পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা ও দশমিনা) আসনের জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী গোলাম মাওলা রনির ওপর হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় গলাচিপা উপজেলায় উলানিয়া গ্রামে এই হামলা হয় বলে অভিযোগ করেছেন রনি নিজেই।
গোলাম মাওলা রনি মুঠোফোনে সাংবাদিকদের বলেন, সন্ধ্যায় উলানিয়া এলাকায় বাড়ির পাশে মসজিদ থেকে মাগরিবের নামাজ পড়ে আসার সময় দুষ্কৃতকারীরা তাঁর ওপর হামলা চালায়। এতে তিনি নিজে ও তাঁর দুই কর্মী আহত হয়েছেন। দুষ্কৃতকারীদের ভয়ে তিনি হাসপাতালে যেতে পারছেন না বলেও দাবি করেন রনি। তিনি বলেন, ‘বিষয়টি টেলিফোনে জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তাকে জানিয়েছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মতিউল ইসলাম চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমি তাঁর (রনি) টেলিফোন পেয়ে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও পুলিশকে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছি।’
প্রসঙ্গত, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে গত ১৫ দিনেরও বেশ সময় ধরে গলাচিপা উপজেলার উলানিয়ায় নিজের বাড়িতে আছেন বিএনপি প্রার্থী গোলাম মওলা রনি। তবে নির্বাচনি প্রচারে তাঁকে দেখা যায়নি। রনির দাবি, তিনি ‘গৃহবন্দী’ অবস্থায় আছেন।
মন্তব্য
মন্তব্য করুন প্রথমআলো.কম এ
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
ফেসবুকে সত্য বলতে গিয়ে বিএনপির অনেক অপকর্ম সামনে এনেছেন। বিএনপি সমর্থকেরা কমেন্টেই রনিকে ধোলাই করছেন এবং হুমকি দিচ্ছেন। রনি নিজ দলের কর্মীদের হামলার শিকার হচ্ছেন।
MD.ABDUR RAHMAN
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
আওয়ামী লীগের ভেতরে থাকাই নিরাপদ, আওয়ামী লীগ থেকে বের হলেই বিপদ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
একটা ভিডিওতে দেখলাম রনি সাহেব বিএনপির এক কর্মীকে গালিগালাজ করছেন।
Deepak Eojbalia
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
None was witnessed the attack.
Deepak Eojbalia
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
Earlier he attacked journalists.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
দলীয় কোন্দলের স্বীকার।
Moazzma H
২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
দুমুখো সাপ । গতবার সাংসদ (আওয়ামীলীগ ২০০৮-২০১৪ ) থাকার সময় বিএনপি কর্মীদের দাবড়িয়ে বেড়িয়েছেন । ওর দুনীতির খবর ফাঁস করে দেয়ায় ২০১৩ সালে ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের দুজন সাংবাদিকে প্রহারের ঘটনায় রনির বিরোদ্ধে মামলা হলে ২৪শে জুলাই সংসদ সদস্য থাকাবস্থায় তিনি গ্রেফতার হন এবং তাকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। এখন ভোল পাল্টিয়ে বিএনপিতে গিয়ে ধরা খেয়েছেন উভয় বিএনপি এবং আওয়ামীলীগের কর্মীদের হাতে।