ড. কামাল হোসেন চিঠিতে লিখেন, এ ধরনের কর্মসূচি একজন প্রার্থী হিসেবে শেখ হাসিনাকে বিশেষ সুবিধা দেবে। তিনি দেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও একটি রাজনৈতিক দলের প্রধান ও গোপালগঞ্জ–৩ আসনের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী। ইতিপূর্বে এ বই উৎসব ৩০ ডিসেম্বর উদ্বোধন করা হয়েছে। ২০১৯ সালের ১ বা ২ জানুয়ারি এ উৎসবের উদ্বোধন করা হলে কোনো ক্ষতি নেই। বই উৎসবের মতো একটি অনুষ্ঠান কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা প্রার্থীর ব্যক্তিগত ভাবমূর্তি বাড়ানোর কাজে ব্যবহার করা নির্বাচনী আচরণবিধির সুষ্পষ্ট লঙ্ঘন এবং এ ধরনের ঘটনা নির্বাচনে প্রভাব ফেলতে পারে যা গোপালগঞ্জ–৩ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বীতাকারী অন্য প্রার্থীসহ সারা দেশের প্রার্থীদের অধিকারকে লঙ্ঘন করে।
জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্যাডে পাঠানো ওই চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে নির্বাচনী আচরণবিধি বাধ্যতামূলক হলেও ক্ষমতাসীন জোটের প্রার্থীরা অহরহই তা লঙ্ঘন করছেন। কমিশন বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নির্লিপ্ত আচরণ করছে, যা কমিশনের অসহায়ত্বই প্রকাশ করে। সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য সব প্রার্থীর প্রতি সমান আচরণ নিশ্চিত করা নির্বাচন কমিশনের পবিত্র দায়িত্ব। তবে কমিশন সে দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে পারছে না মর্মে জনগণ মনে করে।
মন্তব্য
মন্তব্য করুন প্রথমআলো.কম এ
Monjur Hossain
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও কী ভোট দিবে ? ও আপনারা তো চাকরির বয়স তুলে দিবেন, তা ভোটারের বয়সটাও তুলে দিয়েন...
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
right
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
বাচ্চারা পইড়া কি করবে, চাকরি তো দিবে বুড়াদের!
তাসলিমা বেগম
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
তারা সরকারি খরচে নির্বাচনী প্রচারের একটা সুযোগও হাতছাড়া করতে চায় না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
কি আর করা জনগণ কে বোকা বানাতে হবে না ?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
জনগন এত সহজে বোকা হবার নয়? নিশ্চিত থাকুন। ৩০ তারিখের এর মুখ থুবরে বোকা বনে যাবে,
দাউদ দস্তগীর
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
জাতি পরিবর্তন চায়
SHAMEEM
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
কি প্রয়োজনে? কি কারনে? কেন? আরামে আছেন সুখ কপালে সয়না না?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
জাতি কারা??? একমাত্র বিএনপি জামাত ছাড়া। কারন আওয়ামীলীগ এদের যম। শুনেন ভাই এইসব আমরা বুঝি।আর মাত্র ৬ দিন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
হায় কপাল! এই রকম উদ্ভোদন মনে হয় উনি আর করেননি! সংকীর্নতা এত কেন?
Mir Md Mofazzal Hossain
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
আপনার কথায় কি বই দেওয়া বন্ধ করে দিতে হবে?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
বই উৎসব শিক্ষার্থীদের জন্য জাতীয় উৎসব। সরকার যদি বই সময়মত শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছাতে চায় তাতে তো কোনো সমস্যা হবার কথা না।
Abu Daud
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
আর কিছু বাকি থাকলো না। কিছু করার আপনারা যদি আসেন তাহলে বন্ধ করে দিতে পারেন। ইতিহাস ও বঙ্গবন্ধুকে জানলে তো আপনাদের সমস্যা।
Muhammad Rahman
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
harsh feeling!!!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
বই উৎসব বাংলাদেশের শিক্ষাখাতে এক অসাধারণ বিপ্লব। ড. কামাল এটি পেছানোর কথা বলে অনিয়মকে নিয়ম হিসেবে মানার অভ্যাস অনুশীলন না করলেও পারতেন!
Mohammad
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
কেন ভাই? আপনার প্রধানমন্ত্রী না গেলেই তো হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
এই উৎসব বাচ্চাদের অনুপ্রাণিত করে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
প্রতি বছর বই দেয় ১ জানুয়ারি, এবার ?
Mohammad Ali Refai
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
সুবিধা নিয়ে বৈতরণী পার হওয়া ছাড়া তাদের আর কোনো বিকল্প নেই!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
৩০ তারিখে দেখা যাবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
৩০ তারিখটি মনে রেখে ঘুমান৷ আমরা জেগে আছি
Mahbubur Rahman
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
চেষ্টা করে অনুষ্ঠান শেষ করাই ভাল। আবার সুযোগ নাও আসতে পারে।
Monjurul Alam
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
মনে হচ্ছে ঘুমের সমস্যা হচ্ছে
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
৩০ তারিখ নৌকা
Enamul Hafiz Latifee
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
ড. কামাল হোসেন দেখি ভোটের রাজনীতি এবং এ সংক্রান্ত ক্যালকুলেশনের জন্য যে কোনকিছু করতে পারেন! আজব তো! এটা এখন বাংলাদেশের শিক্ষাখাতের, বিশেষ করে বাচ্চাদের জন্য একটা উৎসবের ব্যাপার।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
লজ্জা নাই,
Zunaid Ahmed
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
বই হাতে প্রতিটি শিশু বাসায় ফিরে বাবা-মাকে বলবে শেখ হাসিনাকে ভোট দিতে।
আশফিক
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
শিক্ষার্থীদের হাতে প্রতিবছর নতুন বই বিনামূল্যে পৌছে দেওয়া শেখ হাসিনার অবদান। ৯ বছর বই উৎসব করলেন উনি এবছর করবেননা কেন?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
যতো দিন যাবে দেশ ভালোর দিকে যাবে
Monjurul Alam
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
ওনারা পাঠ্যপুস্তক একবার ও সময়মত দিতে পারেন নি অথচ ৪৭ টা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন দিয়ে শিক্ষা বাণিজ্যের নুতন দিগন্ত ঊন্মোচন করলেন ভালই লাগে বাণী শুনতে
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপি আমলে একটা বইও ফ্রিতে পাইনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
ড. সাহেবের এতো ভয় কেন? এবারতো জামানত হারাবার ভয় নাই।
Safiuddin Shobuj
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
এটা আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কৃতিত্ব।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
নালিশ নালিশ নালিশ। বাচ্চাদের কে নিয়েও। হায় রে
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
#democracy
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপি আমলে একটা বইও ফ্রিতে পাইনি। টাকা দিয়ে কেনা লাগতো। তাও ফেব্রুয়ারির আগে পাওয়া যেতো না। এখন ছোট ভাইবোনদের দেখি নতুন বছরের ১/২ তারিখে সুন্দর সুন্দর রঙিন বই নিয় বাসায় ফিরছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
Book for childrens students. And you people creating issue for this?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
কামাল সাহেবের অভিযোগ শেষ হবে কবে!
Monjurul Alam
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
৩০ তারিখ
Rakib AL Hassan
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
ড.কামাল আপনি কি একাই জনগণ? তাহলে আমরা কে?
Md Nashir Uddin Howlader
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
ঐক্যফ্রন্টকে কেন পদে পদে বাধা দেয়া হচ্ছে? স্বাভাবিক প্রচারনা তদেরকে করতে দেন দেখেন কি হয়?