নোয়াখালী-২ আসনের সোনাইমুড়ি উপজেলার নাটেশ্বরী ইউনিয়নের ইবতেদায়ি নুরানি মাদ্রাসা কেন্দ্রে গতকাল শনিবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে হামলা করেছে দুর্বৃত্তরা। স্থানীয় থানা-পুলিশ বলছে, হামলাকারীরা বিএনপি-জামায়াতের সমর্থক।
জানা গেছে, ২০০ থেকে ৩০০ লোকের একটি দল ওই কেন্দ্রে অতর্কিত হামলা চালায়। হামলাকারীরা কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসানসহ বেশ কজনকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে আহত করেন। এতে মাহমুদুল হাসানসহ সংসদ নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা সাতজন কর্মকর্তা গুরুতর আহত হন। মাহমুদুল হাসানকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় রাতেই। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যরা নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সে সময় তারা নির্বাচনী সরঞ্জামও লুট করে নেয়। সোনাইমুড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুস সামাদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
ওসি আবদুস সামাদ বলেন, বিএনপি-জামায়াতের ২০০ থেকে ৩০০ লোক ভোটকেন্দ্রে হামলা চালিয়ে নির্বাচনের মালামাল নষ্ট করে। এতে কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা গুরুতর আহত হন।
হামলার পরে ওই কেন্দ্রে ভোট হবে কি না, আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি কর্তৃপক্ষ। ওই এলাকার পরিস্থিতি এখনো থমথমে বলে জানা গেছে।
মন্তব্য
মন্তব্য করুন প্রথমআলো.কম এ
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
Typical BNP-Jamat work.
MMKhan
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
প্রথম-আলো, পুলিশ ছাড়া আর কাউকে জিজ্ঞেস করার পেলেন না? পুলিশ কী বলবে সেটাতো আমরা ইতোমধ্যেই জানি, নতুন করে জানানোর কী আছে?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
কেমনে সব নিশ্চত কইয়া দিলো? তদন্ত কই? হায়রে পুলিশ!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
যেভাবে " জজ মিয়া " কাহিনী নিশ্চিত হয়েছিলো !!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
BNP-Jamat.....can't organize movement ....but they can terrorize...very typical
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনিপি জামাতের আসল চরিত্র!
Humayun Kabir
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপি-জামাতের একমাত্র সম্বল সন্ত্রাস আর টাকা। জনসমর্থন আস্তে আস্তে শূণ্যের কোঠায় নামছে। এবার এই সন্ত্রাসী দল নিশ্চয়ই ফাকিস্তানে পালাবে !!
Shajed
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
ওসি আবদুস সামাদ বলেন, বিএনপি-জামায়াতের ২০০ থেকে ৩০০ লোক ভোটকেন্দ্রে হামলা চালিয়ে নির্বাচনের মালামাল নষ্ট করে । কাউকে গ্রেপতার করেছেন? না করলে বোঝাই যাচ্ছে, তারা কোন দলের।
Amirul Islam
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
১০০% এটা বিএনপি-জামায়াতের কাজ যদি তাই না হতো নিশ্চয় প্রথমআলো আওয়ামী লীগের নামে হেডলাইন করতো।
Humayun Kabir
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
জামাত-বিম্পির সন্তাসী গ্রুপ আবার তাদের খুনী চরিত্রে ফেরত এসেছে সুতরাং আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর উচিত হবে এই স্বাধীনতা বিরোধী সন্ত্রাসীদের জন্য ক্রসফায়ারের আয়োজন করে দোজখে পাঠিয়ে দেওয়া তাহলে সাধারণ জনতা শান্তিতে থাকবে
শেখ সায়ফুল্লাহ
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
"ওসি আবদুস সামাদ বলেন, বিএনপি-জামায়াতের ২০০ থেকে ৩০০ লোক ভোটকেন্দ্রে হামলা চালিয়ে নির্বাচনের মালামাল নষ্ট করে।" হায়রে পুলিশ! কিছু বলার ভাষা নেই! যে বা যারাই এই কাজ করুক, খুবই জঘন্য কাজ করেছে। পুলিশের উচিত ছিল আগে তাদের গ্রেফতার করা, তদন্ত করা এর পর বলা কারা করেছে। পুলিশ প্রতিটি ঘটনার পরই যেভাবে বিএনপি-জামাত বলে গলা ফাটাচ্ছে তাতে বোঝাই যায় ঘটনা কারা ঘটনাচ্ছে এবং পুলিশ কাদের পক্ষে কাজ করছে!
ইমরুল
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
বিএনপি-জামায়াত হামলা করলে পুলিশের গুলিতে অনেকেই নিহত ও আহত হত। এখানে যেহেতু প্রিসাইডিং অফিসার আহত হইছে সেহেতু হামলা যে আওয়ামী লীগ করেছে কোন সন্দেহ নাই।
Ruhul
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
Right
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
পুলিশ,র্যাব,বিজিবি কোথায় ছিলো?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
Where was the police then??