লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি অভিযোগ করেছেন, নির্বাচন করার কোনো পরিবেশই তাঁর এলাকায় নেই। তাঁর এলাকায় পুলিশ ও প্রশাসনের সহায়তায় শাসক দলের পেটোয়া বাহিনী সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। নির্বাচনী প্রচারের শেষ দিনেও তিনি প্রচার কাজ করতে পারেননি। এ অবস্থায় কেন্দ্র চাইলে নির্বাচন বর্জনকে স্বাগত জানানোর কথা বলেন দলটির কেন্দ্রীয় এই প্রচার সম্পাদক। আর বর্জনের বিষয়ে তাঁর ইচ্ছার কথা তিনি কেন্দ্রকেও জানিয়েছেন।
ভোট বর্জনের জন্য দলের কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটিকে শহিদ উদ্দিন চৌধুরী অবহিত করেছেন বলে বিএনপির একটি সূত্রে জানা যায়। এর সত্যতা জানতে আজ বৃহস্পতিবার মুঠোফোনে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তখন তিনি প্রথম আলোকে এসব কথা জানান।
গত সোমবার গণসংযোগের সময় শহিদ উদ্দিন চৌধুরীর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। হামলায় তিন সাংবাদিক, বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতা-কর্মীসহ ৩০ জন আহত হন। লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার শান্তিরহাট বাজারে এ হামলার ঘটনা ঘটে। শহিদ উদ্দিন চৌধুরী প্রথম আলোর কাছে অভিযোগ করেন, ‘আমাদের ওপর একের পর এক হামলার ঘটনা ঘটছে। এলাকায় কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হামলা করা হচ্ছে। রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ কেউ আমার ফোন ধরছেন না। পুলিশের পক্ষ থেকে আমাকে বের না হওয়ার জন্য বলা হয়েছে।’ এ অবস্থায় তিনি নির্বাচন বর্জন করার পক্ষে বলে জানান।
নির্বাচন বর্জন করার বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকেও জানিয়েছেন এ্যানি। তিনি বলেন, ‘নির্বাচন পরিচালনা কমিটিকে বলেছি, নির্বাচন করার মতো কোনো পরিবেশ নেই। দেশবাসী এটা দেখছে। আর নির্বাচন বর্জন যে যথাযথ (অ্যাপ্রোপ্রিয়েট), দেশবাসী এটা বিবেচনা করবে। নির্বাচন বর্জন করলেও যা হবে, না করলেও তা হবে।’ তবে তিনি এটাও বলেন, ‘পার্টি যদি বর্জন না করার সিদ্ধান্ত নেয়, যদি মনে করে আমাদের থাকতে হবে, তবে আমি নির্বাচনে থাকব। রক্তাক্ত হয়ে, হামলার শিকার হয়েও থাকব। রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে কেন্দ্রে থাকব। রক্তাক্ত শরীর নিয়েও থাকব।’
শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি দাবি করেন, সংসদ নির্বাচনের বর্তমান অবস্থা নিয়ে দল ও জোটের বিভিন্ন প্রার্থীর সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে। তাঁরাও বলেছেন, নির্বাচন করার কোনো পরিবেশ নেই।
তবে লক্ষ্মীপুরের জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা অঞ্জন কুমার পাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘উনি (এ্যানি) যখন যে সহযোগিতা চেয়েছেন, তা দিয়েছি। গতকালও ওনার সঙ্গে কথা হলো। এত দিন একবারও কোনো অভিযোগ এল না। আজ কেন তিনি অভিযোগ করলেন?’ আজ প্রচার না চালাতে পারার বিষয়ে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘আজ সবারই প্রচারণা কম দেখছি। আজ তো কোনো কিছু তিনি (এ্যানি) চালাননি।’
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লোকমান হোসেনের দাবি, ‘ওনাকে বাড়ি থেকে বের না হওয়ার মতো কোনো কথা বলিনি। হামলা-মামলার ঘটনাও সঠিক নয়।’
মন্তব্য
মন্তব্য করুন প্রথমআলো.কম এ
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
আমরা সবাই নষ্ট হয়ে গেছি আমাদের মাফ করে দিও...
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
Army should take care with this.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
ওনারাও এখন অন্ধ
তাসলিমা বেগম
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
আপনারা কীভাবে নির্যাতিত হচ্ছেন সেটা আমরা জনগণ জানি এবং দেখতে পাচ্ছি। কিন্তু ভোট কোনোভাবেই বর্জন করা যাবে না। আপনারা যদি ভোট বর্জন করেন, তাহলে আওয়ামী লীগ ৩০ তারিখ সবাইকে বাড়ি থেকে ভোটকেন্দ্রে নিয়ে যাবে এবং একটি উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট হয়েছে, সেটা সবাইকে দেখাবে। দলীয় সরকারের অধীনে কখনো সুষ্ঠু নির্বাচন হয় না সেটা বোঝানোর জন্য হলেও আপনাদের শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে থাকতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
৯৫% জনসমর্থন কোথায়?
msIqbal
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপির শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ৬ ঘন্টার নোটিশে বিএনপি লক্ষ্য লোকের সমাগম ঘটাতে পারে। মির্জা আব্বাস বলেন, বিএনপির যে কোনো নেতা রাস্তার মোড়ে এসে দাঁড়ালেই তিন থেকে পাঁচ হাজার লোকের সমাগম হয়...... এই যদি হয় বাস্তব চিত্র, তাহলে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের মাত্র ২০-২৫ কিংবা ৩০-৪০ জনের একটা দল লাঠিসোঁটা দিয়ে আক্রমণ করে তাদেরকে মেরে কেটে হাসপাতালে পাঠায় কি করে? আওয়ামী লীগের একেকজন নেতা/কর্মী কি একেকজন সুপারম্যান?
Azizul Hoque
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
৩০ তারিখ আপনাকে একগুচ্ছ ধানের শীষ উপহার দেয়া হবে, ইনশাআল্লাহ।
PEYARUL
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
ভাই রে পুলিশ এর পেটোয়া বাহিনী ও যে আপনাদের পাশে।.. @ msiqbal
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
হামলার শিকার হয়েও থাকব। রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে কেন্দ্রে থাকব। রক্তাক্ত শরীর নিয়েও থাকব।
Azizul Hoque
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
আফরোজা আব্বাস কে দেখেছেন কতবার হামলার শিকার হয়েও খোদ রাজধানীতে প্রচার চালিয়ে গিয়েছে? জানা কথা প্রশাসন ও আওয়ামী লোকজন নানা রকম বাধা সৃষ্টি করবে, আপনার কৌশলও সেরকম হওয়ার দরকার ছিল।
Md. Mowla Hossain Mizu
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
পুলিশ বলেছেন হামলার ঘটনা সঠিক নয়, এলাকাবাসী কি বলে প্রতিবেদক সেটা জানার চেষ্টা করেছেন কি?
web kit
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
গত ৩/৪ দিন ধরে লক্ষ্মীপুরের বিভিন্ন বন্ধুর ফেসবুক পোস্টে দেখেছি, বিএনপি সমর্থিত সবাই পলাতক, তাদের বাড়ি ঘরে দোকানপাটে ভাঙচুর করো হলো, সবাই ছবি আর ভিডিওসহ ফেসবুকে পোস্ট করেছে। অথচ জেলা প্রশাসক পুরোপুরি অস্বীকার করছেন। প্রথম আলোর কি লক্ষ্মীপুরে কোনো প্রতিনিধি নেই?
Rawnak Mustafa
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
জানতাম , যেন তেন ভাবে হোক একটা ছুঁতো খুঁজে উনারা বের করবেনই পলায়ন করার জন্য। নৌকার পক্ষে গণ জোয়ার দেখে উনি , উনার দল ও উনাদের জোট ভড়কে গেছেন।
Mijan
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
একটু হাসবো?
Probal
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
গতকাল পর্যন্ত ৩০০ আসনের মধ্যে মাত্র ৮৮ নির্বাচনি আসনে বিভিন্ন প্রার্থিদের সমর্থকদের মধ্যে মারা মারি হয়েছে। বাকি ২১২ টি নির্বাচনি আসনে কোন প্রার্থির সমার্থকদের মধ্যে এখনো পর্যন্ত কোন মারামারি হয়নি, এবং সেই আসনগুলিতে প্রচার কাজ সুষ্ঠু ভাবেই করছে, সব দলের প্রার্থীরা। কিছু সংখ্যক মিডিয়া এই সংঘর্ষ হওয়ার খবরগুলি এমন ভাবে প্রকাশ করেছে, যেন সারা বাংলাদেশে ভয়াভহ যুদ্ধ চলছে। এই সংবাদগুলি বিশেষ উদ্দেশ্যে প্রকাশ করা হচ্ছে, তা সহজেই অনুমেয়।
Omar Faruq John
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
আপনি কি ওই ২১২ টা আসনে গিয়ে দেখে এসেছেন যে মারামারি হয়েছে নাকি হয় নাই ? এমন কোনো আসন নাই যেখানে বি এন পি প্রার্থীদের ঠিকমত প্রচার কাজ চালাতে দেওয়া হচ্ছে
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
নরখাদকরা তোমার মতই ভাবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
লক্ষীপুরে প্রার্থী হয়ে যদি একথা বলেন তাহলে সারা দেশের প্রার্থীরা কি বলবে?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
বলবে , বাবা আপনা জান বাঁচা ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
আপনাগো দলের বড় খোকারা তো ১ মাস আগেই পালাইছে/ একমাত্র ফখরুল মিয়া লজ্জায় যাইতে পারতেছে না/ তবে আর মাত্র ২ দিন/
Mijan
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
সারা দেশ পুলিশ দিয়ে দমিয়ে রেখেছেন, বিরোধী দলের নির্বাচন করতে দিচ্ছেন না, এমন কি ভোট কেন্দ্রে ও যেতে না করছেন। আবার আপনারা বড় বড় কথা বলেন, অদ্ভুত। আপনাদের বিবেক ঘুমিয়ে গেছে বহু আগেই।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
চরম লজ্জার ভোটাভোটি করেও মহাজোট মহা খুশি।
maslo
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
হামলার নিউজ তো সকল গণমাধ্যমে এসেছে। ওসি ও নির্বাচন কর্মকর্তা যে সত্য বলেননি এটা আবার প্রমাণিত হল ।
Faruk Ahmmed
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
Right
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
২০১৪ সালে ৩০০ কেন্দ্র পুড়াইছেন/ ৫০০ এর অধিক লোকের জান কবচ করছেন/ আপনারা দৌড়ের উপর থাকবেন না তো কে থাকবে? ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না/
Kazi Enam
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
ভাবিতেছে জনগণ, পুলিশ জান নেয় কখন? সাথে থাকবে ছাত্রলীগ যাদের কথা সবই ঠিক।
Muhammad Rahman
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
সংসদে বিরোধী দল হিসেবে তো থাকতে পারবে, বর্জন করে কোন লাভ নেই
শিপন England
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
ইহা জনগণ মানবে না আপনি কিংবা আপনারা বর্জন করুন বা গর্জন করুন
Anisur Rahman
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
ভাই, আপনারা তো নিজেরাই সব। ভোট হোক বা অন্য কিছু, আপনাদের কোন কাজে জনগণ লাগে? জনগণের টাকা ছাড়া??
Muhammad Rahman
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
বর্জন করে যে আন্দোলন করবে তার ক্ষমতা ও নাই
yahya munna
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
Blind
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
How to fight? Police is main problem.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
ওনাদের মত কিছু লোকের কারনে কর্মীরা আন্দোলনে যেতে পারে না। গত ১০ বছর সরকারের পাতানো ফাদে পা দিয়ে আজকে দলের এই অবস্থা। সরকার মনে প্রানে চাচ্ছে বিএনপি বর্জন নির্বাচন করুক। কিন্তু এই ফাদে পা দেয়া হবে চরম আত্বঘাতি। বিএনপি এই অবস্থায় নির্বাচন করলে যদি ক্ষমতায় নাও আসতে পারে তবে ১০০+ আসন নিয়ে বিরুধী দল হতে পারবে। যেটা ভবিষ্যতে যে কোন আন্দোলনে মাঠে ময়দানে থাকতে পারবে। ২০১৪ সালে সরকারের ফাদে পা দিয়ে আজকে ১০ বছর মাঠ ছারা নেতাকর্মীরা সব দৌড়ের উপর।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
BNP and her alliance should boycott the election. There is no way to stick around in election because couldn't do anything on government party.
Golam Ali
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
এত সহজে যদি হাল ছেড়ে দেওয়া হয়,তাহলে তো রাজনীতি করারই প্রয়োজন নেই, বিরোধী দলের অবসরে চলে যাওয়া উচিত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
হামলা হলে ঘরে বসে থাকেন। তবুও বর্জনের নাম ধরবেন না। নির্বাচনে আপনারা কিছু করতে পারবেন না। কিন্তু অনেক কিছুই দেখাতে পারবেন যা ভবিষতে কাজে দিবে । আর ক্ষমতা তো চিরস্থায়ী নয়।সকল কার্য আপনাদের পক্ষে কাজে আসবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
নিঃসন্দেহে সঠিক সিদ্ধান্ত। নির্বাচন বর্জন না করলে বিএনপিকে বলির পাঠা হতে হবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। আমি একজন ছোট মানুষ হিসাবে বুঝি যে নির্বাচনে থাকা মানে বলির পাঠে হয়ে অন্য কাউকে বৈধ এবং আন্তর্তজাতিক সমর্থন নিয়েই ক্ষমতায় যাবার পথকে সুগম করা। যেহেতু হামলা মামলায় প্রার্থীরা মাঠেই থাকতে পারছে না। সাধারণ মানুষ জীবনের ঝুকি নিয়ে আপনাদের ভোট দিয়ে আসবে এটা ভাবা দুরভিসন্ধির ব্যাপারই বটে। এত দরদী জনগণ এখন দেশে পাওয়া যাবে কিনা তা ভেবে দেখা দরকার নয় কি?
শেখ সায়ফুল্লাহ
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
পরামর্শটা ঠিক দেননি। খুবই বাজে কাজ হবে নির্বাচন বর্জন করা। খুব খুব বাজে কাজ হবে। একটা আত্মঘাতি সিদ্ধান্ত হবে। তাদের উচিত হবে শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকা। আঘাত পান সমস্যা নেই, রক্তাক্ত হন তাতেও সমস্যা নেই। জনগণ আপনাদের সাথে থাকবে। যদি মাঠেই না থাকেন, যদি একটু আঘাতেই ভেঙ্গে পরেন তাহলে পরিবর্তন আশা করতে পারেন কি করে? আপনি একজন সাবেক ছাত্র নেতা। আপনার কাছ থেকে এরকম আত্মঘাতি পরামর্শ আশা করি না। আশা করছি কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ এরকম একটা ভয়ঙ্কর সিদ্ধান্ত নিবেন না! নির্বাচনে থাকাটাই হবে তাদের সবচাইতে বড় কাজ। তারা হারলেও জিতবে। ...
শিপন England
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
পরিক্ষার আগে ফেল মারা ছাত্র এমন অভিনয় করবে ইহা স্বাভাবিক এমন কি করেছিলেন , জনতাকে কাছে পাবেন ! খমতায় ছিলেন হিসাব মিলিয়েই দেখুন আপনারা জঙ্গি বানানো কিংবা গ্রেনেড দিয়েই দেশ চালিয়েছেন , এখন রাস্থায় বাহির হন নিজের চোখেই উন্নয়ন দেখে চলেন তাতে লজ্জায় এভাবে বলছেন , সে সুজুগ জনতা দিবেনা , বাংলা ভাইদের দিয়ে দেশ চালানোর ইচ্ছে পুরন হবে না।
aziz mohammed mohsin
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
আ.লীগ লজ্জাহীন একটা দল। আপনাদের জন্ম মিথ্যায় বিলীনও হবেন মিথ্যায়। পায়ের তলায় মাটি নেই পুলিশের কাধে ভরদিয়ে আ.লীগ বেঁচে আছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
চরম লজ্জার ভোটাভোটি করেও মহাজোট মহা খুশি।
M HASAN FUAD
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
ওসির দাবি, "হামলা মামলার ঘটনাও সঠিক নয়"!!!!!
moinul islam
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
!!!!
শিপন England
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
পরিবেশ নেই তা নিজেরা কতটুকু রেখে গেছেন , কিংবা এখন কর্মী দিয়ে চেষ্টা করেছেন।
শিপন England
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
আপনি এনি জাতিয় সংসদে তখনকার বিরুধি দলের চেয়ারের সামনে দিয়ে নিজের হাতে তাদের মুখের কথা মাইক বন্দ করেছিলেন , ছবিটা চাইলে পাঠিয়ে দিন ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
ক্ষমতাসীন দল, প্রসাশন, ইসি , পুলিশ, যেভাবে ক্রমাগত মিথ্যাচার করছে এবং অন্যায় অত্যাচার করছে তাতে মনে হয়, ওরা পরকালে বিশ্বাস করে না.
Nazmul Kabir
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
যদি মাটি কামড়ে পরে থাকার সাহসই না থাকে তো রাজনীতি ছেড়ে দিন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
চরম হারের চেয়ে সেটা মন্দ নয়।নির্বাচন হবে নকশা অনুসরণ করে। সুতরাং, থেকে কী হবে?
নাসিম
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
এমন প্রহসনকে নির্বাচন বলা যায় না
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
গলাবাজী থামান নাসিম সাহেব
mahtab uddin
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
মন্তব্যর জোরে নির্বাচনে জয় পাওয়া যায় না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
লক্ষিপুর বিএনপির ঘাটি। এখানে ২০১৪ সাল ছাড়া আওয়ামী লীগ কখনো জিতেনি। ওখানেও মানুষকে পাশে পাচ্ছে না বিএনপি। এটা তাদের নিজেদের ব্যর্থতা।
msIqbal
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
.....যে দেশের বন্দি ধারণ ক্ষমতাই সাকুল্যে পঁয়ষট্টি হাজার, সেই দেশে তফসিল ঘোষণার পর থেকে এ পর্যন্ত (২৪.১২.২০১৮) বিএনপির ৪৩ হাজারেরও বেশি নেতাকর্মী গ্রেফতার হয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী! তাহলে গত একযুগ ধরে যে প্রতিদিন হাজার হাজার বিএনপির নেতাকর্মী গ্রেফতারের 'অভিযোগ' রুহুল কবির রিজভী করে আসছিলেন, তাদেরকে বাংলাদেশ কোথায় ধারণ করে আছে ?...... একটা ইউনিয়নে গড়ে তিনটা ওয়ার্ড। প্রতিটা ওয়ার্ড কমিটিতে গড়ে ৫০জন করে সদস্য হলেও একেকটা ইউনিয়নে কমিটির সদস্য সংখ্যা দাঁড়ায় ১৫০জন। একটা সংসদীয় আসনে গড়ে ১৫টা ইউনিয়ন। প্রতিটা ইউনিয়নে গড়ে ১৫০জন করে সদস্য হলেও একেকটা সংসদীয় আসনে কমিটির সদস্য সংখ্যা দাঁড়ায় ২২৫০জন। রুহুল কবির রিজভীর দাবি অনুযায়ী পুলিশ যদি বিএনপির ৪৩ হাজার নেতাকর্মীকে সত্যি সত্যিই গ্রেফতার করে থাকে, তাহলে গড়ে প্রতিটি সংসদীয় আসনে গ্রেফতার নেতা কর্মীর সংখ্যা দাঁড়ায় মাত্র ১৪৩জন! মাত্র ১৪৩জন নেতাকর্মী জেলে থাকায় বিএনপির মতো একটি জন সমর্থন পুষ্ট 'রাজনৈতিক' দল নির্বাচনী প্রচারে মাঠে নামতে পারছে না! গবেষণার বিষয় হলো, বিএনপি মাঠে 'নামতে পারছে না', নাকি 'নামছে না'? এই যে প্রতিদিন সকাল-বিকাল-সন্ধ্যায় হামলা-মামলা-গ্রেফতারের 'অভিযোগ', এই অভিযোগ কি বিএনপির ১৪৩ জন নেতাকর্মীর অভাব কাটিয়ে উঠতে না পারা, নাকি দলীয় সরকারে অধীনে (বিশেষ করে আওয়ামী লীগের) 'সুষ্ঠ নির্বাচন হওয়া সম্ভব নয়' সেটিকে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্ট করার জন্য চোর বাটপার ধরা জরুরী।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
যাদের হয়ে নির্বাচন করছে তাদেরই আবার নির্বাচন বর্জন বলছে হায়রে কপাল.... হায়রে চরিত্র....।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
তবে লক্ষ্মীপুরের জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা অঞ্জন কুমার পাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘উনি (এ্যানি) যখন যে সহযোগিতা চেয়েছেন, তা দিয়েছি। গতকালও ওনার সঙ্গে কথা হলো। এত দিন একবারও কোনো অভিযোগ এল না। আজ কেন তিনি অভিযোগ করলেন?’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
পরাজয় যখন সুনিশ্চিত তখন অভিযোগ ছাড়া আর আছে কি, ইজ্জত বাচানোর শেষ চেষ্টা ।
Sohel
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
তবুও আপনারা মাঠে থাকেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
৫ জানুয়ারি মতো ভুল করবেন না।। জনগণ ভোট দিবে।। অপেক্ষা থাকুন।।
mahtab uddin
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
পালানোর পথ খুঁজুন।
Rakib Al-Hasan
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
ভয় কিসের? জনগণ শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও নির্বাচনে থাকবে।
mahtab uddin
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
জনগন মাঠে আছে বলেই নৌকার জোয়ারে উত্তাল দেশ।
Rakib Al-Hasan
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
@mahtab uddin জোয়ার যেহেতু এসেছে, খানিক পরেই ভাটা নামবে। ৩০ তারিখ অপেক্ষা করুন। আর হ্যা, এটাও জেনে রাখুন বিএনপির এখন ভাটা চলছে। ৩০ তারিখেই জোয়ার আসবে।
Md Mahbubur Rahman
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
এটা চরম ক্ষোভের সঙ্গেই বলেছেন৷ তবে মাঠ কামড়ে পড়ে থাকবেন৷ আশা করছি৷
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
কোন কামড় আর কাজ হবে না পরাজয় সুনিশ্চিত।
Faruk Ahmmed
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
Do you believe Bangladesh Police?
Kazi Enam
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
এ্যানিকে কেন বিশ্বাস করবে আজ্ঞাবহ প্রশাসন? চাকরী বাঁচানোর নোংরামীকে বিশ্বাস করতে হবে জনগণকে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
এমন একটা একতরফা ভীতিকর নির্বাচনে বিএনপি বা ঐক্যফ্রন্টের শেষ পর্যন্ত মাটি কামড়ে পড়ে থাকার অর্থটাই হ’ল আওয়ামী লীগ তথা সরকারের তরফে বিশ্ববাসীকে দেখানোর সুযোগ করে দেয়া যে, সব দলের অংশ গ্রহণে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, যাতে তারা বিপুল ব্যবধানে জিতেছে। আর যদি বিএনপি বা ঐক্যফ্রন্ট উপযুক্ত কারণগুলো দেখিয়ে ভোট বর্জন করে, তাহ’লে তাদের লাভ ছাড়া কোন ক্ষতিই হবে না, কারণ তাদের হারানোর আসলে কিছুই নেই, সেক্ষেত্রে যদি এরশাদের দল বা অন্য কোন দল নির্বাচনে থেকেও যায়, তাতে সরকারের বা সরকারী দল আওয়ামী লীগের মুখ রক্ষার কিছুই নেই, কেননা তারা যে আওয়ামী লীগের লেজুড়- তা সবাই জানে। সে ক্ষেত্রে জনাব এনির ভোট বর্জনের আহ্বানটাই মূলতঃ বিএনপি তথা ঐক্যফ্রন্টের জন্য সঠিক কাজ।
mahtab uddin
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
মন্তব্য করে জয় পাওয়া যায় না।
NAhmed
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
উনি সঠিক বলেছেন। বিএনপির উচিত নির্বাচন বর্জন করা.
mahtab uddin
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
বর্জন ছাড়া উপায় নাই, সারা দেশ নৌকার জোয়ারে উত্তাল।
prince7
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
পরাজয় হবে ভয়ে, যেনতেনভাবে হোক একটা ছুঁতো খুঁজে উনারা বের করবেনই পলায়ন করার জন্য। নৌকার পক্ষে গণজোয়ার দেখে উনি উনার দল ও উনাদের জোট ভড়কে গেছেন।
aktaruzzaman
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
নির্বাচনে সহিংসতা নতুন কিছু না বিএনপি আসলেই নালিশ পাটি । এর মধেই নির্বাচনে থাকতে হবে।
MD:NURUL AMIN
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
সাধারণ জনগন হিসাবে বলতে চাই মিস্টার,আমাদের এলাকার ডিজে আওয়ামী নাটক দেখে মনে হয়.বি.এন.পি কেন নির্বাচন বর্জন করতে চায়
Kabir
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
তিনি হারতেছেন তা বুঝে গেছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
উনার হারার রেকর্ড নাই জনাব!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
this could happen in 2014 if BNP participated. now awami league is more organized to manipulate the election by promoting gvt. officials, police, DC, EC, attorney General and so on. They created many unnecessary post in the secretariat just to bias them.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
রাজাকারদের দল জামাতের সাথে বন্ধুত্ব বাড়িয়েছেন তাই জনগণ ও সরকারের সাথে আপনাদের কোন বন্ধুত্ব নাই ফলাফল সরকার আপনাদের দউরানি দেয় আর জনগণ আপনাদের থেকে পালায়। জামাতের কারণে আপনারা জামাতের মতই একঘরে :)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
You have also 22 Razakar. Shem.
Nazmul Hassan
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
Don’t do mistake again, otherwise next generation will learn about BNP in museum and will know "There was a Political Party named BNP"!
বিপ্লব
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
ভীরু, বোকা লোক
Mir Md Mofazzal Hossain
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপি নির্বাচন থেকে পালাবার সুযোগ খুঁজছে? প্রতিদিন নিজেদের গাড়িতে নিজেরা হামলা করছে- দায়ী দিতে চায় আ.লীগকে! আ.লীগ ষড়যন্ত্রের রাজনীতিকে বিশ্বাস করে না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
কুমিল্লা ১০ আসনে আসনের জঘন্য সন্ত্রাসীদের হর্তা কর্তা পরিকল্পনা মন্ত্রী জনাব লোটাস কামাল খালি মাঠে গোল দেয়ার জন্য, সারা দেশের মতোই বিএনপি’র প্রার্থী জনাব মনিরুল হক চোধুরীকে রাজনৈতিক ও হয়রানিমূলক মামলায় কারাগারে বন্দি রেখেছেন আবার এ আসনে বিএনপি’র বিকল্প দুই নেতা সাবেক এমপি আবদুল গফুর ভূঁইয়াকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অপর নেতা মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়াও কারাগারে। এই আসনেই বিএনপি’র নিরীহ কর্মীদের ১৫ বাড়ি আগুন জ্বালিয়ে কয়লা করেছে লোটাস কামালের আওয়ামী সন্ত্রাসীরা। জুলুমবাজ আর লুটপাটের সম্রাট লোটাস কামাল এর পতন অনিবার্য।
mahtab uddin
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
৯৫% সমর্থন থাকলে অযুহাত দরকার হয় না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
আমাদের ধানের শীষের সকল কর্মীদের কাছে গ্রামের সাধারণ মানুষ গুলুর একটাই অনুরোধ, সাধারণ মানুষদের নিকট ধানের শীষের লিফলেট দেয়া, চা খাওয়ানো, আপ্যায়ণ করা, পোস্টার লাগানো, এসব কোনোকিছুর প্রয়োজন নেই। আপনারা ধানের শীষের কর্মীরা, শুধু … সাধারণ মানুষ যেন কেন্দ্রে যেতে পারে এবং ভোট দিতে পারে, আর ভোটের প্রকৃত ফলাফল যেন আমরা পাই সে ব্যবস্থা করবেন। আসলেই সকল সাধারণ জনতারা এবার একটা ভোট দেয়ার জন্য পাগলপনা হয়ে আছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
Please come to vote station
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
সাধারণ মানুষ যেন কেন্দ্রে যেতে পারে এবং ভোট দিতে পারে, General people are already given threats not to come to the polling center. So, no one will go to cast their votes to keep their life in risk.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
আমরা সাধারণ নাগরিক হিসেবে বলতে পারি এই দেশটা আমাদের সবার, নিজের ভোট নিজে দিতে পারা আমার মৌলিক অধিকার, সুষ্ঠ আনন্দ মুখর পরিবেশে নির্বাচনের মিছিল করা, নিজের পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা চালানো, পোস্টার টানানো ও সভা করায় আমাদের সকলের সমান অধিকার রয়েছে। কিন্তু সারা দেশেই সরকার দলীয় লোকজন বিরোধী দলীয়দের উপরোক্ত কাজগুলিতে প্রতিদিন চরমভাবে বাঁধা দিয়ে আসছে, পাড়ায় পাড়ায় হুমকি ধামকি দিচ্ছে, যাতে বিরোধী দলীয় লোকজন ভোট কেন্দ্রে না যায়, সভা-মিছিল না করে, বিরোধী দলীয় প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা না চালায়, পোস্টার না টানায়। স্মরণ রাখা বুদ্ধিমানের কাজ যে, কেওই এই পৃথিবীতে চিরদিন ক্ষমতায় থাকতে পারে নাই, সুতরাং সুষ্ঠ পরিবেশ বজায় রাখা সকলের দায়িত্ব, নির্বাচনটা আমাদের সকলের জন্য উৎসব মুখর হওয়া উচিত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
নির্বাচন উৎসব মুখর হবে, শুধু পরাজিতরা নালিশ করবে।
Masud Raja
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
well said
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
sorry, it's too late... come back after 5 years
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিরোধী দলীয় কর্মী আটক, সমর্থক আটক, প্রার্থী আটক, প্রার্থীর ছেলে মেয়েও আটক, কোনো কোনো প্রার্থীর স্ত্রী / স্বামী আটক .... খোঁজ নিলে দেখা যাবে কারো কারো মেয়ের জামাতা, ছেলের বউ, নাতি নাতনী সহ গোষ্ঠীশুদ্ধ আটক .... করেন সবাই এবার নির্বাচন করেন ......... দেখেন, বুঝেন, কার অধীনে, কোন সরকারের অধীনে নির্বাচন করছেন ........... .................
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
৯৫% জনসমর্থন কোথায় উধাও হইল?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
সবাই এবার নির্বাচন করেন ......... দেখেন, বুঝেন, কার অধীনে, কোন সরকারের অধীনে নির্বাচন করছেন ........... ................. Don't worry, general people are witness here. They will judge accordingly, inshaAllah
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
এটা সঠিক সিদ্ধান্ত হবে।
moinul islam
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
no man, it will be a worse decision. bnp need to be in perlament of they can not fight back.
MD.SHAHINUZZAMAN (Scandinavia)
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
Noooooo! Fight back. Don't leave the field.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
people are watching, so it would be wise to stay in election, don't leave
আন্দালিব
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
৯৫% জনসমর্থন নিয়েও এত দুর্বলতা!! সত্যি আফসোস লাগে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
আপনি আর ৩ দিন পার করুন ।
Ashish Ghosh
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
ধৈর্য্য ধারন করুন!
Jahangir Alam
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
কত বাহানা, কল্পকাহিনী আর গুজব ছড়ায়ে কোন সুবিধা করতে না পেরে এখন মাঠ থেকে পালানোর অজুহাত খোঁজতেছে । আগুন সন্ত্রাসী , এতিমের সম্পদ চোরের দলদের কাজই হলো নালিশ করে বালিশ নিয়ে গাঁ ঢাকা দেওয়া ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
নিউজটার কথাগুলো সঠিক নয়।
Sabbir Hossain
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
এই ধরনের সুবিধাবাদী নেতা দলে আছে বলেই দলের আজ এই পরিনতি; এই ধরনের নেতাদের দল থেকে কিভাবে মনোনয়ন দেয়? টাকা খেয়ে ? সব নেতা কর্মী যখন শেষ দেখতে চায় তখন সে কিভাবে এটা বলে? ভোট ছাড়া কোন গতি আছে?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
ভাল হবে বর্জন করুন, কোনোদিন তো লাঠির বাড়িও খান নাই, লাঠির বাড়ি, খুন, রক্তাত এগুলো সবসময় বিরোধীপক্ষকে করে গেছেন বড় নেতা হয়ে গেছেন এলাকাবুঝে, অার এখন প্রথম অালোও এ্যানি, টুকু, এমনকি বাবুনগরির কবিতা পাতা ভরে ছাপায়, সহিংসতা কাকে বলে ২০০১ হতে ২০০৬ কিংবা ২০১৪ সালে একটু ব্যাক করেন
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
এক মত। গ্রেনেড বোমায় দিন কাটায় বালুর ট্রাকে মুর্ছা যায়।
ALAMGIR HAYDER
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
YOU ARE NOT FIT FOR ANY POLITICAL LEADERSHIP. JUST RESIGN AND VANISH .
Md. Abdur Rashid
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
২০০১-২০০৬ সালে আপনাদের ধ্বংসলীলা, তান্ডবলীলা প্রত্যক্ষ করেছি । তখন কি ভেবেছিলেন একদিন বিরোধিদলে যেতে হবে ?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
এই এক কাহিনী আর কতোদিন বেচবেন? এই ১০ বছরে যা করেছেন, সেটা যে ০১- ০৬ থেকে কতবেশী সেটা না বুঝতে পারলে আর বলার কিছু নাই।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
BNP actually does not need any publicity, they got publicity by awamiligue already and police through their dirty activities. and it will be foolish work, if bnp not participate into election.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
Will the voters allowed to go to pool station, or the vote be cast in gaibi hand.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
এই দেশটার নাম পরিবর্তন করে আওয়ামী দেশ রাখা এখন সময়ের দাবি! #৩০ তারিখ কেন্দ্রে না যাওয়ার জন্য হুমকি দেয়া হলো!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামীদেশ হলে আপনারাও ভাল থাকবেন, বিএনপি দেশ হলেতো পাকিস্তানের মত জঙ্গিপুষে পরে জঙ্গির কামড় খেতেন--বিদেশিরা চাপ না দিলেতো শায়খ রহমান, বাংলা ভাইদেরও আদরে পেলে পুষে রাখতেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামী দেশ হতে আর বাকী নেই, শুধু ৩০ তারিখটা পার হতে দেন। গুম আর খুনে ভরে যাবে দেশটা - যেটার লাইসেন্স পাবার জন্যই ৩০ তারিখের ভোটের আয়োজন।
Sadik Insan
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী অন্যায়ভাবে নিজেদের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহার করেছিল!স্বাধীনতার ৪৭ বছর, স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি আওয়ামীলীগ ক্ষমতার কতটুকু সঠিক ব্যবহার এবং আইনের শাসন কায়েম রাখে সেই অপেক্ষায় চেয়ে আছি আসন্ন নির্বাচনের দিকে! আল্লাহ আমাদের সকল ক্ষমতাসীনদের সুমতি দান করুন!
Fawzia Nasrin
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী ডা. সানজানা প্রিয়াংকার প্রতিবাদের ভিডিওটি ইউটিউবে দেখে নিন। একজন সর্বকনিষ্ঠা নারী প্রার্থী কিভাবে কয়েকজন নারী সমর্থক নিয়ে প্রতিবাদ করতে করতে ডিসি অফিসে গিয়েছেন এবং তীব্র প্রতিবাদ করে ডিসিকে তার শুনতে বাধ্য করেছেন।
আওয়াজ
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
২০১৪ সালে বিএনপির নির্বাচন বর্জন কি তাহলে সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল?
abir
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
Sour grapes !
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
অ্যানি সাহেবদের মতো কিছু ভিতু নেতার কথা শুনেই গতবার নির্বাচনে খালেদা জিয়া বর্জন করেছিলেন । যার কারণে অনেক ক্ষতি হয়েছে বিএনপির । এবারও যদি বর্জন করে তাহলে বিএনপি থেকে মানুষ মুখ ফিরিয়ে নেবে । অন্য কোন দল দাড়িয়ে যেতে পারে ।আগামী এক দশক পর হয়তো পরিবার তন্ত্র কাজ করবে না ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামী লীগের ৩০/৪০ জনের সঙ্গে থাকে ১. লাঠি সোটা সহ ছাত্রলীগ, ২. যুবলীগ, ৩ স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ৪. পুলিশ লীগ, ৫. আনসার লীগ, ৬. ডিবি লীগ, ৭. বিডিআর লীগ, ৮. প্রয়োজনে আর্মি লীগ, ৯. ম্যাজিস্ট্রেট লীগ, ১০. ডিসি লীগ, ১১. কোর্ট লীগ, ১২. ইসি লীগ, ১৩. রিটার্নিং অফিসার লীগ ও ১৪. দালাল সাংবাদিক লীগ সহ অন্যান্যরা। কাজেই এসব অসার যুক্তি দেখিয়ে লাভ নেই.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
নতুন একটার সন্ধান পাওয়া গেছে - ব্যাংক লীগ। ঋণ না নিলেও বলবে যে ঋণ নিয়েছে খেলাপি হয়ে আছে। তবে সালমান হলে সেটা ভিন্ন কথা।
আশরাফ
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
নির্বাচন বর্জন করা কখনোই ঠিক হবে না।
Sengupta
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপি নেতার নির্বাচন বর্জনের জন্য তাগাদা মানে নির্বাচনে বিএনপি এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের বিজয়ের কোনো সম্ভাবনা না থাকায় নির্বাচন বানচালের চেষ্টা চলছে।যে সময় নির্বাচন বর্জন বিএনপির জন্য সব থেকে লাভজনক হবে, তখনই বিএনপি নির্বাচন বর্জন করবে।সহিংস পরিস্থিতি সৃষ্টির আয়োজন সম্পন্ন হলেই নির্বাচন বর্জনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে?!
সোলায়মান
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপির যদি ৫০ টি আসনও পাবার সম্ভবনা থাকে তবুও নির্বাচনে থাকবে। এই পরিস্থিতি বিএনপিই সৃষ্টি করেছে তাদের ২০১৪ সালের সহিংস হামলার মাধ্যমে। ২০০১-২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি যে আতঙ্ক সৃষ্টি করছিল কেউ আর ঝুকি নিয়ে সে আতঙ্কতে ঢুকতে চায় না।
kalamurrahmanaman
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
বলদ সিদ্ধান্ত হবে। কেনই আসলা আবার বলছে থাকবা না। থাক দেখ পরে আউট হয়ে যাইও
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
দুর্নীতি, জঙ্গিপ্রিতি, রাজাকার পুনর্বাসন, হাওয়া ভবন, দশ ট্রাক অস্র, গ্রেনেড দিয়ে প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্ন করার অপচেষ্টা, সংখ্যালঘু নির্যাতন, বাংলা ভাই, সীমাহীন দুর্নীতি, এতিমের টাকা চুরি, অপশাসন, আগুন সন্ত্রাস ...... এসবই বি এন পিকে সাধারণ মানুষ থেকে বিছিন্ন করেছে। শুধু নালিশ করে আর অজুহাত দেখিয়ে কি পার পাওয়া যাবে?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
যুদ্ধে নেমে পলায়নপর হলে কিসের যোদ্ধা কিসের নেতা হলেন??
Mr Rayman
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
Don't make same mistake as last election. Stay in election. You guys can challenge the cases later in court of law. Also you guys should file cases who are attacking you and your supporter. Keep record and video all the incidents. If can't file cases to the police , go to court and file . Just stay in election and encourage people to vote. It is not anyone's personal issue. Remember they want you to quit ! Good luck to the people of Bangladesh.
Mohi Khandaker
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
এখন যদি নির্বাচন থেকে সরে যান তাহলে আম ছালা দুইটাই যাবে এবং আম পঁচা গন্দে সব ভরে যাবে।
Golam Ali
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
পরাজয় এড়ানোর সহজ ফর্মুলা হল নির্বাচন বর্জন।
Zahid Hasan
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
আমাদের এলাকার বিএনপি সভাপতি বিএনপি জামাত ক্ষমতায় থাকাকালিন সময়ে দুই হাতে টাকা কামাইছিলেন। ক্ষমতা থেকে নামার পরে প্রথম পাঁচ বছরে জমানো টাকা ভেঙ্গে খাইছেন। পরের পাঁচ বছরে জমি-জমা, এমনকি বাসার ফার্নিচারও প্রায় বিক্রি করা শেষ। এরকম অবস্থা দেশের আনাচে কানাচে বিএনপি নেতাদের। অর্থনৈতিক সক্ষমতা ছিল শুরু থেকেই বিএনপি জামাতের রাজনীতির প্রান ভোমরা। সেটা প্রায় নিঃশেষিত হবার পথে। বিএনপির বড় বড় ব্যাবসায়ী নেতাদের কথা ভিন্ন। তারা বিগত ১০ বছর আওয়ামি লীগের সাথে সমঝোতা করে যেভাবে দূরে আছে সামনেও তাই থাকবে। দিনশেষে তারা বিএনপি করেন কারন রাজনীতি করলে টাকা কামানো যায়। টাকায় সমস্যা হবে এমন কিছুতেই তারা যাবেন না। বলা যায় না, পোল্টি দিয়ে তারা আওয়ামি লীগেও যোগ দিয়ে ফেলতে পারে। এইবারে ক্ষমতায় না আসতে পারলে পেটে পাথর বান্ধা লাগবে নাইলে রাজনীতিরে পেশা হিসাবে বাতিল করে আর দশটা মানুষের মতন চাকুরি-ব্যাবসা করে সংসার চালাতে হবে। তাদের জন্য এইটা অস্তিত্বের জন্য শেষ লড়াই। মরিয়া হয়ে উঠলে মানুষ হিংস্র হয়ে উঠে। নির্বাচনের দিন বাংলাদেশে রক্তাক্ত সংঘাতের আশংকা ব্যাপক মাত্রায় আছে। নির্বাচনে বিএনপি হেরে গেলে সেই সংঘাত আরো কিছুদিন চলবে অনুমান করা যায়। জিতে গেলেও সেই সংঘাত হবে। তবে তা হবে শুধুই একমুখী।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
Dr. Kamal has said to Indian news paper just yesterday, I am no challenge..........just working to restore rule of law.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
BNP= Bangladesh NALISH party
মহম্মদ সালাউদ্দিন
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
৯৫% ভোট সব সময় সাথে থাকলে প্রচারের দরকার কি?
Farid
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
আসলে এটা নির্বাচনের নামে প্রহসন। এ নির্বাচন না করলে আপদ।
aktaruzzaman
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
আপনারা যখন ক্ষমতায় ছিলেন তখন এর চাইতেও খারাপ আচরন করেছেন আওয়ামি লীগের সাথে। Granade হামলা করে আপনারা জজ মিয়া নাটক করেছিলেন জাতি তা ভুলে নায়। prothom alo সেই ঘটনা উদঘাটন না করলে হয়তো আমরা জানতাম না।
Syed Atiur Rahman
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
এ্যানি সাহেবের কথা বিশ্বাসযোগ্য নয়.... সর্বত্র বিএনপি'র ওপর চাপ আছে কিন্তু ওনারাও সুযোগ পেলেই পুরোটা অভ্যাস ঝালাই করছেন (হত্যা, অগ্নিসংযো)...... আসলে অভিযোগ তুলে ভোটে এগিয়ে থাতে চাচ্ছেন মাত্র.....
MD ASHRAFUL
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
আমি চিৎকার করে কাদিতে চাহিয়া করিতে পারিনা চিৎকার ।বুকের ব্যথা বুকে চাপিয়ে নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার ।