বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ভোটাররা যদি ভোট দিতে পারেন, তাহলে নিঃসন্দেহে একটা ভোট বিপ্লব ঘটবে। সে ক্ষেত্রে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের বিজয় অনিবার্য।
আজ রোববার সকালে ঠাকুরগাঁও সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দেওয়ার পর গণমাধ্যমকর্মীদের মুখোমুখি হয়ে এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল। সকাল সাড়ে আটটার দিকে ভোট দেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বগুড়া-৬ আসনের পাশাপাশি ঠাকুরগাঁও-১ আসনেও প্রার্থী হয়েছেন।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, তিনি ঠাকুরগাঁও সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে বরাবর ভোট দেন। আজও এখানে ভোট দিয়েছেন। সকাল থেকেই তিনি দেখেছেন, নারী-পুরুষ ভোটাররা লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিচ্ছেন। তিনি যতটা সম্ভব, ভোটকেন্দ্র দেখবেন।
মির্জা ফখরুলের অভিযোগ, ইতিমধ্যে তিনি খবর পেয়েছেন, ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজ কেন্দ্রে সকাল থেকেই ভোটারদের ভেতরে প্রবেশ করতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। ভোটাররা যেভাবে ভোট দিতে আসছেন, তাঁরা যদি ভোট দিতে পারেন, তাহলে নিঃসন্দেহে একটা ভোট বিপ্লব ঘটবে। সে ক্ষেত্রে ঐক্যফ্রন্টের বিজয় অনিবার্য।
সারা দেশের পরিস্থিতি সম্পর্কে বলতে গিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, আজ সকালে তেমন খবর পাইনি। তবে তাঁর এলাকায়, ঠাকুরগাঁও শহরের যে কেন্দ্রটির অবস্থা তিনি দেখেছেন, তা বেশ ভালো। ভোটাররা ভোট দিতে পারছেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা চাই, ভোটারেরা ভোট দিক। ভোট দিতে পারলেই তাঁরা যেটা চান, তাঁদের আশা পূরণ করতে পারবেন। সেখানে আমি মনে করি, গণতন্ত্রের বিজয় সূচিত হবে।’
ভোটে জয়ের ব্যাপারে কতটা আশাবাদী—এমন প্রশ্নে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা আশা করি, জনগণের ভোটের মধ্য দিয়ে ঐক্যফ্রন্ট জয়ী হবে।’
মন্তব্য
মন্তব্য করুন প্রথমআলো.কম এ
বিপ্লব ( কুয়াকাটা )
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
উনারা নিজেরা তো ঠিক মতো ভোট দিলেন, নিজেরাই বললেন উৎসবমুখর পরিবেশ। কিন্তু সেই ‘ প্রলাপ ‘ চালিয়েই যাচ্ছেন। চেনা পরিচিত সবাই বললো ভালো ভোট হচ্ছে। পেপারে কিছু হামলা খুন এর খবর এসেছে যা জামাত-বিএনপি দ্বারা সংঘটিত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
শুধু নিজেরা লাফালাফি করলে চলবে! সাধারণ জনগণ আপনাদের সাথে নাই তা ভোটের রেজাল্ট হলেই বুঝতে পারবেন। তখন তো আবার বলবেন, নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে!
রিদওয়ান বিবেক
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
এই অনিবার্য কারণ জেনেই প্রতিপক্ষ জয় ছিনিয়ে নিতে ভয়াবহ রকমের ডেস্পারেট।
MD.ABDUR RAHMAN
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচে' গুরুত্বপূর্ণ সময়ের এবং সবচে' ইতিবাচক জোট। এ জোটের সভামঞ্চ থেকে উচ্চারিত হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম, উচ্চারিত হয় আওয়ামী লীগ যাদের বরাবরই এড়িয়ে যায় সেই সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমেদ, মনসুর আলি ও কামরুজ্জামানের নাম, শ্রদ্ধার সাথে আসে মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ওসমানীর নাম, যথাযথ সম্মান দেয়া হচ্ছে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নাম। ঐক্যফ্রন্টের আলোচনায় আসেন শেরে বাংলা একে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা ভাসানী।
Azizul Hoque
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
আপনারা এতদিন ঘোড়ার ডিম পারছেন। এত বড় দল, এত বড় নেতা, এত বড় বড় কথা।চারদিকে থেকে নিউজ আসছে অসংখ্য কেন্দ্রে এজেন্ট দিতে পারেন নাই। এটা জানা কথা সরকার বাধা দিবে এবং সেটা জেনেই নির্বাচনে এসেছেন।এখন দেখছি আপনাদের অনেক প্রস্তুতিই নাই।খালেদা জিয়া ও তারেক জিয়া না থাকলে বিএনপি অচল, হাসিনা এটা জানে বলেই সবার আগে এই দুইজন কে দূরে রাখার চেষ্টা করছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
ভোটারাও ভোট দিবে আর আপনাদের পরাজয় হবে কারণ সকল শ্রেণী পেশার মানুষ(ব্যবসায়ী, সাংস্কৃতিক কর্মী,খেলোয়াড়, সাবেক অফিসার, ছাত্রছাত্রী, যুবকযুবতী) আওয়ামীলীগের জন্য কাজ করছে আর বিএনপির জন্য কেবল জামাত আর আওয়ামীলীগের ফেলে দেয়া পঁচা মাল ছাড়া আর কেউ নেই/
সফিকুল ইসলাম সজিব
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
হায় রে গাধার দল এজেন্ট নাই কেন্দ্রে ভোট সবাই দিতে পারলেও কি লাভ যদি ঠিকমত গননা না হয়?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
ভোটাররা ভোট দিতেছে। তবে আসল খেলা তো হবে গণনার সময় ও ফলাফল ঘোষণার সময়।
শিপন England
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
ভাল স্বিকার করেছেন। একটু পরে গুরিয়ে বলবেন অন্য কিছু? পরাজয় মানার জন্য নিজেকে প্রস্থুত রাখুন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
ফখরুল কাক্কু আপনিই বাকি ছিলেন নাটক করতে হায়রে কপাল নির্বাচনের দিনেও নাটক বাকি রাখল না এরা (বিএনপি) হায়রে কপাল .....................
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
১. ঢাকা-১৮: উত্তরা হাইস্কুলের আট কেন্দ্রে ধানের শীষের এজেন্ট নেই ২. ঢাকা-১৫: ১০ কেন্দ্রে ধানের শীষের এজেন্ট ১ জন ৩. ফেনী-২: ১২৬টি কেন্দ্রে ধানের শীষের এজেন্ট নেই ৪. নিজ কেন্দ্রেই বিরোধীপক্ষের পোলিং এজেন্ট পাননি ইসি মাহবুব তালুকদার : মগবাজারস্থ ইস্পাহানি বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্র ৫. সিলেটে সংঘর্ষ, বিভিন্ন কেন্দ্রে এজেন্ট নেই ধানের শীষের এরকম আরো নিশ্চয়ই আছে যাদের নিউজ আসে নাই।ফকরুল সাহেব, এজেন্টই দেয়ার হেডম নাই, আসছেন নির্বাচন করতে। সবকিছু ছেড়ে দিয়েছেন জনগনের উপর । আপনারা আপনাদের নিজেদের দায়িত্বটুকু অন্তত পালন করতে পারতেন। বাই দা ওয়ে, আমি ধানের শীষে ভোট দিয়েছি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
ভোট দিয়েছি কিন্তু এমন ভোট দিতে হবে কল্পনাও করিনি আল্লাহ্ যেন আর ভবিষ্যতে এমন ভোট না দেখায়
রাজীব (খেলবে টাইগার, জিতবে টাইগার )
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
যেমন আপনি আপনার ভোট টা ঠিকঠাক দিলেন তেমনি ভোটাররাও তাদের ভোট ঠিকমত দিচ্ছে! জয় পরাজয় বিকেল ৫ টার পরই নির্ধারিত হবে!
Mohammad Alamgir
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
wish a winner
MD.ABDUR RAHMAN
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
ধানের শীষের প্রার্থী, সমর্থক আর কর্মীদের সতর্ক থাকলেই হবে না, ভোটারদেরও সতর্ক থাকতে হবে। সিলটা দেখে শুনে ঠিক জায়গায় দেবেন, সিল দিয়ে সাথে সাথে ব্যালটপেপার ভাজ করবেন না এতে কালি গিয়ে অন্য প্রতীকে লাগবে। যদি অন্য প্রতীকের ছাপের কালি এসে নৌকায় লাগে তাহলেও সেটা নৌকার ভোট হিসেবেই দেখানো হবে, আর ধানের শীষের সিলের ছাপ যদি ব্যালটের অন্য কোথাও এতটুকুও লাগে সেই ব্যালটপেপার বাতিল হবে। অতএব ভোটার সাবধান।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮
ধানের শিষের কোন এজেন্ট নাই!!! বুথ ঘরে যেতে দিচ্ছে না, সামনেই ভোট দিতে হলো। বাধ্য হয়ে হাত পাখা মার্কায় দিলাম। আমার ইচ্ছা ছিল জিবনের প্রথম ভোটটা নৌকায় দিবো, কিন্তু নির্বাচন পূর্বকালীন জুলুম- অত্যাচার দেখে বিবেক বাধা দিলো।