ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচনে যুদ্ধাপরাধী দল ও পরিবার

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

  • এবার জামায়াতের ২১ জন ধানের শীষ পেয়েছেন
  • বাকি ৪ জন স্বতন্ত্র হিসেবে অংশ নিয়েছেন
  • স্বতন্ত্র প্রার্থীর মধ্যে একজন বিএনপির সমর্থন পেয়েছেন
  • সাজাপ্রাপ্ত আসামির স্বজনেরাও মনোনয়ন পেয়েছেন
  • ইশতেহারে যুদ্ধাপরাধের বিচার চালানোর ঘোষণা ঐক্যফ্রন্টের
  • ইশতেহারে যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রসঙ্গ এড়িয়ে গেছে বিএনপি

যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত দল জামায়াতে ইসলামী ও যুদ্ধাপরাধী পরিবারের সদস্যদের ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিয়ে বিতর্ক উঠেছে। বিজয়ের মাসে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া নির্বাচনে এসব প্রার্থী নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েছে বিএনপি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট

তবে নির্বাচনী ইশতেহারে যুদ্ধাপরাধের বিচার চলমান রাখার ঘোষণা দিয়েছে ঐক্যফ্রন্ট। আর ইশতেহারে বিষয়টি এড়িয়ে গেছে বিএনপি। নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধন হারানো জামায়াতের ২৫ নেতা এবার প্রার্থী হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ২১ প্রার্থী সরাসরি বিএনপির হয়ে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন। বাকি ৪ জন স্বতন্ত্র হিসেবে অংশ নিয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মধ্যে একজন বিএনপির সমর্থন পেয়েছেন।

বিএনপির একাধিক সূত্র বলছে, ব্যাপক সমালোচনার মুখেও ভোটের অঙ্ক মাথায় রেখে জামায়াতের ২১ নেতার হাতে ধানের শীষ প্রতীক তুলে দিয়েছে বিএনপি। এ নিয়ে বিএনপির অনেক নেতার মধ্যেও অস্বস্তি আছে।

এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মাহবুবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘এটা আনফরচুনেট (দুর্ভাগ্যজনক)। বিএনপির এটা করা ঠিক হয়নি। জামায়াত একটি যুদ্ধাপরাধী দল, তাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক থাকবেই বা কেন?’

এ ছাড়া সন্ত্রাসী হামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের স্বজনদেরও বিএনপি প্রার্থী করেছে। এ নিয়েও সমালোচনা আছে। এর মধ্যে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের স্ত্রী তাহমিনা জামান বিএনপির মনোনয়ন পান নেত্রকোনা-৪ আসনে। একই মামলার সাজাপ্রাপ্ত আবদুস সালাম পিন্টুর ভাই সুলতান সালাহউদ্দিনকে টাঙ্গাইল-২ আসনে প্রার্থী করা হয়েছে।

একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত কেউ প্রার্থী না থাকলেও যুদ্ধাপরাধীদের দল এবং পরিবারের সদস্য হিসেবে সমালোচিত হচ্ছেন জামায়াতের প্রার্থীরা। মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আমৃত্যু কারাদণ্ডের রায় নিয়ে কারাগারে জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ছেলে শামীম বিন সাঈদী পিরোজপুর-১ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে প্রার্থী হয়েছেন।

ঠাকুরগাঁও-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী হয়েছেন জামায়াতের আব্দুল হাকিম। তিনি নাশকতার মামলায় বর্তমানে কারাগারে। সাতক্ষীরা-৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী জামায়াতের গাজী নজরুল ইসলামও নাশকতার মামলায় সম্প্রতি গ্রেপ্তার হয়েছেন।

চট্টগ্রাম-১৫ আসনের ধানের শীষ প্রতীকে প্রার্থী হন জামায়াতের আ ন ম শামসুল ইসলাম। খুলনা-৫ আসনের প্রার্থী জামায়াত নেতা মিয়া গোলাম পরওয়ারের বিরুদ্ধে ২০০১ সালের নির্বাচন-পরবর্তী সংখ্যালঘু নির্যাতনে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে। খুলনা-৬ আসনের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ বর্তমানে খুলনা মহানগর জামায়াতের আমির। পাবনা-৫ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি ইকবাল হোসাইন।

জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা এ এইচ এম হামিদুর রহমান আজাদ কক্সবাজার-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেও তিনি বিএনপির সমর্থন পেয়েছেন। তিনি কারাগারে আছেন। পাবনা-১ আসনে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মতিউর রহমান নিজামীর ছেলে নাজিবুর রহমান মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। এই আসনে ধানের শীষ প্রতীক পেয়েছেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা আবু সাইয়িদ।

বগুড়ার আদমদীঘি এলাকার রাজাকার কমান্ডার ও বগুড়া-৩ আসনের সাবেক সাংসদ আবদুল মোমিন তালুকদার যুদ্ধাপরাধের মামলায় পলাতক। এবার বিএনপি প্রথমে মোমিন তালুকদারের স্ত্রী মাছুদা মোমিনকে মনোনয়ন দেয়। পরে তাঁর ভাই আবদুল মুহিত তালুকদারকে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হয়। অবশ্য উচ্চ আদালতের রায়ে মুহিত তালুকদারের প্রার্থিতা অবৈধ হয়ে যায়। এরপর মাছুদা মোমিনকে ধানের শীষ প্রতীক বরাদ্দের আদেশ দেন হাইকোর্ট। তবে গতকাল পর্যন্ত তিনি ধানের শীষ প্রতীক পাননি।

একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির প্রথম আলোকে বলেন, জামায়াতকে ধানের শীষে নির্বাচন করার সুযোগ দিয়ে বিএনপি যুদ্ধাপরাধীদের দায় কাঁধে নিয়েছে।

এদিকে যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত হয়েও ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন, এমন আটজনের একটি তালিকা সম্প্রতি সরকারসংশ্লিষ্ট একটি সূত্র থেকে ছাড়া হয়েছে। যা হুবহু বিভিন্ন সংবাদপত্র ও অনলাইনে প্রকাশিত হয়েছে। প্রথম আলোও ওই তালিকা পেয়েছে। তাঁরা হলেন আব্দুল হাকিম (ঠাকুরগাঁও-২), গাজী নজরুল ইসলাম (সাতক্ষীরা-৪), আ ন ম শামসুল ইসলাম (চট্টগ্রাম-১৫), মিয়া গোলাম পরওয়ার (খুলনা-৫), শামীম বিন সাঈদী (পিরোজপুর-১), এ এইচ এম হামিদুর রহমান আজাদ (কক্সবাজার-২) ও ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান, মাছুদা মোমিন তালুকদার (বগুড়া-৩)। এঁদের মধ্যে প্রথম ছয়জন জামায়াতের নেতা।

এই আটজনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার ঊর্ধ্বতন একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তদন্ত সংস্থায়ও এঁদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই।

মাঠপর্যায়ে প্রথম আলোর প্রতিনিধিরা খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, একাত্তরে এঁদের বয়স ১০-১২ বছরের মধ্যে ছিল। এঁদের চারজন-শামসুল ইসলাম, গাজী নজরুল ইসলাম, হামিদুর রহমান আজাদ ও আব্দুল হাকিম কারাগারে আছেন।

জামায়াত ও যুদ্ধাপরাধী পরিবারের সদস্যদের ধানের শীষ প্রতীকে প্রার্থী করার বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল প্রথম আলোকে বলেন, যুদ্ধাপরাধী ও স্বাধীনতাবিরোধী এক না। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত কেউ ঐক্যফ্রন্টের হয়ে এবার নির্বাচন করছেন না। স্বাধীনতাবিরোধী দলের কারও নির্বাচন করতে আইনগতভাবে কোনো সমস্যা নেই, তবে নৈতিকভাবে সমস্যা আছে। তিনি বলেন, শুধু ঐক্যফ্রন্ট নয়, পাকিস্তানের পক্ষ নিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন এমন ব্যক্তি এবং স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী আরও কাউকে কাউকে ক্ষমতাসীন মহাজোট প্রার্থী করেছে বলে অভিযোগ আছে। স্বাধীনতাবিরোধী পরিবারের সঙ্গে সরকারি দলের বড় বড় নেতার পরিবারের বৈবাহিক সম্পর্কও রয়েছে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি-দুই দলই স্বাধীনতাবিরোধীদের নিয়ে কখনো কখনো কমবেশি রাজনীতি করেছে।

মন্তব্য

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    এক ইশতেহারে বিচার থাকবে ,আরেক্টায় এ ব্যপারে কোন কথা নাই । আসলে বিএনপি ওজামাত একি জনিস ভিন্ন নামে ।

    • image

      Mr.RupoM.

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      সম্পুর্ন একমত আপনার সাথে। বিএনপি জামাত ভাই ভাই, তাইতো ধানের শীষের ভোট নাই।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      Awami League and Soirachar sarkar/ghum sarkar same

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    নৌকা নিয়ে কত জন তা কি একবার আপনাদের মহান পত্রিকায় রিপোর্ট করেছিলেন ? নামগুলো এক পলক দেখে নিন । ১. অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম : ঢাকা-২ আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম রাজাকার পরিবারের সদস্য। তার বড় ভাই হাকিম হাফেজ আজিজুল ইসলাম নেজামে ইসলাম পার্টির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ছিলেন। ঢাকায় প্রথম তার নেতৃত্বেই শান্তি কমিটি গঠন করা হয়। একই সঙ্গে তিনি রাজাকার, আল বদর ও আল শামস বাহিনীকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছেন। অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসই স্বাধীনতা বিরোধী কর্মকান্ড চালানোর পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধাদের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে বড় ভাইকে সার্বিক সহযোগিতা করেন। : মুক্তিযুদ্ধের সময় তার রাজাকার ভাইয়ের মালিকাধীন প্রিন্টিং প্রেসে তিনি ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতেন। ১৯৬৯ সালে এ দেশে পাকিস্তান বিরোধী আন্দোলন জোরদার হলে নেজামে ইসলাম পার্টির পক্ষ থেকে পাকিস্তানের অখন্ডতা রক্ষার প্রচারণা চালানোর জন্য ‘নেজামে ইসলাম’ নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশিত হয়। হাকিম অজিজুল ইসলাম এ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। শেখ মুজিবুর রহমানসহ পাকিস্তান বিরোধী আন্দোলনকারীদের নিয়ে তিনি এ পত্রিকায় ‘ইবলিশের দিনলিপি’ নামে প্রতি সপ্তাহে বিশেষ সম্পাদকীয় লেখেন। অ্যাডভোকেট কামরুল ১৯৯৪ সালে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। এর মধ্যে দিয়ে রাজাকার পরিবারের গন্ধ হতে মুক্ত হতে চান তিনি। তার ব্যাপারে ‘মুক্তিযুদ্ধে ইসলামী দল’ শীর্ষক বইয়ে বিস্তারিত উল্লেখ আছে। : ২. লে. কর্নেল (অব) ফারুক খান : পর্যটনমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ নেতা। তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানিদের পক্ষে দিনাজপুরে কর্মরত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর পক্ষে প্রথম অপারেশন চালান এবং কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা ও নিরীহ বাঙালিকে নির্মমভাবে হত্যা করেন। সুত্র : “দিনাজপুরের মক্তিযুদ্ধ” বই। : ৩. ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন : ফরিদপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য, মন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেয়াই ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের ভূমিকা সর্বজনবিদিত। কথিত আছে- তিনি শান্তি বাহিনী গঠনের সাথে যুক্ত ছিলেন মুক্তিযোদ্বাদের বিরুদ্ধে হানাদার বাহিনীকে প্ররোচিত করেন। “দৃশ্যপট একাত্তর : একুশ শতকের রাজনীতি ও আওয়ামী লীগ” বইয়ের ৪৫ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, শেখ হাসিনার বেয়াই ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন শান্তি কমিটির জাঁদরেল নেতা ছিলেন। তার পিতা নুরুল ইসলাম নুরু মিয়া ফরিদপুরের শান্তি কমিটির প্রধান ছিলেন। : ৪. অ্যাডভোকেট মোসলেম উদ্দিন : ময়মনসিংহ-৬ আসনের সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট মোসলেম উদ্দিন ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজাকার ও শান্তি কমিটির সদস্য ছিলেন বলে গত বছরের ৪ এপ্রিল ট্রাইব্যুনাল ওয়ার ক্রাইম ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির আহবায়ক ডাঃ এম এ হাসানের দেয়া যুদ্ধাপরাধের তালিকায় (ক্রমিক নং-৭৩) উল্লেখ করা হয়েছে। যা গত ২২ এপ্রিল দৈনিক ডেসটিনি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। এদিকে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে গত ৬ এপ্রিল ফুলবাড়িয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক ও জোড়বাড়িয়া গ্রামের ওয়াহেদ আলী মন্ডলের ছেলে মুক্তিযোদ্ধা জালাল উদ্দিন বাদী হয়ে ময়মনসিংহের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন। : ৫. সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী : আওয়ামী লীগের সেকেন্ড ইন কমান্ড সংসদ উপনেতা ও ফরিদপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পশ্চিম পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর কাছে একজন আস্থাভাজন নেত্রী ছিলেন। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বিজয়ী এবং সংরক্ষিত মহিলা আসনে নির্বাচিতদের মধ্যে থেকে ৮৮ জনকে পাকিস্তানের সামরিক সরকার আস্থাভাজন এম এন এ মেম্বার অব ন্যাশনাল এজেন্সী হিসেবে ঘোষণা করে। ১৯৭১ সালের ৭ আগস্ট পাকিস্তানের তথ্য অধিদফতর থেকে প্রকাশিত ওই তালিকায় সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর নাম ছিল ৮৪ নম্বরে। জেনারেল রোয়াদেদ খান ওই দিন ইসলামাবাদে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই তালিকা প্রকাশ করেন। পাকিস্তানের পক্ষে সমর্থন জানানো এবং মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ভূমিকা পালন করার সুবাদে তিনি এ খ্যাতি অর্জন করেন বলে জানা গেছে। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত গেজেটে এ তথ্য উল্লেখ আছে। : ৬. কাজী জাফর উল্লাহ : আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের পক্ষ হয়ে কাজ করেছেন। মাসিক “সহজকথা” আয়োজিত যুদ্ধাপরাধের বিচার : বর্তমান প্রেক্ষাপট শীর্ষক সেমিনারে বক্তব্য দিতে গিয়ে কাদের সিদ্দিকী বলেন, আওয়ামী লীগের বর্তমান প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের পক্ষে ছিলেন। জাফর উল্লাহ স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানিদের পূর্ণ সমর্থন দেন। “মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ব্যক্তির অবস্থান” বইয়ে বিস্তারিত উল্লেখ আছে। : ৭. মুসা বিন শমসের : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একবার ক্ষোভ প্রকাশ করে ফরিদপুরের নেতাদের কাছে প্রশ্ন করেন, শেখ সেলিম যে তার ছেলেকে ফরিদপুরের রাজাকার মুসা বিন শমসেরের মেয়ের সাথে বিয়ে করিয়েছেন তার কথা কেউ বলছেন না কেন? এ খবর পরের দিন গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রকাশিত হয়েছে। উল্লেখ্য, মুসা বিন শমসের গোপালগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিমের ছেলের শ^শুর। ওয়ার ক্রাইম ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির আহবায়ক ডা: এম এ হাসান যুদ্ধাপরাধী হিসেবে ৩০৭ জনের নাম উল্লেখ করেছেন। সেখানে ফরিদপুর জেলায় গণহত্যাকারী হিসেবে মুসা বিন শমসের নাম রয়েছে। : ৮. মির্জা গোলাম কাশেম : জামালপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য, যুবলীগের লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সরকার দলীয় হুইপ মির্জা গোলাম আযমের বাবা। ১৯৭১ সালে মির্জা কাশেম জামালপুরের মাদারগঞ্জে শান্তি কমিটির জাঁদরেল নেতা ছিলেন। তিনি রাজাকার, আল-বদরদের সংগঠিত করে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেন। তার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ ছিল। যা “জামালপুরের মুক্তিযুদ্ধ (“১৯৮১ সালের সংস্করণ” বইয়ে উল্লেখ আছে। :

    • image

      Mosta Masum

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      আপনার নাম ই তো প্রকাশ যোগ্য নয়।তবে ভুয়া এই তথ্য কেন বিশ্বাস করবো।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      Thank you for exposing the truth. AL made us fool last time. This time we will not let them sell the spirit of liberation war. We lost our voting rights last time. If we get fooled this time, we will become servant of AL.

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      বিএনপি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধ করে দিবে সমস্যা হল সেখানে।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      তা আপনার যেসব বইয়ের রেফারেন্স দিলেন, সেসবের লেখক কে ? কত সালে প্রকাশিত হইছে, সেটাও একটা বড় ব্যাপার ! আর কাদের সিদ্দিকী ত বহু আগের পচা ফল, তিনি এখন জামাত শিবিরের মধ্যে কোন রাজাকার খুজে পান না ! ২০১২-১৩ তে ত প্রতিদিনই দিগন্ত তে টক শো তে বসে যুদ্ধাপরাধীদের হালাল করার চেষ্টা করতেন। আর শ্বশুর বাড়ি সুত্রে রাজাকার হলে ত বিম্পির ঠগ বাছতে গাঁ উজাড় টাইপের অবস্থা হবে ! আর ডঃ কামাল হোসেন মুক্তিযুদ্ধের সময় কোথায় ছিলেন ? ২০০৮ সালের ডিফেন্স জার্নালে জেনারেল মিট্টা খান ত কামালের স্বরুপ উন্মোচন করেছেন, সেই রেফারেন্স টা টানলেন না যে ? আর কিছু কিছু ত রেফারেন্স ছাড়াই নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে রাজাকার বালিয়ে দিয়েছেন দেখা যায়

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      @Masum, we are third class citizen in this country because we are not blind and are raising our voice for our rights. We and our family will be endangered if we expose our names. What a country we have now!!! Shame on your government

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    বিএনপি ও কিন্তু আওয়ামিলিগের যুদ্ধাপরাধির তালিকা দিয়েছে । এটা নিয়ে কারও কথা নাই । যতসব বিরোধীদল কে কাটা ছেড়া চালায় ।

    • image

      MHossain

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      বি এন পি যদি আওয়ামীলীগের একটি যুদ্ধাপরাধী তালিকা না দিতো, তাহলেতো বি এন পির রাজনীতি এই দেশ থেকে আরো কয়েকবছর আগেই শেষ হয়ে যেতো।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      কারণ ওটা ছিল বিএনপির অন্য সব ভুয়া মিথ্যা গুজবের মতই আরও একতা মিথ্যা এবং ফালতু তালিকা।

    • image

      আন্দালিব

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      আওয়ামীলীগে এসব যুদ্ধাপরাধি কি হঠাৎ করে আবিষ্কার করলেন নাকি আড়াই হাজার হেফাজতি শহিদ থিউরিতে প্রডিউস করলেন!! আওয়ামীলীগে সত্যি সত্যি যুদ্ধাপরাধি থাকলে সেটা হয়তো দুর্ঘটনা, যেটার প্রায়শ্চিত্ত করে মোবারক রাজাকারের বিচারও হয়েছে। আর বিএনপি হলো জেনে শুনে মায়ের আদর দিয়ে রাজাকার যুদ্ধাপরাধিদের পালন করার দল--আশা করি পার্থক্যটা বুঝতে পারসেন।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      @ no name , So what ???? BNP Jamat how many % tell truth ? 10% !!

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      তালিকা দেখে মনে হয় বিএনপি জুদ্ধপরাধির সংজ্ঞা জানে না।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      @Andaliv, you of course tortured people at that night in Motijheel. Why did your government clean all the roads overnight on that day. I used to work in Motijheel at that time. I saw all the roads were watered.

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      মুক্তিযুদ্ধ অন্তত রাজাকারদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার জন্য হয় নাই।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    ৯. এইচ এন আশিকুর রহমান : রংপুর-৫ আসনের সংসদ সদস্য, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক এইচ এন আশিকুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ হতে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তান সরকারের অধীনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক পদে টাঙ্গাইলে কর্মরত ছিলেন। এ সময় তিনি পাকিস্তান সরকারকে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী কর্মকান্ডে সহযোগিতা করেন। এস এস এম শামছুল আরেফিন রচিত ‘মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট ব্যক্তির অবস্থান’ বইয়ের ৩৫০ পৃষ্ঠায় পূর্ব পাকিস্তানে কর্মরত বাঙালিবাঙালি অফিসারদের তালিকায় তার নাম প্রকাশিত হয়েছে। ৯ জানুয়ারি রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ইঙ্গিত করে বলেন, রাজাকার আশিকুর রহমান আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ বলে তার বিচার করবেন না তা হয় না। আমরা সব রাজাকারের বিচার চাই। মন্ত্রিসভায় রাজাকার রেখে রাজাকারের বিচার করা যায় না। : ১০. মহিউদ্দিন খান আলমগীর : চাঁদপুর-১ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ হতে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ময়মনসিংহে অতিরিক্তি জেলা প্রশাসক পদে কর্মরত ছিলেন। তিনি পাকিস্তান সরকারের অধীনে চাকরি করে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানকে সহযোগিতা করেছেন। তার বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ রয়েছে। এ সময় আরেফিন রচিত “মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ব্যক্তির অবস্থান বইয়ের ৩৫০ পৃষ্ঠায় মুক্তিযুদ্ধের সময় পূর্ব পাকিস্তানে কর্মরত বাঙালি অফিসারদের তালিকা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তাকে চিহ্নিত রাজাকার হিসেবে আখ্যা দিয়ে গত ৯ ফেব্রুয়ারি তার বিচার দাবি করেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। : ১১. মাওলানা নুরুল ইসলাম : জামালপুরের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মাওলানা নুরুল ইসলাম ১৯৭১ সালে জামালপুর সরিষাবাড়ী এলাকার রাজাকার কমান্ডার ছিলেন। তার নেতৃত্বে রাজাকাররা ঐ এলাকায় মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী সকল কর্মকান্ড পরিচালনা করেন। “দৃশ্যপট একাত্তর : একুশ শতকের রাজনীতি ও আওয়ামী লীগ” গ্রন্থের ৪৫ পৃষ্ঠায় এর বিবরণ দেয়া আছে। এ ছাড়া গত ২৮ এগ্রিল দৈনিক আমাদের সময় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে মাওলানা নুরুল ইসলামকে সরিষাবাড়ী এলাকার রাজাকার কমান্ডার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। : ১২. মজিবর রহামান হাওলাদার : কোটালীপাড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মজিবর রহমান হাওলাদার সশস্ত্র রাজাকার ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বিভিন্ন এলাকায় বসতবাড়িতে অগ্নিকান্ড ঘটানোসহ নানা অপকর্র্মের সাথে জড়িত ছিলেন তিনি। গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় ইউনিট কমান্ডের ডেপুটি কমান্ডার মজিবুল হক স্বাক্ষরিত গোপালগঞ্জের যুদ্ধাপরাধীর তালিকায় তার নাম ১ নম্বরে। এ তালিকা প্রকাশ করা হয় ২০০৮ সালের ১ আগস্ট। দ্বিতীয় বার গত ১ এপ্রিল যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে সে তালিকাতেও যুদ্বাপরাধী হিসেব তার নাম আছে। : ১৩. আবদুল বারেক হাওলাদার : গোপালগঞ্জ কোটালীপাড়া উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী রাফেজা বেগমের পিতা আবদুল বারেক হাওলাদার ’৭১-এ দালাল ছিলেন। গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া ইউনিট কমান্ডের ডেপুটি কমান্ডার মজিবুল হক স্বাক্ষরিত গোপালগঞ্জের যুদ্ধাপরাধীর তালিকায় তার নাম ৪১ নম্বরে। এ তালিকা প্রকাশ করা হয় ২০০৮ সালের ১ আগস্ট। দ্বিতীয় বার গত ১ এপ্রিল যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে সে তালিকাতেও তার নাম আছে। : ১৪. আজিজুল হক : গোপালগঞ্জ কোটালীপাড়া উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী রাফেজা বেগমের ভাই আজিজুল হক কুখ্যাত রাজাকার ছিলেন। গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া ইউনিট কমান্ডের ডেপুটি কমান্ডার মজিবুল হক স্বাক্ষরিত গোপালগঞ্জের যুদ্ধাপরাধীর তালিকায় তার নাম ৪৯ নম্বরে। এ তালিকা প্রকাশ করা হয় ২০০৮ সালের ১ আগস্ট। দ্বিতীয় বার গত ১ এপ্রিল যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে সেখানেগোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া ইউনিট কমান্ডের ডেপুটি কমান্ডার মজিবুল হক স্বাক্ষরিত গোপালগঞ্জের যুদ্ধাপরাধীর তালিকায় তার নাম ৪৯ নম্বরে। এ তালিকা প্রকাশ করা হয় ২০০৮ সালের ১ আগস্ট। দ্বিতীয় বার গত ১ এপ্রিল যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে সেখানেও তার নাম রয়েছে। : ১৫. মালেক দাড়িয়া : আওয়ামী লীগ নেতা ও গোপালগঞ্জ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার আবুল কালাম দাড়িয়ার বাবা মালেক দাড়িয়া কুখ্যাত রাজাকার ছিলেন। তিনি ছিলেন আল বদরের একনিষ্ঠ সহযোগী। গণহত্যায় নেতৃত্ব দেন তিনি। গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া ইউনিট কমান্ডের ডেপুটি কমান্ডার মজিবুল হক স্বক্ষরিত গোপালগঞ্জের যুদ্ধাপরাধীর তালিকায় তার নাম ১৪০ নম্বরে। তালিকা প্রকাশ করা হয় ২০০৮ সালের ১ আগস্ট। : ১৬. মোহন মিয়া : গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলা শ্রমিকলীগ সভাপতি আমির হোসেনের পিতা মোহন মিয়া মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের পক্ষে কাজ করেছেন। গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়াা ইউনিট কমান্ডের ডেপুটি কমান্ডার মজিবুল হক স্বাক্ষরিত গোপালগঞ্জের যুদ্ধাপরাধীদের তালিকায় তার নাম ছিল ১৫৭ নম্বরে। : ১৭. মুন্সি রজ্জব আলী দাড়িয়া : উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া দাড়িয়ার বাবা মুন্সি রজ্জব আলী দাড়িয়া রাজাকার ছিলেন। যুদ্ধাপরাধীর তালিকায় তার নাম আছে। তিনি পাকিস্তানিদের গুপ্তচর হিসেবে কাজ করতেন এবং মুক্তিযোদ্ধাদের কর্মকান্ডের গোপন খবর পাক বাহিনীকে পৌঁছে দিতেন। : ১৮. রেজাউল হাওলাদার : কোটালীপাড়া পৌর মেয়র ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা এইচ এম অহেদুল ইসলামের ভগ্নিপতি রেজাউল হাওলাদারের নাম ২০৩ জন রাজাকার, আল বদর, আলশামসসহ গত ১ এপ্রিল প্রকাশিত কোটালীপাড়ার যুদ্ধাপরাধীর তালিকায় রয়েছে। তিনি আল বদর সদস্য হিসেব স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে নানা কর্মকান্ড পরিচালনা করতেন। : ১৯. বাহাদুর হাজরা : কোটালীপাড়া স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ও পৌর মেয়র এইচ এম অহেদুল ইসলামের পিতা বাহাদুর হাজরার নাম গত ১ এপ্রিল প্রকাশিত কোটালীপাড়ার যুদ্ধাপরাধীর তালিকায় রয়েছে। তিনি একজন সক্রিয় রাজাকার ছিলেন। মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যাসহ নানা অপকর্মে জড়িত ছিলেন। :

  • image

    আন্দালিব

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মাহবুবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘এটা আনফরচুনেট (দুর্ভাগ্যজনক)। বিএনপির এটা করা ঠিক হয়নি। জামায়াত একটি যুদ্ধাপরাধী দল, তাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক থাকবেই বা কেন?’

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      উনি মরহুম মির শয়কত আলির মত রাজনিতিবিদ। কখন কি বলেন ঠিক নাই। ১/১১ এর সময় সংস্কার পন্থী হয়েছিলেন । আওয়ামী ''এজেন্ডা'' নিয়ে কখনো কোন কথা বলতে এই বিশিষ্ট রাজনিতিবিদকে তেমন দেখা যায় না।

    • image

      Ashfaqur Rahman

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      What about Awami League 22 war criminals who got nomination? Prothom alo shouldn't bias.

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      No difference between Juddaparadir dal and present AL, Mr Andalib, believe it or not?

    • image

      Khandoker Haque

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      আওয়ামীগ এর যুদ্ধ অপরাধী বুঝি পাকিস্তান থেকে আসছে . যত সব ভাওতাবাজি .

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      এই মাহবুবুর রহমান আবার ঠিকই দিনাজপুর জেলা জামায়াতের অফিসে গিয়ে মিটিং করেছেন। তখন উচ্ছসিত প্রশংসা করতেও বাধেনি। এখন কি তিনি হাওয়ার তালে নাচছেন?

    • image

      Riaz Sarker Raju

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      জনাব আন্দালিব আ.লীগের ২২জন রাজাকারের তালিকা চোখে পরে না?

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    লীগের যে এতো এতো রাজাকার যুদ্ধপরাধী শান্তি কমিটির সদ্স্য রা নির্বাচন করছে তাদের নিয়ে আপনাদের রিপোর্ট কই? প্রথম আলো আমার একমাত্র পঠিত পত্রিকা যা পড়লে আমার আত্মা শান্তি পায় তাই অনুরোধ করবো তাদের নিয়ে একটি রিপোর্ট করুন।

    • image

      zobair

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      আর বিম্পির আমলে যে লাখ লাখ কর্মীদের গ্রেফতার করা হয়েছিল, সাবেক মন্ত্রী সাংসদদের হত্যা করা হয়েছিল, টানা ৫ বার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছিল সে সম্পর্কে কোন রিপোর্ট চান না !?

    • image

      Rajib Ahmed

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      সে সাহস কারো নেই। শক্তের ভক্ত

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    বিএনপি প্রকাশ করেছে আওয়ামী লীগের ২২ জনের তালিকা!

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      এটা তো রাজনৈতিক স্টান্ডবাজী । মান না মান আমিও বলে দিলাম ।

    • image

      বিপ্লব ( কুয়াকাটা )

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      বিএনপি এখন জামাতের পাকস্থলীতে। জামাত ( বিএনপি) তালিকা প্রকাশ করলে ই মানুষ বিশ্বাস করবে @অনুচ্ছু !! আপনি জামাতি তাই নাম গোপন করেছেন জামাতি স্টাইল !!

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      সেটা এতো দিন পর কেন? আগে কেন প্রকাশ করে নি বিএনপি?

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      আমীলীগ ও মিডিয়া মনেই করে না যে আমীলীগেও যুদ্ধাপরাধী আছে। ওরা শুধু অন্যের ভুল ধরতে জানে।আর আপনি যে রাজনৈতিক স্টান্ডবাজি বলছেন-ভালো করে পড়ে দেখেন যাদের বিরুদ্ধে মামলা আছে তাদের নামও উল্লেখ আছে। আর যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে প্রত্যেকের বিবরন দেয়া আছে।এদের সম্পর্কে শুধু আমীলীগের চামচারা ছাড়া সবাই অবগত

    • image

      md.mumun

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      শুধু রাজনৈতিক স্টান্টবাজি বলে পর পাওয়া যাবে না।তথ্য প্রমাণ দিয়ে ডিপেন্ড করুন।, যে তারা রাজাকার ছিল না।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    ২০. আ্যাডভোকেট দেলোয়ার হোসেন সরদার : গোপালগঞ্জের এ পি পি ও আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট দেলোয়ার হোসেন সরদারের নাম গত ১ এপ্রিল প্রকাশিত কোটালীপাড়ার যুদ্ধাপরাধীর তালিকায় রয়েছে। তিনি পাকিস্তানিদের দোসর ও আল বদর বাহিনীর সহযোগী ছিলেন। আল বদর বাহিনীর সকল ধরনের কর্মকান্ডে অংশ গ্রহণ করতেন তিনি। : ২১. হাসেম সরদার : অ্যাডভোকেট দেলোয়ার হোসেন সরদারের পিতা হাসেম সরদারের নাম কোটালীপাড়ার যুদ্ধাপরাধীর তালিকায় রয়েছে। : ২২. আবদুল কাইয়ুম মুন্সি : জামালপুর বকশিগঞ্জ আওয়ামী লীগ সভাপতি অবুল কালাম আজাদের পিতা আবদুল কাইয়ুম মুন্সীর বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনীকে সহযোগিতা ও মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যাসহ অগ্নিসংযোগের অভিযোগে গত ৬ এপ্রিল জামালপুর আমলি আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে। জানি সত্য কথাগুলো প্রকাশ করার মতো চারিত্রিক বৈশিষ্ট আপনার পত্রিকার মালিক , সম্পাদক গং এর নেই । অন্তত: আপনি মানে যিনি এটি পড়বেন এবং মুছে দেবেন তিনি তো সত্য কথাটি জানবেন । সুত্র : দৈনিক দিনকাল , ২৪ ডিসেম্বর ২০১৮

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    “আওয়ামী লীগ ও বিএনপি-দুই দলই স্বাধীনতাবিরোধীদের নিয়ে কখনো কখনো কমবেশি রাজনীতি করেছে।”

  • image

    MM Rashid

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    No doubt, there must have some agents of Jamaat in the hierarchy of BNP. To avoid the tag of nurturer of anti Liberation War power, BNP must get rid of these scoudrels first. Moreover, BNP should have been wise in giving nominations to candidates who are part of war criminal families.

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধীদের নিয়ে ও একটা রিপোর্ট তৈরি করেন!

  • image

    Mantu Mandal

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    দলটি এইতো পরিচালনা হচ্ছে উগ্রবাদী, জামায়ত এবং সন্ত্রাসী মদদ পুষ্ট লোক দ্বারা,,এদের কাছ থেকে কি আর ভাল কিছু আশা করবে সাধারন জনগ!

  • image

    এছলাম সরকার

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    আওয়ামী লীগ যে ১২ জন যুদ্ধাপরাধীর সন্তানকে মনোনয়ন দিয়েছে, তাও উল্লেখ থাকা প্রয়োজন ছিলো।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    প্রথম আলো পুরাই একতরফা রিপোর্ট করেছে, আওমীলীগ মধ্যেও যে কতগুলো আছে সেটাও প্রকাশ করলে পাঠক জানতে পারত

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    মানুষের সাথে প্রহসন

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    প্রথম আলো একটু ব্যালান্স করার জন্য রিপোর্টটি ছেপেছে। এখানে ধান ভানতে শিবের গিত গাওয়া হয়েছে। পুলিশের নাসকতা মামলা গায়েবী মামলার আসামিকেও এই রিপোর্টে নেগেটিভ দৃষ্টিতে উপস্থাপন করা হয়েছে। অথচ পুলিশ আওয়াওমিলিগের ধারনার চেয়ে বেশী দলবাজ হয়ে পড়েছে এটা প্রথম সহ হব পত্রিকার রিপোর্টেই টক অব দ্য কান্ট্রি তে পরিণত হয়েছে। অন্যায় রক্ত চক্ষুকে ভয় পেলে তুমি শেষ যদি তুমি রুখে দারাও তবে তুমি বাংলাদেশ।

  • image

    Sahabuddin Ahmed

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    আপনারাই বলেন প্রমান হওয়া ছাড়া কাউকে অপরাধী বলা যাবে না আবার এখন আপনারাই সেই উল্টা বুলি আউলান,,,,,

  • image

    Mansur Hossain Chaklader

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    প্রথম আলো'র ব্যালান্সিং রিপোর্ট। এত দিন জামাত বিএনপি'র নিউজ করে সারা বাংলায় মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের উত্থান দেখে ভোল পাল্টানোর চেষ্টা।

  • image

    ibne mizan

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    so many war criminals are participating in the ruling party in this election. BNP gave the list already. If they are not war criminals, Awami League should have protested this list. oppositions have no war criminals, all candidates of Jamaat are not war criminals.

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    “২০১৮ এসেও ১৯৭১এর মুক্তিযুদ্ধ এখনও শেষ হয়নি। শেষ হয়নি কারণ মির্জা ফখরুলের দলই এই যুদ্ধ শেষ হয়েও শেষ হতে দেননি। ১৯৭৫ এর পরে মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের বাংলাদেশে পুনর্বাসন করে তারাই এই যুদ্ধকে শেষ হতে দেননি।“যে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধে আমরা বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলাম, সেই আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই আমরা পূর্ণাঙ্গ বিজয় লাভ করবো এবং এ যুদ্ধে তরুণ প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগকেই সমর্থন দেবে।

  • image

    Mohammed Khurshid Alam

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    বেশ ভালো - জনগন এর সিদ্ধান্তের উপর ছেড়ে দিন

  • image

    মনন

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    এজেণ্ডাবাজির রিপোর্ট। আওয়ামীলীগের মধ‍্যে চিহ্নিত অপরাধী আছে এবং এটি সবাই জানে শুধু প্রতিবেদক জানেনা।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    Razakars are Better than Awami League

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    বিএনপি বরাবরই রাজাকার আর পাকিস্থান নিয়ে একরকম ভণ্ডামি করে। মুখে স্বাধীনতা মুক্তিযুদ্ধ বলবে আর সাথে রাখবে রাজাকারদের। তারা এমন পাকিস্থান পন্থি যে তাদের নতুন মুক্তিযোদ্ধা ফক্রুল পাকিস্থানি হানাদার বাহিনী না বলে পাঞ্জাবিদের সাথে যুদ্ধ করেছে বলে যাতে পাকিস্থান বন্ধুরা গোসসা না হয়। এমন আরও হাজার টা ভণ্ডামি বিএনপি জাতির সাথে চালিয়ে যাচ্ছে ব্যপার গুলো হতাশার এবং একই সাথে হাস্যকর

  • image

    Rakibul Hasan Rakib

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    চলে এলো নতুন কলাইয়ের কুমড়ার বড়ি

  • image

    Mohammad Ali Refai

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    ধানের শীষে নির্বাচন করা জামাতের প্রার্থীদের মধ্যে কেউতো যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত নন।তাহলে সমস্যাটা কোথায় !?দীর্ঘ ১০ বছর ক্ষমতায় থেকেও আওয়ামীলীগ কিন্তু জামাতকে নিষিদ্ধ করার উদ্যোগ নেয়নি!!সুতরাং ব্যাপারটা হবে জামাতকে ধানের শীষ দেয়ার সুযোগটা বিএনপিকে আওয়ামীলীগই করে দিয়েছে।বাংলায় একটা প্রবাদ আছে "জাতে মাতাল,তালে ঠিক" !!!

  • image

    Sengupta

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    এই ভুলের আর জঘন্য অপরাধের দায় কার?যুদ্ধাপরাধী দল ও পরিবারগুলোর ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচনে লড়ার সুযোগ করে দেয়ার জন্য বিএনপি, তথাকথিত স্বাধীনতাপ্রেমী ডঃ কামালের ঐক্যফ্রন্ট নেতাদেরও মানবতাবিরোধী জঘন্য অপরাধের দায়ে বিচার হবেই।

  • image

    Mr.RupoM.

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    প্রথম আলো আজ হঠাৎ বিএনপির -জামাত জোটের সব গোপন কথা ফাস করে দিল। ফ্রুটিকার গুন ভালই পাওয়া যাচ্ছে!!!

  • image

    শিপন England

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    আমি কি জেগে আছি নাকি ঘুমিয়ে আছি কিছুই বুঝছি না?! প্রথম আলোর এমন কি হল ড, কামাল স্যার কে জামাতের আমিরের অবস্থানে নিয়ে এল? যাক আমরাও চাই দেশ প্রেমিকদের পক্ষ নিয়ে রিপোর্ট যতই অভিমান থাকুক। ধন্যবাদ আলো আল্লাহ চাহেত ৩০ তারিখ সারা দিন, দুই বোন কে বেছে নিন উন্নয়ন এ ভোট দিন,ঘাতকদেরকে বুঝিয়ে দিন । জয় বাংলা, দেশ প্রেমিকদের নৌকা

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    > পক্ষপাত মূলক একতরফা রির্পোট > প্রশ্নবিদ্ধ যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনাল (স্কাইপি কেঙ্কারি) > সাজানো, মিথ্যা ও গায়েবি মামলা > সকল প্রার্থীদের আইনগত বৈধতা আছে > আওয়ামীলীগের যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা প্রকাশ করুন

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    বদি র বউ কেও তো দেয়া হোয়েছে এগুলো নিয়ে বলেন না দাদা

  • image

    আন্দালিব

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    খুলনা-৫ আসনের প্রার্থী জামায়াত নেতা মিয়া গোলাম পরওয়ারের বিরুদ্ধে ২০০১ সালের নির্বাচন-পরবর্তী সংখ্যালঘু নির্যাতনে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে | আমৃত্যু কারাদণ্ডের রায় নিয়ে কারাগারে জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ছেলে শামীম বিন সাঈদী পিরোজপুর-১ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে প্রার্থী হয়েছেন | সাজাপ্রাপ্ত আবদুস সালাম পিন্টুর ভাই সুলতান সালাহউদ্দিনকে টাঙ্গাইল-২ আসনে প্রার্থী করা হয়েছে | ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের স্ত্রী তাহমিনা জামান #BNP মনোনয়ন পান নেত্রকোনা-৪| Shame BNP. Shame Bangladeshi people who support these people. Shame to the society for letting this to happen. Say NO to BNP. Cast your vote but not to BNP

  • image

    শিপন England

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    জয় জয় হবে জয় হবে হবে নিসচয়, নৌকার হবে জয় আমরা সবাই নৌকার যাত্রি হাল ধরেছেন জন নেত্রি উন্নয়ন মোদের অহংকার খমতায় চাই জন নেত্রির সরকার খমতায় থাকবেন জন নেত্রি আমরা হব তার সহ যাত্রি সামনে আসছে সুভ দিন কেন্দ্রে গিয়ে নৌকায় ভোট দিন জয় বাংলা, উন্নয়ন এর খমতা

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    বিএনপির ভণ্ডামি আস্তে আস্তে দেশের জনগণ বুঝতে পারছে, শুধু বুঝতেছেনা তাদের অন্ধ ভক্তকুল। দেশের মানুষ বিএনপিকে এড়িয়ে চলে আস্তে আস্তে তাদের ভক্তরা ভুল বুঝতে পারবে তখন বিএনপি আরও বেশি জনশূন্য হয়ে যাবে

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    এখন আওয়ামিলিগের রাজাকারগুলার ফাসী বাকী...

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    এই আটজনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার ঊর্ধ্বতন একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তদন্ত সংস্থায়ও এঁদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই। ''মাঠপর্যায়ে প্রথম আলোর প্রতিনিধিরা খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, একাত্তরে এঁদের বয়স ১০-১২ বছরের মধ্যে ছিল। এঁদের চারজন-শামসুল ইসলাম, গাজী নজরুল ইসলাম, হামিদুর রহমান আজাদ ও আব্দুল হাকিম কারাগারে আছেন।'' এতেই বুঝা যায় এই ইস্যু মুলত আওয়ামী রাজনৈতিক বাণিজ্য ইস্যু। যা মানুষ এখন ধরে ফেলেছে বলেই পূর্ণ মর্যাদায় ক্ষমতায় থেকে তাদের অধীনেই নির্বাচন দিয়ে সুষ্ঠু ভোটে তারা আবার ও ক্ষমতায় আসীন হতে চাচ্ছেন।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    কারা যুদ্ধাপরাধী আর কারা মানবতা বিরোধী অপরাধী- এটা প্রথম আলো জানে না!!!!!!!!!!!!!!!!

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার এখন আর কোন সুযোগ নেই, কেননা আওয়ামী লীগ ১৯৫জন চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীসহ ৯৩ হাজার পাকিস্তানী সৈন্যকে সসম্মানে ফেরত পাঠিয়েছে, পাকিস্তানী সেনারাই প্রকৃত যুদ্ধাপরারাধী, যাদের বিচার করা সম্ভবই নয়,তাদের বিচারের প্রতিশ্রুতি দেয়া কি প্রতারনার সামিল নয়?

  • image

    Md. Habibur Rahman Majumder

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    "তিনি বলেন, শুধু ঐক্যফ্রন্ট নয়, পাকিস্তানের পক্ষ নিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন এমন ব্যক্তি এবং স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী আরও কাউকে কাউকে ক্ষমতাসীন মহাজোট প্রার্থী করেছে বলে অভিযোগ আছে। স্বাধীনতাবিরোধী পরিবারের সঙ্গে সরকারি দলের বড় বড় নেতার পরিবারের বৈবাহিক সম্পর্কও রয়েছে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি-দুই দলই স্বাধীনতাবিরোধীদের নিয়ে কখনো কখনো কমবেশি রাজনীতি করেছে।" - আসিফ নজরুল সাহেবের সাথে একমত...

  • image

    Mahfuzur Rahman

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    জামাত আর বিনপি আজ একাকার....

  • image

    Md. Saiful Islam

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    সাজাপ্রাপ্ত আসামির স্বজনেরাও মনোনয়ন পেয়েছেন। তাহলে কী আসামির স্বজনেরাও অপরাধী?? শীর্ষ পত্রিকার এই দশা হলে বাকিগুলোর কি হবে!!

  • image

    Kamal Hossain

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    সবার উচিত যুদ্ধাপোরাধীদের বয়কট করা...

  • image

    Ashfaqur Rahman

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    What about Awami League 22 war criminals who got nomination? Prothom alo shouldn't bias.

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    কিসের গনতন্ত্র?এই বিএনপিকে দরকার হলে মুক্তিযুদ্ধের মেশিনগান দিয়ে হলেও রুখে দিতে হবে।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    রাজাকারের হিসাব তো অনেক হল। আসুন মুক্তিযোদ্ধা হিসাব করি। বিভিন্ন দল থেকে মনোনয়ন প্রাপ্তদের মধ্যেঃ আ.লীগ ২৫৯ জনের মধ্যে ১৬ জন মুক্তিযোদ্ধা বিএনপির ২৫০ জনের মধ্যে ৩১ জন মুক্তিযোদ্ধা জামায়াতের ২২ জনের মধ্যে ৫ জন মুক্তিযোদ্ধা পাঠক শতকরা হিসাবে বের করতে পারেন কোন দলে কত শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা আছে।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    এটা কি আবার নতুন বিষয়! দুধে-ভাতে আম স্বত্ব ॥ জমে পুরো একদম,,,

  • image

    Golam Martoza

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    আওয়ামিলীগের ইশতেহারে যুদ্ধাপরাধের বিচারের প্রসঙ্গটি সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে, তাহলে কি জনগন ধরে নেবে, দেশে আর কোন যুদ্ধাপরাধী নেই?

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    তারা ত এড়িয়ে যাবেই, কারণ তারা নিজেরাই বলে বিম্পি জামাত একই মায়ের পেটের ২ ভাই! তা এই প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধুর নাম ভাঙ্গয়ে আজো রাজনীতি করে যাওয়া কামাল কি বলেন!

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    বি এন পি কে রাজনৈতিক ভাবে প্রতিহত করতে নৌকায় সমার্থন দিন।

  • image

    আন্দালিব

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    নিজামি, মুজাহিদি, সাকাদের যুদ্ধাপরাধের দায়ে কি তার পূত্র কন্যা পরিবারের শাস্তি হয়েছে? পিতার আদর্শ যে সন্তান বহন করেনা তা কি জামাতের দীক্ষাগুরু মওদুদির পূত্র ফারুক মওদুদির জামাতবিরোধি অবস্থান কিংবা শাহ এ এম এস কিবরিয়ার পূত্রের পিতৃহন্তারকের সাথে হাত মেলানো কিংবা হলি আর্টিজানের এক জঙ্গির পিতা আওয়ামীলীগ নেতার ঘটনায় আমরা দেখিনি? ঐ পিতাতো সন্তানের লাশ পর্যন্ত গ্রহন করেননি!! তেমনি আওয়ামীলীগের কারো আত্মীয় যদি যুদ্ধাপরাধি কিংবা অন্য কোন সূত্রে আত্মীয় হয়ে থাকে সেটাও একই বিচারে বিচার্য্য হওয়া উচিত। আমি নিজে কোন আদর্শ পালন করি সেটাই আসল কথা। আওয়ামীলীগ নেতারা প্রকাশ্য বা আড়ালে সরাসরি এসব যুদ্ধাপরাধিদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে আছেন, যে কারনে জামাত শিবিরের বর্বর আক্রমনের শিকারও তারা হয়েছেন। গত ১ যুগে কেউ দেখাতে পারবে জামাত শিবির মুক্তিযুদ্ধের তথাকথিত ঘোষকের দলের কাউকে একটা চড়ও দিয়েছে? বিএনপি নেতারা যুদ্ধাপরাধিদের বিচারের সময় যে নির্লজ্জভাবে তাদের সমর্থন দিয়েছিল তাতে করেও তারাও এর দায় থেকে রক্ষা পাওয়া উচিত না, কিন্তু তাই বলে সরকারতো তাদের ফাঁসি দেয়নি, যার যার পাপের প্রায়শ্চিত্ত তাকেই করতে হয়, এখানে নৈতিকতাটাই মূখ্য।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    ওকে ভাল কথা, বিএনপি সব রাজাকারদের নমিনেশন দিয়েছে। তো জনাব এই বিচার কী মিডিয়াই করবে, নাকি এদেশের জনগণকে ভোটের মাধ্যমে এদের প্রত্যাখান করার সুযোগ দেবেন?? জনগণকে সুযোগ দিন, তারাই ভোটের মাধ্যমে নির্ধারণ করে দেবে, কে দেশের পক্ষে আর কে রাজাকার। অনেক হয়েছে, মানুষ সব বোঝে।

  • image

    ফরিদ

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    1970 সালের নির্বাচনে জামাত পেয়েছিল মাত্র ৪ টী আসন। ১৯৯১ সালে বাংলাদেশে নির্বাচনে পেয়েছিল ৩ টী আসন। এই হচ্ছে গিয়ে তাদের জনপ্রিয়তা। জামাত মানেই যদি ইসলাম হয় তাহলে ১৯৭১ সালে তারা পরাজিত হয়েছিল কেন??

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    নৌকা মার্কা নিয়ে নির্বাচনে যুদ্ধাপরাধী দল ও পরিবারের তালিকা প্রকাশের অনুরোধ করছি।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    আওয়ামী লীগের ২২ জন দালালের নাম বিএনপি প্রকাশ করেছে, এখন পর্যন্ত তারা এর প্রতিবাদ করেননি! কি বুঝলেন!! সব মাছই গু খায়, নাম পড়ে ঘাউরা মাছের!!!

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    অসংখ্য যুদ্ধ অপরাধী আওয়ামী লীগের নমিনেশন পেয়েছে, সেই গুলো লিখেন না কেন?

  • image

    রাহি

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    যদি একজন বিএনপি কর্মী আওয়ামীলীগ হয়ে যেতে পারেন। যদি আওয়ামীলীগ আবার বিএনপি হয়ে যেতে পারেন। তাহলে একজন জামাত কর্মী কেন বিএনপি বা আওয়ামীলীগ হতে পারবেন না? জামাত একটি যুদ্ধাপরাধী দল কিন্তু তাদের সবাই তো আর যুদ্ধাপরাধী ছিলেন না। অন্তত যারা ছিলেন না তারা বিএনপি-আ'লীগের মত দল বা মতাদর্শ চেঞ্জ করার অধিকার রাখেন। আর কেউ যদি দণ্ডপ্রাপ্ত বা অভিযুক্ত হয়ে থাকেন তাদের অবশ্যই নিষিদ্ধ করার উচিৎ। কিন্তু তাদের স্বজনরা কোন যুক্তিতে নিষিদ্ধ হবেন? তারা কি হাফ-সিটিজেন নাকি? দেশের প্রত্যেক নাগরিক সমান সুযোগ সুবিধা ও রাজনৈতিক অধিকার পাওয়ার অধিকার রাখেন। বিঃদ্রঃ আমি একজন হিন্দু।

    • image

      ফ. উদ্দিন

      ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮

      মূল বিষয় হচ্ছে তারা মতাদর্শ চেঞ্জ করেছে কিনা।তাদের সাথে কথা বললেই বুঝবেন যে তারা তাদের মতাদর্শ চেঞ্জ করে নাই।এখনও পাকিস্থানের প্রতি গভীর ভালবাসা অনুভব করে।

  • image

    Borhan Ud-dbin

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    আশা করি সবাই ভালো করবে কারন সবাই উচ্ছ শিক্ষিত !

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    😡

  • image

    Riaz Sarker Raju

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    হলুদ মিডিয়ার হলুদ সংবাদ, আ.লীগের ২২ রাজাকারের তালিকা চোখে পরেনা।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    বিনপির নেতা তারেকের দাবি অনুযায়ী শেখ মুজিবও রাজাকার ছিলেন/ তারপরেও তর্কের খাতিরে যদি ধরে নেই তাদের তালিকা সত্য তাহলে কি তারা এই রাজাকারদের বিচার করবে বলে তাদের দলীয় গঠনতন্ত্র সংশোধন করবে? পলাতক আসামিদের রক্ষার জন্য যদি দলীয় গঠনতন্ত্র সংশোধন করা যায় তাহলে নিশ্চয় রাজাকারদের বিচারের জন্য করা যাবে তাই না?আসলে বিনপির আরেক তালিকায় নতুন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা দাবিদার ফখরুল ইসলামের নাম দেখলেই বোঝা যায় এদের কাজই হলো মিথ্যা ছড়ানো কারণ মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে গর্ব করার মতো কিছুই নেই এই দলের কারণ তাদের তখন জন্মই হয় নি/

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    রাজাকার হলে তার শাস্তি হবে। না হলে ভোট করতে অসুবিধা কোথায়। রাজাকার কমবেশি সবদলেই আছে। এই খবরের কমেন্টে কয়েকজনের নাম দিলাম। কাদের সিদ্দিকিকে যদি রাজাকার বলা হয়, তাহলে সকল মুক্তিযোদ্ধাই রাজাকার, আর রাজাকাররাই মুক্তিযোদ্ধ।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮

      কাদের সিদ্দিকিকে কেউ রাজাকার বলেননি।

  • image

    Mohammed Amin

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    আওয়ামী লীগের রাজাকার আর যুদ্ধপরাধীদের চোখে পড়েনা প্রথম আলো'র। পত্রিকাটির নাম পরিবর্তন করে "দালাল আলো" রাখা দরকার।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      আওয়ামী লীগের যাদেরকে বলা হয়েছে রাজাকার বা যুদ্ধাপরাধী তাদের একজন বাদে আর কারও তো তেমন কোন ইতিহাসই নেই, এবং বিএনপির দেয়া লিস্টে এমন একজনের নাম আছে যে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নার্সিং সেবায় ছিল সে সময়, এবং তা ঐক্যফ্রন্টের মান্নার লেখা বইতেই উঠে এসেছে। মানুষের সাথে প্রতারণা করার খুব সুন্দর জবাব, বিএনপি, ঐক্যফ্রন্ট এবং আপনাদের মতো লোকেরা পেয়ে যাবেন জনগণের ভোটের মাধ্যমেই।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    আওয়ামীলীগের নিয়ে কই লিখলেন রিপোর্টার??

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    বিএনপির মুখপাত্র এবং জামায়েত এর আমির অধ্যাপক আসিফ নজরুলকে ও চেয়েছিলাম ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনের মাঠে।।

  • image

    নবীন

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    প্রথম আলো যেভাবে রাজাকারের সন্তানদের মত প্রকাশ করে তা দেখে আশ্চর্য্য হই

  • image

    Muhammad Shahriar Zaman

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    there 22 rajakars got nomination from AL. how come prothom alo never mentioned about them?

  • image

    Md Nasim Wahid

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    এত বছর পর, এত কিছুর পরও দেশে যদি যুদ্ধাপরাধী থাকে তাহলে এই দায়ভার কার? এই লোক যদি যুদ্ধাপরাধী হয় তবে সে কেন বিচারের বাইরে?

    • image

      Mr.RupoM.

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      জিয়া এরশাদ ও খালেদার পৃষ্ঠপোষকতার কারনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বিলম্বিত হয় যা শেখ হসিনা এসে বিচার শুরু করেছেন তার পরও বিএনপি বিচার বিরোধী প্রোপাগান্ডা করেছে ও করে যচ্ছে।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      এই দায় বিএনপির । আওয়ামী লীগ এই বিচার করে । বিএনপি এই বিচার এড়িয়ে চলে ।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    ২২/২৫ গোলে বিম্পি জয়ী ।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    এবার আওয়ামী পরিবারে যেসব যুদ্ধপরাধীদের বংশধর আছে তাদের সংবাদটিও চাই।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

      তেলের সাথে জল যেদিন মিশাতে পারবেন সেদিন আওয়ামী লীগে যুদ্ধাপরাধী দেখতে পাবেন তার আগে নয়।

  • image

    Mir Md Mofazzal Hossain

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    জামাত-রাজাকারদের সাথে নিয়ে ভোটে নামার ফল ৩০ তারিখ পেয়ে যাবেন। শুধু পরাজয়ের পর কারচুপির অভিযোগ করে বাঁচার চেষ্টা করবেন না। যতই মুক্তিযোদ্ধ বলে খই ফুটান, লাভ নেই। আপনারা রাজাকারদের পৃষ্টপোষক।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    জামাত-বিম্পি একই মায়ের পেটের দুই সন্তান। এরা পেট্রোলসন্ত্রাসী, এরা রগকাটা বাহিনী। এদেরকে না বলুন, এদেরকে ৩০ তারিখ ব্যালটের মাধ্যমে প্রতিহত করুন।।

  • image

    Mir Md Mofazzal Hossain

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    মুক্তিযুদ্ধ অন্তত রাজাকারদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার জন্য হয় নাই।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    মানুষের সাথে একধরণের প্রতারণা করছে ঐক্যফ্রন্ট এবং বিএনপি। আর নির্বাচন কমিশনও এদের মনোয়ন বাতিল না করে একধরণের খেলায় মেতে রয়েছে। গণতন্ত্র উদ্ধার-পুনরুদ্ধার-হাইজ্যাক করার নামে যা চলছে এখন, তা শুধুই একটি রাজনৈতিক অশ্লীলতা ছাড়া আর কিছুই না।

  • image

    মহম্মদ সালাউদ্দিন

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    এতক্ষণে অরিন্দম কহিলা বিষাদে।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    এই রিপোর্টার টাকা খেয়েছে।

  • image

    শহিদুল আলম

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    মুক্তিযুদ্ধের পর আওয়ামিলীগ দালাল আইনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যাবস্থা করেছিলো।৭৫ এর বঙ্গবন্ধু হত্যার পর মেজর জিয়া ক্ষমতায় আসার পর দালাল আইন বাতিল করে সকল স্বাধীনতা বিরধীদের দলে ভিড়িয়ে বিএনপি গঠন করে। এর ভিতর দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে গলা চিপে হত্যা করা হয়। আওয়ামিলীগে রাজাকার আছে বলে চিল্লাচিল্লি করে বিএনপি জামাতের সাথে সখ্যটা জায়েজ করতে চায়।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮

      মুক্তিযোদ্ধাদের চেতনা ছিল মানুষের ভোটাধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলা, হেলমেট লীগ, হতুড়ী বাহিনী তৈরি করা, সরকার সমালোচনা করলে পুলিশি হয়রানি করা, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের নামে মতপ্রকাশের অধিকার রোধ করা, উন্নয়নের নামে ব্যাংক, শেয়ার বাজার লুট করা। তাহলে এমন চেনার দরকার নাই।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    ৩০ তারিখে কিছু করনীয়! বাংলাদেশকে উত্তর কোরিয়ার মতন একটি অকার্যকর রাষ্ট্র হিসেবে পরিণত করতে না চাইলে আপনাকে সকল ভয়কে জয় করে ৩০ তারিখ ভোর সকালে ভোট দিতে যেতে হবে। সেটা যে মার্কাই হোক না কেন। আগের রাতে ঘরে বাহিরের যাবতীয় কাজ সেরে রাখুন। ভোটের দিন ফজরের নামাজ শেষ হবার সাথে সাথেই ভোট কেন্দ্রে যাবার জন্য প্রস্তুত হয়ে যাবেন। ভোট কেন্দ্রে ভুলেও একা যাবার কথা চিন্তা করবেন না। আপনার পরিচিত যত মানুষ আছেন তাদের সাথে আজকে থেকে যোগাযোগ করে ৫০-৬০ জনের দল বেঁধে একসাথে ভোটকেন্দ্রে যাবেন। আপনার বাসায় যদি অসহায় শিশু, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা থাকেন তাহলে তাদের কেন্দ্রে না নিয়ে যাওয়া ভাল। সেক্ষেত্রে তাদেরকে ঘরে বিশ্বস্ত কারও কাছে রেখে যান। মনে রাখবেন সরকারী সন্ত্রাসী আপনাদের ক্ষতি করবার সকল পায়তারা ইতিমধ্যে সম্পন্ন করেছে। কিন্তু তাদেরকে পরাজিত করবার একমাত্র উপায় ব্যাপক গণজোয়ার। ভোট দিয়ে কেও ভোটকেন্দ্র ছেড়ে চলে যাবেন না। ভোট প্রক্রিয়া শেষ না হয়া পর্যন্ত আপনাদের কেন্দ্রে অবস্থান করতে হবে। আপনার আশেপাশে থাকা অসহায়-দুস্থ মানুষদের প্রতি লক্ষ রাখুন এবং একজন আরেকজনকে কেন্দ্রে যেতে সাহায্য করুন।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    এতক্ষণে "প্রথম আলো" কহিলা বিষাদে !!

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

    ড. কামাল হোসেন জানেন এই খবর ??

সব মন্তব্য