বিএনপির আরও দুই প্রার্থীর নির্বাচন আটকে গেল

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮

ফারুক কবির আহমেদ ও আবদুল আজিজএকাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির আরও দুই প্রার্থীর নির্বাচনের পথ আটকে গেল। তাঁরা হলেন গাইবান্ধা-৪ আসনের বিএনপির প্রার্থী ফারুক কবির আহমেদ ও নাটোর-৪ আসনের আবদুল আজিজ। ওই দুই আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের করা পৃথক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বুধবার বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ আদেশ দেন।

উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে থেকে ওই দুজনের নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গাইবান্ধা-৪ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী মনোয়ার হোসেন চৌধুরী ও নাটোর-৪ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. আবদুল কুদ্দুস পৃথক রিট করেন।

আদালতে রিট আবেদনকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হক, সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী সৈয়দা নাসরিন।

পরে আইনজীবী সৈয়দা নাসরিন প্রথম আলোকে বলেন, ওই দুই প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণার সিদ্ধান্ত হাইকোর্ট স্থগিত করেছেন। এ কারণে তাঁরা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।

এর আগে আজ সকালে নরসিংদী-৩ আসনের বিএনপি প্রার্থী মনজুর এলাহীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণার সিদ্ধান্ত স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। এ কারণে তিনিও নির্বাচনে অংশ নিতে পারছেন না।

মন্তব্য

  • image

    kallolmurshed

    ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮

    Joy Bangla Joy Bangabandhu

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮

    বুজলাম না, বিএনপির নির্বাচন কি করা বাদ হয়ে যাবে না!

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮

    অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে কেউ প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে আটকানোর জন্য নির্বাচনের আগের দিনও আদালতে গিয়ে স্থগিতাদেশ নিয়ে আসতে পারবে।

  • image

    Sarwar

    ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮

    তাহলে মন্ত্রী , এমপিরা কিভাবে নির্বাচনে অংশ গ্রহন করছে ! আর যারা রিট করছে তাদের কি এদের সাথে লড়তে ভয় হয় !

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮

    ত্রিশ তারিখ পর্যন্ত অর্ধেকে নামিয়ে আনতে হবে।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮

    ২০১৪ এর নির্বাচনে ১৫৪ আসনে বিনা ভোটের নির্বাচন হয়েছিল।। ২০১৮তে এসে ১৫১টি আসনে বিএনপি'র প্রার্থীতা বাতিল করলেই মিশন সাকসেসফুল।। কিন্তু আফসোস ফাইনাল সাকসেস হবেনা৷

  • image

    Motiar bahar

    ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮

    "বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলম তো ক্লান্ত হয়ে যাওয়ার কথা ফরমায়েশী রায় দিতে দিতে | এতো নির্লজ হয় কিভাবে মানুষ |"

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮

    রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগ কতটা দেউলিয়া তার আরেকটি প্রমাণ এটি।

  • image

    MMKhan

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    How sad and pathetic! All the institutions have been totally polluted and destroyed by this illegal govt. Everybody lost their mind!!!

সব মন্তব্য