প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা আজ বুধবার ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তিনটি জেলায় নির্বাচনী প্রচারে যোগ দেবেন।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রী আজ বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে তাঁর বাসভবন সুধা সদন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে চাঁদপুর, কুষ্টিয়া ও নওগাঁয় অনুষ্ঠেয় তিনটি নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য দেবেন।
এর আগে ২০ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ সভাপতি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রাজশাহী, জয়পুরহাট, নড়াইল ও গাইবান্ধায় নির্বাচনী জনসভায় যোগ দেন। ১৯ ডিসেম্বর তিনি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও পিরোজপুরে নির্বাচনী জনসভায় যোগ দেন।
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা ১২ ডিসেম্বর টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে গোপালগঞ্জ থেকে তাঁর নির্বাচনী প্রচার শুরু করেন।
নির্বাচনী সফরে দ্বিতীয় পর্বে প্রধানমন্ত্রী ২২ ডিসেম্বর সিলেট সফর করেন এবং সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে এক বিশাল জনসভায় বক্তব্য দেন। সেখানে তিনি হজরত শাহজালাল (রহ.), হজরত শাহ পরাণ (রহ.) ও হজরত গাজী বোরহান উদ্দিন (রহ.)-এর মাজার জিয়ারত করেন।
নির্বাচনী সফরের তৃতীয় পর্বে আওয়ামী লীগপ্রধান ২৩ ডিসেম্বর রংপুর ও দিনাজপুর সফর করেন এবং উত্তরাঞ্চলীয় এ দুই জেলায় বেশ কয়েকটি নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য দেন।
প্রধানমন্ত্রী ২১ ডিসেম্বর রাজধানীর গুলশানে এবং ২৪ ডিসেম্বর কামরাঙ্গীরচর দুটি নির্বাচনী জনসভায়ও বক্তব্য দেন।
মন্তব্য
মন্তব্য করুন প্রথমআলো.কম এ
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮
প্রতিপক্ষকে জেলে রেখে খালি মাঠে গোওওওওওওলল্ল!!!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮
কে যদি গোলবার খালি রাখে? তাহলে কিচ্ছু করার নাই
তাসলিমা বেগম
২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮
মি. অনিচ্ছুক, তারমানে কোনদিন যদি আওয়ামী লীগকেও পিটিয়ে গোলবার খালি করা হয় তখন আশা করছি আপনারা কিছু বলবেন না
Riaz Amin Chowdhury
২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮
তাসলিমা বেগম। স্বপ্ন দেখতে থাকেন - ইনশাআল্লাহ , আওয়ামী লীগ পিটিয়ে গোলবার খালি করতে কখন ও করতে পারবেন না। আপনাদের নেতা ২০০১-২০০৬ পর্যন্ত অনেক চেষ্টা করেছেন। কারণ আওয়ামী লীগ এর সৃষ্টি হালুয়া রুটি দিয়ে হয়ই নাই।
MMKhan
২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮
হামলা-মামলা, হুমকি-ধামকি আর জীবননাশের ভয়ে নির্বাচনী প্রচারণা তো এখন দূর অস্ত! কিন্তু, নিদেনপক্ষে ৩০ তারিখে ভোটটা দেওয়ার সুযোগ যদি থাকতো! কিন্তু, ভাল করেই জানি সেই সুযোগটাও পাব না! ক্ষমতায় থেকে, গণতন্ত্রকে জবাই করে উহারা সেই গণতন্ত্রের পাহারাদার সাজবেন আবারও!!!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮
হামলা মামলা ২০১৩-১৪ থেকেই। কিচ্ছু করার নাই
তাসলিমা বেগম
২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮
এই যে ভিডিও কনফারেন্স করছেন সেই এরেঞ্জমেন্ট টাকাটাও তো সরকারী কোষাগারের, মাছের তেলে মাছ ভাজাটা কি ঠিক হচ্ছে
Riaz Amin Chowdhury
২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮
আপনি মনে হয় ঘুমিয়ে আছেন। এটা সরকারি টাকাই না । খেয়াল করে দেখেন , ভিডিও কনফেরান্সগুলি সুধা সদন থেকে হচ্ছে । সরকারী টাকাই নয়।
MMKhan
২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮
বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়েছিল ১৯৯১ সালে। অথচ, আওয়ামী লীগ সেই নির্বাচনের রায়কে যথাযথ সন্মান না জানিয়ে, উল্টো "সুক্ষ কারচুপি", "স্থুল কারচুপি", ইত্যাদি সব মনগড়া কু-বিশেষণে বিশেষায়িত করে শুরু করল ঘৃণা আর অসহযোগিতার রাজনীতি বাংলাদেশের ইতিহাসে, সাথে ধ্বংসের বন্যা লগি-বৈঠা সহযোগে, প্রশাসনকে কলুষিত ও কলংকিত করে!!! নির্বাচন সুষ্ঠ, সুন্দর ও নিরপেক্ষ হয়েছে -- এই সত্য উচ্চারণের জন্য ডক্টর কামাল হোসেনকে অবশেষে আওয়ামী লীগ ছাড়তে বাধ্য করা হলো!!!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮
ক্ষমতায় আছে যে মধু সেটা জানি....... তাই বলে এই ভাবে সবাইকে পিটিয়ে মেরে কেটে ক্ষমতায়???
Mh Manik
২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮
আর কত খালি মাঠে গোল দিবেন?আর কত জনগনকে বোকা বানাবেন?