একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-৪ আসনে মোটরগাড়ি মার্কায় স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার। এবারের নির্বাচনে তিনি পেয়েছেন দুই হাজার ৭৭৫ ভোট। এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী জাকির হোসেন এক লাখ ৬২ হাজার ৬৩৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শিষের প্রতীক নিয়ে আজিজুর রহমান পান ৫৫ হাজার ৯৬০ ভোট।
ফলাফল প্রকাশের আগে আগে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ইমরান এইচ সরকার নির্বাচনের সমালোচনা করে বলেন,এটি অনিয়ম ও ভোট ডাকাতিতে ইতিহাসের জঘন্যতম নির্বাচন। তিনি বলেছেন, ‘যে ন্যক্কারজনক জোচ্চুরি হয়েছে এবারের নির্বাচনে, তার কোনো নজির নেই। অনিয়ম ও ভোট ডাকাতিতে এটি ইতিহাসের জঘন্যতম নির্বাচন।’
ইমরান সরকার বলেন, কুড়িগ্রাম-৪ আসনের বেশির ভাগ ভোটকেন্দ্র সকালের মধ্যে দখল করে ব্যালটে সিল মেরেছে আওয়ামী লীগ-মহাজোটের প্রার্থীদের সমর্থকেরা। রৌমারী, চিলমারী, রাজিবপুর,-তিনটি উপজেলার বেশির ভাগ ভোটকেন্দ্র দখল হয়ে গেছে ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার পরপরই। সাধারণ ভোটারদের ভোট দিতে দেওয়া হয়নি।
ক্ষমতাসীন দল জনগণের ভোটাধিকারের বিন্দুমাত্র সম্মান না রেখে নির্বাচনকে তামাশায় পরিণত করেছে বলে মন্তব্য করেন গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র। তিনি বলেন,বিশেষ করে রৌমারী-রাজিবপুর-চিলমারীর হতদরিদ্র বৈষম্যের শিকার মানুষগুলো যে স্বপ্ন দেখেছিল, তাদের সেই অধিকারের সঙ্গে প্রতারণা করেছে মহাজোট সরকার।
মন্তব্য
মন্তব্য করুন প্রথমআলো.কম এ
AMZAD
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮
কিন্তু প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বীর ভোটের ব্যবধান ( বিএনপি ৫৬০০০, ৬২০০০ আঃলীগ) তো আপনার অভিযোগ সমর্থন করে না।
Al Amin Sarker
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮
Brother আওয়ামীলীগ-1,62000 ভোট পেয়েছে। একটু ভালো করে পড়েন।
ashek imran
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮
১ লাখ ৬২ হাজার, ৬২ হাজার নয়, ভালো করে পড়ুন
Azizul Hoque
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮
আপনার জন্য সান্তনা ইমরান সরকার। সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান মারুফ রুমী চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-পাহাড়তলী) আসনে গণসংহতি আন্দোলনের কোদাল মার্কায় সর্বমোট শূন্য ভোট পেয়েছেন। ব্যালট বাক্সে তার কোদাল মার্কায় একটি সিলও পড়েনি।
Sourav
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮
তাহলেই বুঝুন কি রকম নির্বাচন হয়েছে! যিনি শূন্য ভোট পেয়েছেন তিনি নিজে কি নিজেকে ভোট দেননি? সাথে তার পরিবারের ভোট যোগ করলেও তো ৪/৫ টা ভোট হয়ে যায়, নেতা-কর্মী-সমর্থক বাদই দিলাম, তাহলে শূন্য হয় কোন যুক্তিতে?
Ghotok Ferdous. E-mail: [email protected]
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮
হিসেব নিকেশে ভুল হয়ে গেছে। রুমী সাহেবের নামে অন্তত ৫টা ভোট লিখলেও আর কোন প্রশ্ন থাকতো না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
উনি হয়তবা ওই এলাকার ভোটার ছিলেন না,হতেই পারে
আন্দালিব
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮
আমাদের সাথে একটা ছেলে ব্যাডমিণ্টন খেলায় প্রতিদিন হেরে যেত আর মাঠের বদনাম করতো, ঐক্যফ্রড, বিএনপি বা ইমরান সরকাররাও তেমনি----নিজের দিকে তাকান, এ সরকারের কারনেই যুদ্ধাপরাধিদের বিচার হয়েছে---আপনি মাঝখানে নিজের নাম কুড়িয়েছিলেন, এখন কয়জনকে সাথে পান?
আন্দালিব
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮
এ সরকার ক্ষমতায় আসায় জঙ্গি জামাতিদের হাত থেকে বেঁচে গেলেন জনাব ইমরান-- এ খুনিরা আপনাকে কখনো ক্ষমা করবেনা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮
ধানের শিষের প্রতীক নিয়ে আজিজুর রহমান পান ৫৫ হাজার ৯৬০ ভোট । পরিাজিত প্রার্থির এই ভোটটাও কি ডাকাতি করে পেয়েছেন, আপনাকে বোঝাতে হবে । ..... কোথাকার । ভোট কম পেলেই ডাকাতি। ভাড়ামো করার যোগ্যতা নেই এদের. ... ... আমি কাদবো না হাসবো !
Sumon
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮
ভাই জেনেও না জানার ভান করেন ?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮
বেশ! আরেকটি গণজাগরণের ডাক দিন না। এবার তো নতুন সিলেবাস।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮
মিঃ আন্দালিব যুদ্ধ অপরাধীর বিচার করার পুরষ্কার স্বরূপ রাতের বেলা ব্যালেট পেপারে সিল মেরে জিততে হবে?
prince7
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮
ঢাল নেই তরোয়াল নাই নিধিরাম সর্দার
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮
এই সরকার ক্ষমতায় না আসলে প্রথম মাসেই যারা খুন হতো তাদের মধ্যে একজন থাকতেন আপনি।
mohammad rahman
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮
চোর বড় লোক গরীব লোক বুঝে না সবার চুরি করে ! ভোট চোর সবল দুর্বল প্রার্থী বুঝে না সবার ভোটই চুরি করে..
Ghotok Ferdous. E-mail: [email protected]
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮
"ইমরান সরকার বলেন, কুড়িগ্রাম-৪ আসনের বেশির ভাগ ভোটকেন্দ্র সকালের মধ্যে দখল করে ব্যালটে সিল মেরেছে আওয়ামী লীগ-মহাজোটের প্রার্থীদের সমর্থকেরা।" তাহলে সকালের দিকে অভিযোগ করলেন না কেন? "ফলাফল প্রকাশের আগে আগে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ইমরান এইচ সরকার নির্বাচনের সমালোচনা করে বলেন, এটি অনিয়ম ও ভোট ডাকাতিতে ইতিহাসের জঘন্যতম নির্বাচন।"
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮
রাতের ভোটের কাছে উনি কিভাবে পারবেন?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮
এই নির্বাচন মানি না, মানবো না।
Md. Anwarul Islam
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮
এত্ত বড় নেতার এই হাল!