• গতকাল ৯ জেলার ১৩ আসনে হামলা-সংঘর্ষ–ভাঙচুর
• গতকাল নির্বাচনী সংঘাতে আহত হয়েছেন অন্তত ৪৮ জন
• সংঘাতে আহত ব্যক্তিদের প্রায় সবাই বিএনপির নেতা-কর্মী
• বিএনপির অন্তত ৫১ নেতা-কর্মীকে গতকাল গ্রেপ্তার হয়েছেন
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের গণসংযোগ ও নির্বাচনী কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর অব্যাহত রয়েছে। বিরোধীদলীয় প্রার্থীরাই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এর শিকার হচ্ছেন। গতকাল রাত নয়টা পর্যন্ত অন্তত ৯ জেলার ১৩টি আসনে হামলা–সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনার খবর পাওয়া গেছে। এ নিয়ে শতাধিক আসনে সংঘাতের ঘটনা ঘটল।
দলীয় নেতা–কর্মী, প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে প্রথম আলোর হিসাব অনুযায়ী নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরুর পর ১১ ডিসেম্বর থেকে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১২ দিনে কমপক্ষে ১৭৫টি হামলা, সংঘাত ও সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এগুলো হয়েছে মোট ১১৭টি আসনে, বাকি আসনগুলোতে নির্বাচনী সংঘাতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। নিহত হয়েছেন আওয়ামী লীগের দুই নেতা–কর্মী। আহত হয়েছেন বিভিন্ন দলের অন্তত ৫০০ জন। হামলার শিকার হয়েছেন কমপক্ষে ৪০ প্রার্থী।
আর গতকাল নির্বাচনী সংঘাতের ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৪৮ জন, যাঁদের প্রায় সবাই বিএনপির নেতা-কর্মী। এ ছাড়া দলটির অন্তত ৫১ নেতা-কর্মীকে গতকাল গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট এলাকা থেকে প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর—
চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে বিএনপির প্রার্থী মো. আজিম উল্লাহ বাহারের ওপর হামলা হয়েছে। এ ঘটনায় আজিম উল্লাহ বাহার, বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ফয়সল মাহমুদ ফয়জীসহ ১৮ জন আহত হয়েছেন। গতকাল দুপুরে উপজেলার মোহাম্মদ তকিরহাট বাজারে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মহাজোট সমর্থিত নৌকার প্রার্থী সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারীর দিকে আঙুল তুলেছে বিএনপি। তবে নজিবুল বশর অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। এ ছাড়া এ আসনে গণসংযোগ করে ফেরার পথে ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থী সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদের গাড়িবহরে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে আহত হন প্রার্থীর নির্বাচনী কর্মকর্তা মহসিন মোহন ও নিরাপত্তাকর্মী সোহেল মিয়াসহ সাতজন।
চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী) আসনের ধানের শীষের প্রার্থী সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমসহ তিনজন ফতপুর ইউনিয়ন এলাকায় হামলার শিকার হয়েছেন। এতে চিকনদণ্ডী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোহাম্মদ মহসিন ও প্রার্থীকে বহনকারী গাড়ির চালক দীপক আহত হন।
কুমিল্লা-১১ আসনে (নাঙ্গলকোট এবং লালমাই ও সদরের একাংশ) আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতা–কর্মীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, দোকানপাট, গাড়ি ও বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বিকেল ও সন্ধ্যায় নাঙ্গলকোট উপজেলার বেতাগাঁও ও শ্রীফলিয়া এলাকায় এসব ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন তিনজন।
যশোর-৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী অনিন্দ্য ইসলামের গণসংযোগ থেকে গতকাল চার কর্মীকে সাদাপোশাকের পুলিশ তুলে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া যশোর শহরের লালদীঘিপাড়ে বিএনপির কার্যালয়ে হামলা করেছে দুর্বৃত্তরা।
জয়পুরহাট–১ আসনে (সদর ও পাঁচবিবি) আওয়ামী লীগের প্রার্থীর নির্বাচনী প্রচার কার্যালয়ে ককটেল হামলা করার অভিযোগে মামলা হয়েছে। মামলায় ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক দুই চেয়ারম্যান সদর উপজেলা জামায়াত নেতা, বিএনপিসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে আরও ৪০-৫০ জনকে। সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মমিনুল হক জানান, আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
শেরপুর-৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী মো. মাহমুদুল হকের গণসংযোগে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কর্মীরা হামলা করেছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেছেন তিনি।
হবিগঞ্জ-৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী জি কে গউছ ও তাঁর নেতা-কর্মীদের ওপর শায়েস্তাগঞ্জ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা গত শনিবার রাতে হামলা চালানোর পর প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে বিজিবির সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে তাঁদের উদ্ধার করেন।
নাটোর-৪ আসনে নৌকার কর্মীরা গতকাল বড়াইগ্রাম উপজেলায় লাঙ্গল প্রতীকের তিনটি নির্বাচনী ক্যাম্প ভাঙচুর করেছেন এবং লাঙ্গলের এক কর্মীকে বেদম মারধর করেছেন।
লালমনিরহাটেরপাটগ্রামে বিএনপির দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
নোয়াখালীর চারটি নির্বাচনী এলাকায় পাল্টাপাল্টি হামলা, বাড়িঘর, দলীয় ও নির্বাচনী কার্যালয়, প্রচার গাড়ি ও দোকানপাটে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কমপক্ষে আট নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।
বরিশালেরউজিরপুরের ধামুরা বাজারে শনিবার রাতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. শাহ আলম তালুকদারের সমর্থক ও বিএনপির প্রার্থী সরদার সরফউদ্দিন সান্টুর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে উভয় পক্ষে ১০ জন আহত হন। এ ঘটনায় বিএনপির ৫১ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
যশোর-৪ (বাঘারপাড়া-অভয়নগর উপজেলা ও বসুন্দিয়া ইউনিয়ন) আসনে বিএনপির ১২ জন পোলিং এজেন্টসহ ২২ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত দুই দিনে তাঁদের গ্রেপ্তার করে বাঘারপাড়া থানায় বিস্ফোরকদ্রব্য আইনে দুটি মামলা দেওয়া হয়েছে। মামলায় বিএনপির ৬৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতপরিচয়ের ৩৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।
বিএনপির প্রার্থী টি এস আইয়ুব বলেন, ‘পুলিশ বেছে বেছে আমার পোলিং এজেন্টদের আসামি করে গায়েবি মামলা দিচ্ছে। মনে হচ্ছে নির্বাচনে বিএনপির প্রতিপক্ষ আওয়ামী লীগ না, পুলিশ।’ যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আনছার উদ্দীন বলেন, ‘তথ্য–প্রমাণ ছাড়া কাউকে আসামি করা হচ্ছে না। প্রার্থীর পোলিং এজেন্ট কে হচ্ছেন তা তো আমরা জানি না। তা ছাড়া এখন পোলিং এজেন্ট ঠিক করারও কোনো নিয়ম নেই।’
চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সভাপতি এমদাদ হোসেন খানকে নাশকতার চেষ্টার অভিযোগে চাঁদপুর শহর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কক্সবাজারের টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ বিএনপির সাংগঠনিক শাখার সভাপতি মোহাম্মদ ইসমাইলকে (৪৩) গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
মাদারীপুর-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আল-আমিন মোল্লার অভিযোগ, তিনি নির্বাচনী এলাকায় কোনো ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টার লাগিয়ে রাখতে পারছেন না। নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান ওই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী।
পাবনা-১ (সাঁথিয়া ও বেড়ার একাংশ) আসনের ধানের শীষ প্রতীকের ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী আবু সাইয়িদ তাঁর নির্বাচনী প্রচারণায় একের পর এক হামলা, মামলা ও বাধা দেওয়ার অভিযোগ এনেছেন।
নীলফামারী-১ (ডোমার–ডিমলা) আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী জাফর ইকবাল সিদ্দিকীর অভিযোগ, আওয়ামী লীগের প্রার্থী আফতাব উদ্দিন সরকারের কর্মী–সমর্থক ও ডিমলা থানার ওসি মো. মফিজ উদ্দিন শেখ তাঁর নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা সৃষ্টি করেছেন। তবে ওসি মফিজ উদ্দিন শেখ এ অভিযোগের অস্বীকার করেছেন।
মুন্সিগঞ্জ-১ (সিরাজদিখান-শ্রীনগর) আসনের ঐক্যফ্রট প্রার্থী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন সংবাদ সম্মেলন করে বলেছেন, পুলিশ আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের সঙ্গে আঁতাত করে বিএনপির নেতা–কর্মীদের হয়রানি করছে।
জামালপুরেরমাদারগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. ফায়েজুল ইসলামকে নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। তাঁকে গ্রেপ্তারের সময় পুলিশ চারটি ফাঁকা গুলিবর্ষণ করে।
ময়মনসিংহ-১১ (ভালুকা) আসনে বিএনপির প্রার্থীর বড় ভাই ও ভালুকা উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি আনোয়ার উদ্দিনসহ ১৬৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
টাঙ্গাইলে বিএনপির ৩২ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে নৌকা প্রতীকের নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং ককটেল বিস্ফোরণের মামলা হয়েছে। পঞ্চগড়জেলার পাঁচটি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বিএনপির ১৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ। রাজবাড়ীরগোয়ালন্দে বিএনপির নেতা–কর্মীসহ বিভিন্ন মামলায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ঝালকাঠি-১, নেত্রকোনা-১ (কলমাকান্দা-দুর্গাপুর), সাতক্ষীরা-১ (তালা-কলারোয়া), নড়াইল-১ আসনে অপ্রীতিকর বিভিন্ন ঘটনা ঘটেছে।
মন্তব্য
মন্তব্য করুন প্রথমআলো.কম এ
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামীলীগের কোনো কোনো নেতা বলেছেন যে এখনো নাকি মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি। BNP নেতা করমি ও সমর্থকদের উপর হামলা কি সেই মুক্তিযুদ্ধ এর নমুনা????
Mike Rundle
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
স্বাধীনতা বিরোধী জামাত বিএনপিকে এভাবেই রুখে দিবে বাংলার জনগণ
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
দেশে এখন একটাই দল থাকবে আর তা হল আওয়ামীলীগ। আর বাকি যে দলই থাকুক না কেনো সব রাজাকার। এই রাজাকারদের যেখানেই পাওয়া যাবে সেখানেই তাদের মারা হবে। এই হলো আওয়ামী রাজনীতির দরশন। ধিক শতধিক
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
আমি ভেবেছিলাম আওয়ামীলীগককে ভোট দিব তাদের কিছু ভালো কাজের জন্য। কিন্তু তা তারা সাধারন মানুষ এবং বিরোধী নেতা করমিদের উপর যেভাবে হামলা, মামলা, গুম, পুলিশি হয়রানি, সাদা পোষাকে মানুষ গ্রেফতার বিশেষ করে বিরোধী নেতাকর্মীদের , ব্য্যংক লুট করেছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সোনাকে তামা বানিয়ে ফেলেছে ইত্যাদি বিবেচনায় তাদের ভোট দিব না। এবং তারা ভোট পাবার যোগ্যও নয়
Md. Khairul Islam
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
এভাবে ছাড়া তো আবার ক্ষমতায় আসা যাবে না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
"চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরে আবারও আওয়ামী লীগের নির্বাচনী অফিস ও একটি বাড়ীতে ককটেল হামলা হয়েছে। এ ঘটনায় হাতেনাতে আটক করে দুই যুবককে গণপিটুনি দিয়েছে স্থানীয় জনতা। গণপিটুনির শিকার দু’জনই স্থানীয় দুই মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও নৌকার সমর্থক। " এই সংবাদটিও ইতিমধ্যে বিভিন্ন সংবাদপত্রে এসেছে!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
দেখেন অবস্থা । হে আল্লাহ, আমাদের আপনি হেফাহত করুন ।
md.mumun
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
নিজেরা নিজেরাই তো!
Mohammad
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
কুফরী রাজনীতিকে ধিক্কার জানাই
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
Awami league`s misrules are running in full swing.
nabil
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
ধিক্কার জানাই । এই না হয় গনতন্ত্র ।
md.mumun
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
দুই দলের মাঝে মারামারি নাহয় মেনে নিলাম। কিন্তু পুলিশের নির্বাচনকালীন সময়ে এইরকম আচরণ কতটুকু গ্রহনযোগ্য?
Mahbubur Rahman
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপির প্রতিপক্ষ হবে আওয়ামীলীগ কিন্তু পুলিশ কেন? পুরো জাতির প্রশ্ন এখন একটিই।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তো তারপর ও বজায় আছে। 🤓 এই সব ই অপপ্রচার। হলুদ সাংবাদিকতা।
গোপাল বোষ
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
এখন পর্যন্ত আওয়ামীলীগ নেতাদের এ রকম কোন ছবি দেখলাম না। দেখতে পারলে ভালো হত। বুঝতে পারতাম, নাহ লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ঠিক আছে। দুই দলই সমানভাবে হামলার শিকার হচ্ছে। এরকম একতরফা হামলা কিন্তু লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের নমুনা না।
গোপাল বোষ
২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮
এটা কি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের নমুনা? এটা কি আওয়ামীলীগের গনতন্ত্রের নমুনা? এটা কি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের নমুনা?