আ. লীগ-বিএনপি মুখোমুখি ২২৭ আসনে

হারুন আল রশীদ, ঢাকা ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হবে কাল রোববার সকাল আটটা থেকে। এ নির্বাচন জোটবদ্ধভাবে হলেও ২২৭টি আসনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সরাসরি পরস্পরের মুখোমুখি অবস্থানে আছে। এর মধ্যে কয়েকটি আসনে দুই দলের প্রার্থীই শক্তশালী অবস্থানে আছেন।

কোনো আসনে আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ সরাসরি বিএনপি কিংবা বিএনপির প্রতিপক্ষ সরাসরি আওয়ামী লীগ হলে সেই আসনের নির্বাচনী পরিবেশ স্বাভাবিকভাবেই তপ্ত থাকবে। এবারের নির্বাচনও এর ব্যতিক্রম নয়। জাঁদরেল প্রার্থীদের আসনগুলো আরও তপ্ত।

আদালতের নির্দেশে প্রার্থী যোগ-বিয়োগ শেষে ২৮ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশন (ইসি) ২৯৯ আসনের চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বীর যে তালিকা করেছে, তাতে দেখা যায়—মহাজোটের প্রধান শরিক আওয়ামী লীগ লড়ছে ২৬০টি আসনে। দলটি শরিকদের সঙ্গে নৌকা নিয়ে লড়ছে ২৭২টি আসনে। বাকি আসনে শরিকেরা নিজেদের প্রতীক নিয়ে লড়ছে। মহাজোটের অংশ হলেও জাতীয় পার্টি লড়ছে ১৭৫টি আসনে।

বিএনপির নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট লড়ছে ২৮৪টি আসনে। ১৬টি আসনে তাদের কোনো প্রার্থী নেই। তবে শেষ মুহূর্তে এসে তারা এসব আসনের কয়েকটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সমর্থন দিয়েছে। এই জোটের বিএনপি লড়ছে ২৫৮টি আসনে। তবে এই তালিকায় অনিবন্ধিত জামায়াতে ইসলামী ও নাগরিক ঐক্যের প্রার্থীরাও আছেন। দলটি শরিকদের সঙ্গে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে লড়ছে ২৮৩টি আসনে। এই জোটের এলডিপির চেয়ারম্যান অলি আহমেদ চট্টগ্রাম-১৪ আসনে লড়ছেন নিজস্ব ছাতা প্রতীক নিয়ে।

মুখোমুখি আ. লীগ-বিএনপি
এবারের নির্বাচনে এখন পর্যন্ত যে তথ্য, তাতে সবচেয়ে বেশি উত্তাপ ছড়াচ্ছে নোয়াখালী-৫। এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বিএনপির প্রার্থী মওদুদ আহমদ। এই আসনে দুই প্রার্থীই কয়েকবার করে জিতেছেন। তফসিল ঘোষণার পর থেকেই দুই প্রার্থী একে অপরের বিরুদ্ধে অবিরাম অভিযোগ করে যাচ্ছেন।
একই রকম উত্তাপ ছড়াচ্ছে আরও কয়েকটি আসন। এর একটি আসন হলো ঠাকুরগাঁও-১। এই আসনে লড়ছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন।
কুমিল্লা-১ আসনে লড়ছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও আওয়ামী লীগের বর্তমান সাংসদ সুবিদ আলী ভুঁইয়া। পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামাল ও মনিরুল হক চৌধুরী লড়ছেন কুমিল্লা-১০ আসনে। চট্টগ্রাম-১০ আসনে আছেন বিএনপির আবদুল্লাহ আল নোমান ও আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী আফছারুল আমিন। চট্টগ্রাম-১১ লড়ছেন বিএনপির আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও আওয়ামী লীগের এম এ লতিফ।
দুই দলের প্রার্থীর কারণে আরও কিছু আসনের দিকে সাধারণ মানুষের উৎসুক দৃষ্টি থাকবে। এসব প্রার্থীদের মধ্যে আছেন—আওয়ামী লীগের ইসরাফিল আলম ও বিএনপির আলমগীর কবির (নওগাঁ-৬), আওয়ামী লীগের ওমর ফারুক চৌধুরী ও বিএনপির আমিনুল হক (রাজশাহী-১), বিএনপির আবু হেনা ও আওয়ামী লীগের এনামুল হক (রাজশাহী-৪), বিএনপির রুমানা মাহমুদ (বিএনপির সাবেক প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদের স্ত্রী) ও আওয়ামী লীগের হাবিবে মিল্লাত (সিরাজগঞ্জ-২), আওয়ামী লীগের ফরহাদ হোসেন ও বিএনপির মাসুদ অরুণ (মেহেরপুর-১), বিএনপির মফিকুল হাসান তৃপ্তি ও আওয়ামী লীগের শেখ আফিল উদ্দীন (যশোর-১), বিএনপির নিতাই রায় চৌধুরী ও আওয়ামী লীগের বীরেন শিকদার (মাগুড়া-২), বিএনপির মিয়া গোলাম পারওয়ার (জামায়াত নেতা) ও আওয়ামী লীগের নারায়ণ চন্দ্র চন্দ (খুলনা-৫), বিএনপির হাফিজ উদ্দীন আহমেদ ও আওয়ামী লীগের নুরুন্নবী চৌধুরী (ভোলা-৩), আওয়ামী লীগের আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ ও বিএনপির জহির উদ্দিন স্বপন (বরিশাল-১), আওয়ামী লীগের বিএইচ হারুন ও বিএনপির সাবেক প্রতিমন্ত্রী শাহজাহান ওমর (ঝালকাঠি-১), আওয়ামী লীগের রেবেকা মমিন ও বিএনপির তাহমিনা জামান (নেত্রকোনা-৪), বিএনপির সাবেক প্রতিমন্ত্রী আবদুল মান্নান ও আওয়ামী লীগের ফজলে নূর তাপস (ঢাকা-১০), মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক ও বিএনপির চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী (গাজীপুর-১) এবং আওয়ামী লীগের মেহের আফরোজ চুমকি ও বিএনপির ফজলুল হক মিলন (গাজীপুর-৫)।
বাকি যেসব আসনে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সরাসরি মুখোমুখি অবস্থানে আছে, সেগুলো হলো—পঞ্চগড়-১ ও ২, ঠাকুরগাঁও-২, দিনাজপুর-১,২, ৪,৫ ও ৬, নীলফামারী-১ ও ২, লালমনিরহাট-১ ও ২, রংপুর-২,৪, ৫, ও ৬, কুড়িগ্রাম-১,৩, ও ৪, গাইবান্ধা-২,৫, জয়পুরহাট-২, বগুড়া-১ ও ৫, চাপাইনবাবগঞ্জ-১,২ ও ৩, নওগাঁ-১,২, ৩,৪ ও ৫, রাজশাহী-৩ ও ৫, নাটোর-১,২ ও ৩, সিরাজগঞ্জ-১,৩, ৪,৫ ও ৬, পাবনা-২,৩, ৪ ও ৫, মেহেরপুর-২, কুষ্টিয়া-১,৩ ও ৪, চুয়াডাঙ্গা-১ ও ২, ঝিনাইদহ-১,৩ ও ৪, যশোর-২,৩, ৪,৫ ও ৬, মাগুড়া-১, নড়াইল-১ ও ২, বাগেরহাট-১,২, ৩ ও ৪, খুলনা-১,২, ৩,৪, ও ৬, সাতক্ষীরা-২,৩ ও ৪, বরগুনা-১ ও ২, পটুয়াখালী-১,২, ৩ ও ৪, ভোলা-১,২, ও ৪, বরিশাল-২,৪ ও ৫, ঝালকাঠি-২, পিরোজপুর-১, টাঙ্গাইল-১,২, ৩,৫, ৬ ও ৭, জামালপুর-২,৩ ও ৫, শেরপুর-১,২ ও ৩, ময়মনসিংহ-১,২, ৩,৫, ৬,৭, ৯ ও ১১, নেত্রকোনা-১,২, ৩, ও ৫, কিশোরগঞ্জ-১,২, ৪,৫ ও ৬, মানিকগঞ্জ-১ ও ২, মুন্সিগঞ্জ-২ ও ৩, ঢাকা-২,৩, ৫,৯, ১১,১২, ১৩,১৪, ১৫,১৬ ও ১৯, গাজীপুর-১,২, ৪ ও ৫, নরসিংদী-১,২, ৪ ও ৫, নারায়ণগঞ্জ-১,২, রাজবাড়ী-১ ও ২, ফরিদপুর-১,২, ৩ ও ৪, গোপালগঞ্জ-১,২ ও ৩, মাদারীপুর-১,২ ও ৩, শরিয়তপুর-১,২ ও ৩, সুনামগঞ্জ-১,২ ও ৫, সিলেট-১,৩, ৪ ও ৬, মৌলভীবাজার-১,৩ ও ৪, হবিগঞ্জ-৩, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া-১,৩, ৫ ও ৬, কুমিল্লা-২,৩, ৫,৬, ৮,৯, ১১, চাঁদপুর-১,২, ৩,৪ ও ৫, ফেনী-২, নোয়াখালী-১,২, ৩,৪ ও ৬, লক্ষ্মীপুর-৩, চট্টগ্রাম-১,৩, ৪,৬, ৮,৯, ১২,১৩, ১৫ ও ১৬, কক্সবাজার-২,৩ ও ৪, খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি ও বান্দরবান।
ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী নেই
আইনি জটিলতার কারণে এবারের নির্বাচনে ১৬টি আসনে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্টের কোনো প্রার্থী নেই। আসনগুলো হলো—দিনাজপুর-৩, নীলফামারী-৪, গাইবান্ধা-৪, জয়পুরহাট-১, বগুড়া-৭, রাজশাহী-৬, নাটোর-৪, ঝিনাইদহ-২, জামালপুর-১ ও ৪, মানিকগঞ্জ-৩, ঢাকা-১ ও ২০, নরসিংদী-৩, সিলেট-২ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪।

মার্কা আছে দল নেই
দুটি আসনে সরাসরি আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কোনো প্রার্থী নেই। তবে দল দুটির মার্কা আছে। মৌলভীবাজার-২ আসনে বিকল্পধারা এম এম শাহীন নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। একই আসনে গণফোরামের সুলতান মো. মনসুর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ধানের শীষ নিয়ে। লক্ষ্মীপুর-৪ জেএসডি আ স ম রব লড়ছেন ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে। আর বিকল্পধারা আবদুল মান্নান নৌকা নিয়ে।
লক্ষণীয় বিষয় হলো, ২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনে এই আসনে সুলতান মো. মনসুর ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী, লড়েছিলেন নৌকা প্রতীকে। আর এম এম শাহীন ছিলেন স্বতন্ত্র। জিতেছিলেন শাহীন। সংসদ গিয়ে তিনি বিএনপিতে যোগ দেন।

মন্তব্য

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    পৃথিবী সাহসী মানুষের জন্যে

    • image

      Khandker Asif Salam

      ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

      এমনি সাহস যে নাম প্রকাশ করার সাহসটাও নাই।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    পৃথিবীকে সবসময় বদলে দিয়েছে লক্ষ্য সম্পর্কে দৃঢ় প্রত্যয়ী মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ । আমরা এদের একজন হব ।

  • image

    শিপন England

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    জিতবে নৌকা জিতবে দেশ পাকিস্থান হবেনা বাংলাদেশ জিতবে নৌকা জিতবে দেশ পেট্রোল বোমা থামাবে বাংলাদেশ জিতবে নৌকা জিতবে দেশ গ্রেনেড আসবেনা বাংলাদেশ জিতবে নৌকা জিতবে দেশ দুর্নীতিটিতে চেম্পিয়ন হবে না বাংলা দেশ জিতবে নৌকা জিতবে দেশ মেট্রো রেল হচ্ছে বাংলাদেশ জিতবে নৌকা জিতবে দেশ পদ্মা সেতু হচ্ছে বাংলাদেশ জিতবে নৌকা জিতবে দেশ আঁকাসে পাঠিয়েছি স্যাটেলাইট বাংলাদেশ জিতবে নৌকা জিতবে দেশ রেহানা হাসিনার হাতে পাবো বাংলাদেশ নৌকা মার্কায় ভোট চাই উন্নয়ন হবে বাংলায় জয় বাংলা

    • image

      Mia Saheb

      ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      Where these come from????

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      শুদ্ধভাবে বাংলা লিখতে শিখুন,শিপন সাহেব। বাংলা ভাষা ভালোভাবে রপ্ত করে বাংলায় মন্তব্য করার চেষ্টা করুন আর সম্ভব না হলে ইংল্যান্ডে যেহেতু থাকেন ইংরেজিতে মন্তব্য করুন তাও না পারলে চিহ্ন ব্যবহার করুন। ভুল বাংলায় লিখে আমাদের মহান ভাষাকে অপমান করার অধিকার আপনাকে দেওয়া হয়নি। ভালো থাকবেন।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      মাথায় সমস্যা আছে এই ভদ্রলোকের, ইংল্যান্ডে তো চিকিৎসা ফ্রী,কেনো করেনা আল্লায় জানে!!

  • image

    FOHAD

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    নৌকার জয় সু নিশ্চিত

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

      No & never If fair election.

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

      Ha Ha !! your Boat is sinking !!

  • image

    মো: জারিফ খান

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    জয় বাংলা জিতবে আবার নৌকা

  • image

    Khandker Asif Salam

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    এইবার রাজাকার ও তার দোসরদের শেষ যাত্রা

  • image

    Shan*Is*Back

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    ৩০ তারিখে জিতবে বাংলাদেশ, জিতবে গণতন্ত্র।

  • image

    Monzur

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    বর্তমান সরকারের অনেক সমস্যা আছে একথা যেমন ঠিক, তেমনি সবদিক বিচারে বর্তমান সরকারই মন্দের ভাল, একথাও ঠিক। দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অতি দূর্বল হলেও শেখ হাসিনার সরকার দেশের জিডিপি বাড়িয়েছেন, জামাতিদের বিচার করেছেন, এবং তিনি একটি মোটামুটি সেকুলার ধারনায় বিশ্বাসী। আশা করছি এবারের নির্বাচনে অন্তত সংসদে সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করার ক্ষমতাসম্পন্ন একটি বিরোধীদল পাওয়া যাবে, যাতে গণতন্ত্রের টিমটিমে প্রদীপটি একেবারে নির্বাপিত না হয়ে যায়।

    • image

      Shahadat Hossain

      ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      @monzur , জিডিপি মানে কি ? এটা খায় না মাথায় দেয় ?? জিডিপি মানে টাকার প্রবাহ/লেনদেন, তারমানে দেশের দুর্নীতি ও লুটপাট জিডিপি বৃধ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে, ৬ লক্ষ্য কোটি টাকা লুটপাটের কারণে জিডিপি বেড়েছে কয়েক পয়েন্ট, এমন জিডিপি এর নিকুচি

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      Now that's a theory I never heard of! Nobel committee is looking for you man!

    • image

      Monzur

      ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      @Shahadat: "দেশের দুর্নীতি ও লুটপাট জিডিপি বৃধ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে" .........তাই নাকি?!! তা আপনার এই 'আর্থ-শ্যাটারিং' থিউরি প্রমাণ করে ফেলুন, আগামী বছর অর্থনীতির নোবেল প্রাইজ আপনার; কথা দিচ্ছি!

  • image

    mr humayun kabir

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    if fair election hold, boats will sink

    • image

      সাঈদ, মুক্তিযোদ্ধা

      ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

      You are not mr, you are a blind and fool. You don't have any eye sight to see the Bangladesh and its' people.

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

      ভয় পাবেন না। সবসময়ের মতোই, নৌকা জিতলে বাংলাদেশ জিতবে।ইতিহাস অন্তত তাই বলে।

    • image

      Mia Saheb

      ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      You see, what they want you to see! Difference is here.

    • image

      Mia Saheb

      ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      Not you Mr. Humayun Kabir. Below my comments.

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    নির্বাচন কমিশন ও আদালতের অনুকম্পায় ১৬ আসনের ফলাফল আওয়ামী লীগ আগেই পকেটে পুরে নিল।

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

      দুর্নীতি, জঙ্গিপ্রিতি, রাজাকার পুনর্বাসন, হাওয়া ভবন, দশ ট্রাক অস্র, গ্রেনেড দিয়ে প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্ন করার অপচেষ্টা, সংখ্যালঘু নির্যাতন, বাংলা ভাই, সীমাহীন দুর্নীতি, এতিমের টাকা চুরি, অপশাসন, আগুন সন্ত্রাস ...... এসবই বি এন পিকে সাধারণ মানুষ থেকে বিছিন্ন করেছে। শুধু নালিশ করে আর অজুহাত দেখিয়ে কি পার পাওয়া যাবে?

  • image

    Mamun

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    ঝিনাইদহ-২ আসনে বিএনপি কাকে সমর্থন দিছে কেউ বলতে পারেন?

  • image

    Muzib Rahman

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অতি দূর্বলi It is so weak that it may damage the whole development of the country.

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    যেভাবে বিগত দিনগুলিতে ঐক্যজোটের প্রার্থীদের মামলা-হামলা দিয়ে কোনঠাসা করে ফেলেছে আর গত কদিন ভোটার ও ঐক্যজোটের কর্মীদের যেভাবে হুমকী-ধামকী দেয়া হচ্ছে তাতে এটাকে নির্বাচন বলা যায় না। এটা প্রহসন ছাড়া কিছুই নয়। এতে জনমতের প্রতিফলন হওয়ার কোন সম্ভাবনাই দেখছি না। রাত পোহালে ভোটারদের ভোগ কেন্দ্রে যেতে পারার সম্ভাবনা বেশি নয়।

  • image

    FaruQue Khan

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    মুখোমুখি কেমনে হইবো জেল থেকে?

  • image

    mohammad rahman

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    পলাইয়া , জেলে থাইকা , পুলিসের দাবড়ানি খাইয়া মুখ দেখা দেখিই তো হয় না - মুখোমুখি কেমনে হইব

  • image

    MD.ABDUR RAHMAN

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচে' গুরুত্বপূর্ণ সময়ের এবং সবচে' ইতিবাচক জোট। এ জোটের সভামঞ্চ থেকে উচ্চারিত হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম, উচ্চারিত হয় আওয়ামী লীগ যাদের বরাবরই এড়িয়ে যায় সেই সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমেদ, মনসুর আলি ও কামরুজ্জামানের নাম, শ্রদ্ধার সাথে আসে মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ওসমানীর নাম, যথাযথ সম্মান দেয়া হচ্ছে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নাম। ঐক্যফ্রন্টের আলোচনায় আসেন শেরে বাংলা একে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা ভাসানী। বঙ্গবন্ধুকে দলীয় নেতা বানিয়ে ফেলেছিল আওয়ামী লীগ ঐক্যফ্রন্ট তাকে আবার মর্যাদার আসনে বসিয়েছে। দেশের এই গুণগত পরিবর্তন আনা ঐক্যফ্রন্টের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে হবে। সেজন্য আপনার ভোট দরকার। ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীদের জয়ী করুন, বাংলাদেশের নায়কদের সম্মান করার ধারাবাহিকতা ধরে রাখুন।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    Organizing ability of B.N.P is very poor.But they have lot of unorganized voters.Awami league disorganized B.N.P'S minimum capacities.So Prothom-Alo's Report is by the paper.not the real picture

  • image

    দাউদ দস্তগীর

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    আওয়ামী লীগের জুলুম থেকে জাতি মুক্ত হোক

  • image

    Sengupta

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    শেষ পর্যন্ত ভোটে থাকলে ভোট বিপ্লব না হলেও, নির্বাচনে বিএনপি সম্মানজনক আসন পাবে। বিএনপি দেশের অন্যতম বৃহৎএকটি রাজনৈতিক দল। তার নিজস্ব ভোট ব্যাংক আছে, আছে জনসমর্থনও। এই নির্বাচনে হেরে বিরোধী দলে বসলেও বিএনপি তার সাংগঠনিক পুন:বিন্যাসের সুযোগ পাবে। নতুন রাজনীতি , নতুন নেতৃত্বের মাধ্যমে আগামী ৫ বছর দলটি গণতান্ত্রিক রীতি নীতিতে গুছিয়ে ওঠার সুযোগ পাবে। আবার এরকম পরাজয়ের ফলে বিএনপিতে ঘটতে পারে নতুন মেরুকরণ। সেই মেরুকরণে বিএনপির ভাঙ্গনও অস্বাভাবিক নয়।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

    দেশের সব টিভি চ্যানল আজ বিটিভির মত আচরণ করছে । শুধুমাত্র যমুনা টিভি সত্য প্রকাশ করছিল বলে এলাকায় এলাকায় কেবলমালিকরাই বন্ধ করে রেখেছে।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    শেখ হাসিনা সরকার, আবারও দরকার। কারণ মাথাপিছু আয় ২০০৬ সালে যেখানে ৫৪৩ মার্কিন ডলার ছিল, সেখানে ১৭৫১ মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। বৈদেশিক রিজার্ভ তিন বিলিয়ন ডলার থেকে ৩৩ বিলিয়ন ডলারের ওপর। দারিদ্র্যের হার যেখানে ২০০৬ সালে ৪১ দশমিক ৫ শতাংশ ছিল, সেখানে আজকে ২১ দশমিক ৮ শতাংশে হ্রাস পেয়েছে। অর্থনৈতিক অগ্রগতির সূচকে বিশ্বের শীর্ষ পাঁচটি দেশের একটি আজ বাংলাদেশ। বিগত ১০ বছরে বাংলাদেশের জিডিপির আকার প্রায় পাঁচ গুণেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়ে ৪ লাখ ৮২ হাজার কোটি টাকা থেকে প্রায় ২২ লাখ ৫০ হাজার ৪৭৯ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুসারে ক্রয়ক্ষমতার বৃদ্ধিতে বাংলাদেশের অর্থনীতি বিশ্বের মধ্যে ৩১তম। ২০০৫-০৬ অর্থবছরে বাজেটের আকার ছিল ৬১ হাজার কোটি টাকা, সেখানে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বাজেটের পরিমাণ প্রায় ৭ দশমিক ৬ গুণ বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা। ২০০৫-০৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ছিল ১০ দশমিক ৫২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে তা বৃদ্ধি পেয়ে ৩৬ দশমিক ৬৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে।

  • image

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

    ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    Without strong opposition all the developments are fragile. So please cast your vote, save the democracy and make at least a strong opposition, who can talk for you in the parliament.

    • image

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

      ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮

      গতবাধা মনগড়া খবর যদি এই বাক স্বাধীনতা হয় তাহলে প্রথম আলো জন্য করুণা ছাড়া আর কিছু নেই - চুয়াডাঙ্গা-১ বিএনপির সুদীর্ঘ দিনের ত্যাগী নেতা শামসুজ্জামান দুদু তাকে মনোনয়ন না দেবার কারণে স্থানীয় নেতাকর্মীরা মাঠে নামেনি - হাওয়াভবনে টাকা দিয়ে যিনি মনোনয়ন কিনেছেন - তার টাকা খাওয়ার জন্য কিছু লোক আছেন কিন্তু প্রতিযোগিতা হবার মতো কিছু নেই - এখানে দুদুর কারণে নৌকা নিরঙ্কুশ ভাবে পার হয়ে যাবে -

  • image

    sheikh Jamshed

    ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    This Election will wash out the Killer Zia ‘s Party out to Bay watch, Inshallah.

  • image

    MMKhan

    ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮

    গত দশ বছরে আওয়ামীলীগের অধীনে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের অসংখ্য নির্বাচনের অভিজ্ঞতার আলোকে ----- বিএনপি তথা ঐক্যজোটের ভাবনা: ১. ভোটকেন্দ্রে ভোটারের উপস্থিতি ও ভোট দিতে পারা নিশ্চিত করা ২. সঠিকভাবে ভোট গণনা সম্পন্ন ও ভোটের সঠিক ফলাফল যাতে প্রকাশ হয় সেটা নিশ্চিত করা আওয়ামীলীগ তথা মহাজোটের ভাবনা: ১. পূর্ব-পরিকল্পিত সাজানো সব ছকগুলোকে ক্রমানুসারে একে একে বাস্তনায়ন করা ২. আগের রাতেই ভোট বাক্স ভরা এমন অনুপাতে যাতে করে ভোট গণনা শেষে প্রাপ্ত ভোট যেন ১০০ ভাগের বেশি না হয়ে যায় ৩. ধানের শীষের ভোটারদেরকে নানারকম ভয়-ভীতি দেখিয়ে ও ভোট কেন্দ্রে যাওয়া ও ভোট প্রয়োগে নিরুৎসাহিত করা, বাঁধা দেওয়া ৪. ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের ঢল নামলে তাদের উপর হামলে পরে, ককটেল ফুটিয়ে, লাঠি চালিয়ে, অবশেষে পুলিশলীগের টিয়ারগ্যাস ছুঁড়ে একটা ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরী করে ভোটারদের ভোটকেন্দ্র ত্যাগ করতে বাধ্য করা ৫. বিএনপির এজেন্টদের ভোটকেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া অথবা গায়েবি কারণ দেখিয়ে গ্রেপ্তার করা ৬. এবার আগের রাতের ৫০ ভাগ ভোটের সাথে আরো চল্লিশ ভাগ ভোটের সীল মারা সম্পন্ন করা ৭. ক্ষমতার উচ্ছিষ্টভোগী মিডিয়াগুলোকে দিয়ে প্রতি মুহূর্তে প্রচার করা যে কত সুন্দর এক বেহেস্তী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে এবং ইসির নিয়ম-কানুন ভঙ্গ করা ঝামেলাকারী বিএনপির সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে সুষ্ঠূভাবে ভোট প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার স্বার্থে! ৮. ইসি, পুলিশ, ৱ্যাব, ধেড়ে চেতনাধারী, ইন্ডিয়ান রাষ্ট্রদূত, ইন্ডিয়ান মিডিয়া, উচ্ছিষ্টভোগী মিডিয়া, ইত্যাদি দিয়ে সুষ্ঠূ-সুন্দর নির্বাচনা সম্পন্ন হওয়ার জবানবন্দি আদায় করা ৯. অবশেষে.......... হাসি হাসি মুখে পূর্বনির্ধারিত ফলাফল নতুন করে পড়ে আওয়ামীলীগকে বিপুল ব্যবধানে জয়ী ঘোষণা করা ১০. উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষার্থে ভোট দিয়ে জয়ী করার জন্য দেশের হতবিহব্বল, কিঙ্ককর্তব্যবিমূঢ়, হতাশ ও অসহায় জনগণকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা

সব মন্তব্য