কৌশল যাতে নাকি হেরে গেছে আওয়ামীলীগ! হা হা হা
Mr.RupoM
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আমি তো ভয়ে হাসতেছি, হা হা হা
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আন্দালিব, ও Mr.RupoM আওয়ামী লীগ যদি মানুষ হতো সত্যি দেশটা সোনার বাংলা হতো । আওয়ামী লীগের জন্যই দেশটা আজ নরকপুরী।ছিঃ লীগ ছিঃ
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আর কতোদিন বুঝেও না বুঝার ভান করবেন! আপনাদের যন্ত্রনায় নামও প্রকাশ করতে পারি না!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আন্দালিব ও রুপম, আর কতোদিন বুঝেও না বুঝার ভান করবেন! আপনাদের যন্ত্রনায় নামও প্রকাশ করতে পারি না!
Mr.RupoM.
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপি ও ধানের শীষে পচন ধরেছে তাই বুদ্ধিমান ও সচেতনরা সময় থাকতেই সরে পরছে, কোন কোশলেই কাজ হবেনা, তাই আপনিও নৌকায় ভোট দিন ৩০শে ডিসেম্বর।
Mr.RupoM
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আমি আর আন্দালিব আওয়ামী লীগের এজেন্ট, তাই আমাদের মন্তব্য করতেই হবে। কিন্তু ৩০ তারিখের পর আমি হয়তো আর কমেন্ট নাও করতে পারি। বলা যায়না, যদি ক্ষমতা ছাড়তে হয়!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
ক্ষমতার জোর কারো সারা জীবন কখনো ছিল না , থাকবেও না। আজ হোক আর ১০০ বছর পর হোক, ফল ভোগ কোরতেই হবে।
Sohel
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
দেশের প্রায় সব শ্রেনী পেশার মানুষ, শিল্পী, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, ক্রীড়াবিদ আওয়ামীলীগকে সমর্থন দেয়ার পরও কিছু লোক আওয়ামীলীগের জনসমর্থনকে বিতর্ক করতে চায় | প্রায় সব শ্রেনী পেশার মানুষের এই বিশাল এবং প্রকাশ্য সমর্থন না থাকলে এই আওয়ালীগ বিরোধী নিন্দুকেরা নির্বাচনের আগেই জগাখিচুড়ি ঐক্যফ্রন্টকে ক্ষমতায় বসিয়ে দিত |
Mr.RupoM.
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপি জামেতের সেই মেধাও নেই জনসমর্থনও নেই যে ভোটে জয়ী হবে। এটা স্পস্ট করেই বলা যায়। তাই জয় হবে নৌকার।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামী লীগ নিজের অপকর্মের সম্ভাব্য প্রায়শ্চিত্তের ভয়ে ভীত হয়ে সবাইকে প্রচারণায় জড়িয়েছে। এখন সবাই মিলে জনগণকে বুঝাচ্ছে আমরা ক্ষমতায় না ফিরলে এই বিপদ হবে, সেই বিপদ হবে ইত্যাদি। কিন্তু নিজের অপকর্ম বন্ধ করার লক্ষণ নাই। এই হলো আওয়ামী লীগের রাজনীতি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
ভয় ছড়ালে পাবে ভয়, সাহস ছাড়ালে পাবে জয় । সামনে আসবে সুভদিন যদি বাংলাদেশ ভোটদিন !!
Mahbubur Rahman
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপির কোন প্রচারনা লাগবেনা মাঠে যা ভোট আছে তা যথেষ্ট।
Sohel
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
গোহারা হারার পর কী বলবেন???
Mr.RupoM.
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামীলীগের কৌশলের কাছে বিএনপি-জামাত জোটের সব কৌশলই ব্যর্থ হতে বাধ্য।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
BNP Jamayat must be looser .
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
যেখানে দলের নির্বাচনি পোস্টার ছাপাতে পারছে না, সেখানে ব্যালট ছাপাচ্ছে বিএনপি!!!
Md Hafizur Rahman
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
রাস্তাঘাটে, অলিতে - গলিতে "নৌকা" ছাড়া কোন পোস্টারই চোখে পড়ছে না। তাহলে কি দেশে মতবিরোধী কেউ নাই? ভালোই তবে, নৌকার বিজয় নিশ্চিত!!!
Sohel
২২ ডিসেম্বর, ২০১৮
পোস্টার না লাগিয়ে অনলাইনে অপপ্রচার করতে কেন এসেছেন, শুনি???
Md Hafizur Rahman
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
@shohel আপনি কি কানা নাকি দলকানা???