একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৮৬টি আসনে ভোট পড়েছে ৮০ শতাংশের বেশি। এর মধ্যে ১৩টি আসনের ভোট ৯০ শতাংশেরও ওপরে। অন্যদিকে ৫০ শতাংশের নিচে ভোট পড়েছে মাত্র ৩টি আসনে। অন্যদিকে ৮০ শতাংশের নিচে ভোট পড়েছে ১১২টি আসনে।
নির্বাচনের ফলাফল বিবরণী পর্যালোচনা করে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
৯০ শতাংশের বেশি ভোটপড়া ১৩টি আসন হলো-রংপুর-৬ (৯০.৬৪ শতাংশ), বগুড়া-১ (৯১.০৪), সিরাজগঞ্জ-১ (৯৪.৫৯), টাঙ্গাইল-২ (৯০.৪১), জামালপুর-২ (৯০.৩৮), জামালপুর-৩ (৯২.৫৬), গোপালগঞ্জ-১ (৯৪.৯১), গোপালগঞ্জ-২ (৯০.৯৮), গোপালগঞ্জ-৩ (৯৩.২৪), মাদারীপুর-১ (৯৩.৪২), মাদারীপুর-২ (৯২.১২), শরিয়তপুর-১ (৯৩.৪৮) এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (৯৩.৪৫ শতাংশ)।
৫০ শতাংশের নিচে ভোট পড়েছে খুলনা-২ আসনে ৪৯.৪১ শতাংশ, ঢাকা-৬ আসনে ৪৫.২৬ এবং ঢাকা-১৩ আসনে ৪৩.০৫ শতাংশ। এ তিনটি আসনে ইভিএমে ভোট হয়েছে।
খুলনা-২ আসনে ২ লাখ ৯৪ হাজার ১১৬ ভোটারের মধ্যে ভোট পড়েছে হয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ২১০ ভোট। তাতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী শেখ সালাউদ্দিন পেয়েছেন ১ লাখ ১২ হাজার ১০০ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির নজরুল ইসলাম মঞ্জু পেয়েছেন ২৭ হাজার ৩৭৯ ভোট। ঢাকা-৬ আসনে জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশীদ পেয়েছেন ৯৩ হাজার ৫৫২ ভোট। নিকটতম গণফোরামের সুব্রত চৌধুরী ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৩ হাজার ৬৯০ ভোট। ঢাকা-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের সাদেক খান পেয়েছেন ১ লাখ ৩৩ হাজার ১৬৩ ভোট। বিএনপির আবদুল সালাম পেয়েছেন ৪৭ হাজার ২৩২ ভোট।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ হয়েছে ৬টি আসনে। তুলনামূলকভাবে এসব আসনে ভোটগ্রহণের হার কম। ইসি সচিবালয়ের তথ্য অনুযায়ী প্রতিটি আসনের কোথাও না কোথাও ইভিএমের ত্রুটির কারণে ভোটগ্রহণ বিলম্বিত বা বাধাগ্রস্ত হয়েছে।
ইভিএমে ভোট হওয়া অপর তিনটি আসনে ভোট পড়েছে চট্টগ্রাম-৯ আসনে ৬২.৮৭, রংপুর-৩ আসনে ৫২.৩১ এবং সাতক্ষীরা-২ আসনে ৫২.৮২ শতাংশ।
৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত এই নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী পেয়েছে ২৫৭ আসন। দেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি পেয়েছে ৫ আসন। বর্তমান সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি পেয়েছে ২২ টি।
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জয় একচেটিয়া। অল্প কিছু আসনে বিজয়ী প্রার্থীর সঙ্গে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীর প্রতিদ্বন্দ্বিতা লক্ষ করা গেছে।
অল্প কয়েকটি ছাড়া বেশির ভাগ আসনেই ক্ষমতাসীন দলের বিজয়ী প্রার্থীর সঙ্গে পরাজিত প্রার্থীদের ভোটের পার্থক্য অনেক।
জয়ী-পরাজিত প্রার্থীর মধ্যে ভোটের পার্থক্য কম যেসব আসনে:
পঞ্চগড়-১ আসনে আওয়ামী লীগের মাজহারুল হক প্রধান পেয়েছেন ১ লাখ ৭৩ হাজার ৮৮৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির নওশাদ জমির পেয়েছেন ১ লাখ ৩২ হাজার ৫৩৯ ভোট। পঞ্চগড়-২ আসনে আওয়ামী লীগের নুরুল ইসলাম সুজন পেয়েছেন ১ লাখ ৬৯ হাজার ৫১৪ ভোট। বিএনপির ফরহাদ হোসেন আজাদ পেয়েছেন ১ লাখ ১১ হাজার ৯৫ ভোট।
ঠাকুরগাঁও-১ আসনে আওয়ামী লীগের রমেশ চন্দ্র সেন পেয়েছেন ২ লাখ ২৫ হাজার ৫৯৮ ভোট। এই আসনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পেয়েছেন ১ লাখ ২৮ হাজার ৮০ ভোট। ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে বিএনপির জাহিদুর রহমান ৮৮ হাজার ৫১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ইমদাদুল হক পান ৮৪ হাজার ৩৯৫ ভোট। দিনাজপুর-৫ আসনে আওয়ামী লীগের মোস্তাফিজুর রহমান পেয়েছেন ১ লাখ ৮৮ হাজার ৬৮৩ ভোট। বিএনপির এ জেড এম রেজওয়ানুল হক পেয়েছেন ১ লাখ ২৮ হাজার ৫৬৭ ভোট।
কুড়িগ্রাম-১ আসনে আওয়ামী লীগের আছলাম হোসেন সওদাগর ১ লাখ ২১ হাজার ৯০১ ভোট। বিএনপির সাইফুর রহমান রানা পান ১ লাখ ১৮ হাজার ১৩৪ ভোট।
বগুড়া-৪ আসনে বিএনপির মোশাররফ হোসেন পান ১ লাখ ২৮ হাজার ৫৮৫ ভোট। জাসদের রেজাউল করিম তানসেন পান ৮৬ হাজার ৪৮ ভোট।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগের সামিল উদ্দিন পান ১ লাখ ৮০ হাজার ৭৮ ভোট। বিএনপির শাহজাহান মিয়া পান ১ লাখ ৬৩ হাজার ৬৫০ ভোট। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির আমিনুল ইসলাম পার ১ লাখ ৭৫ লাখ ৪৬৬ ভোট। আওয়ামী লীগের জিয়াউর রহমান পান ১ লাখ ৩৯ হাজার ৯৫২ ভোট। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগের আবদুল ওদুদ পান ৮৫ হাজার ৯৩৮ ভোট। বিএনপির হারুনুর রশীদ পান ১ লাখ ৩৩ হাজার ৬৬১ ভোট।
নওগাঁ-১ আসনে আওয়ামী লীগের সাধন চন্দ্র মজুমদার পান ১ লাখ ৮৭ হাজার ২৯০ ভোট। বিএনপির মোস্তাফিজুর রহমান ১ লাখ ৪২ হাজার ৫৬। নওগাঁ-৩ আসনে আওয়ামী লীগের ছলিম উদ্দিন তরফদার পান ১ লাখ ৯০ হাজার ৫৮১ ভোট। বিএনপির পারভেজ আরেফিন সিদ্দিকী পান ১ লাখ ৩৬ হাজার ২৩ ভোট।
রাজশাহী-২ আসনে আওয়ামী লীগের ফজলে হোসেন বাদশা পান ১ লাখ ১৫ হাজার ৪৫৩ ভোট। বিএনপির মিজানুর রহমান মিনু পান ১ লাখ ৩ হাজার ৩২৭ ভোট। বরিশাল-৩ আসনে জাতীয় পার্টির গোলাম কিবরিয়া টিপু পান ৫৪ হাজার ৭৭৮ ভোট। বিএনপির জয়নাল আবেদীন পান ৪৭ হাজার ২৮৭ ভোট।
টাঙ্গাইল-৮ আসনে আওয়ামী লীগের জোয়াহেরুল ইসলাম ৫৮ হাজার ৯৮৭ ভোট। কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কুঁড়ি সিদ্দিকী পান ৪৪ হাজার ৭৩৫ ভোট। মৌলভীবাজার-২ আসনে গণফোরামের সুলতান মোহাম্মদ মনসুর পান ৭৯ হাজার ৭৪২ ভোট। বিকল্পধারার এম এম শাহীন পান ৭৭ হাজার ১৭০ ভোট।
কুমিল্লা-১ আসনে আওয়ামী লীগের সুবিদ আলী ভূঁইয়া পান ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮৭৩ ভোট। বিএনপির খন্দকার মোশাররফ হোসেন পান ৯৫ হাজার ৫৪২ ভোট।
মন্তব্য
মন্তব্য করুন প্রথমআলো.কম এ
বিপ্লব ( কুয়াকাটা )
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
ইটা তো সহজ হিসেব , ইভিএম এ ভোট দিতে জাতীয় পরিচয় পত্র ও হাতের ছাপ লাগে , কারচুপি করা কষ্ট।
Syed borhan uddin (RIP Nusrat)
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
ইভিএম সব আসনেই দিতে চেয়েছিল কিন্তু বিএনপি মেনে নেয় নাই। এখন এতো আফসোস কেন? আসলে এই বাংলাদেশের জন্য বিএনপির রাজনীতি ফিট না। ওরা ব্যাকডেটেড দল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
এক হাতের ছাপ দিয়ে বহু ভোট দেয়া যায়। তবে গতি কম বলেই মারতে সময় লেগেছে। ওখানেও সুষ্ঠু ভোট হয়নি।
গোলাম আতোয়ার
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
EVM ই একমাত্র BNP কে বাঁচাতে পারতো , কারন , EVM এ জাল ভোট দেওয়া যায় না । তাই ভোটও কম পড়েছে । BNP বরাবরই প্রযুক্তি ভীতু দল , তাই পিছনে পরে রয়েছে ।
Mohammed Shah
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
সেখানে ও কারচুপি করা হয়েছে। চট্টগ্রাম েএর একটি আসনে। প্রশাসন আপনার হাতে থাকলে দলীয় সরকারের অধীন নির্বাচন এমনই হবে।
mohammad rahman
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
নায়ক নায়িকার কারনে এত বেশি ভোট পড়েছে -
monirul islam
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
নির্বাচনের খবর না পড়ে। টিক টক দেখুম আর হাসুম।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
এই নির্বাচনে কাদের সিদিদকী, মাননা, রব পরিচয়সহ হারিয়ে গেছে।
Khalid
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে খুব সহজ, ভোটারের প্রয়োজন হয়না, যে কেউ মনে যা চায় তাই দিতে পারে, ইভিএমে দিয়ে ভোটার ছাড়াও ২৫% ভোট দেয়ার ক্ষমতা নির্বাচনী কর্মকর্তার হাতে থাকে , এর বেশী দেয়া যায় না, তাই এভিএম কেন্দ্রে ভোটের হার কম,
msIqbal
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
খালিদ সাহেব, আপনি বলছেন ইভিএমে ভোটার ছাড়াও ২৫% ভোট দেয়ার ক্ষমতা নির্বাচনী কর্মকর্তার হাতে থাকে, সেটি কি নির্বাচনী কর্মকর্তার সাংবিধানিক অধিকার? আর সেই অধিকার উনি কিভাবে কার্যকর করেন, একটু ব্যাখ্যা করবেন?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
Now PM Shekh Hasina is 71 years. We got independence in 71. The election is done, PM knows what it is! But people did not anything because BNP could not sent good message to people. But PM has to know, a fair election could ensure the election and hopefully, next election will be done under EVM in whole country, a fair election, and handover a democratic country, corruption free country to the nation. Then PM Shekh Hasina would be 71+5=76 yrs and will be respected by all.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
সিলেট মেয়র নির্বাচনে বিএনপি জিতলো - সেখানেও বিএনপি এইবার ভোটই পেলোনা ?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
এক তরফা সিল মেরে তারা জিতেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
Those who responsible for election rigging they handle unprofessionally. I boycott , did you? Let's go to boycott all Bangladeshi TV channels.There is no differents between BTV & others.If Business goes down then they will realized what was their role during the election.BBC revealed election rigging why they didn't ?
Nazmul Hassan
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
BNP should not rejected the EVM process while AL was agreed with EC to do that.
Mike Rundle
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
ভোট জালিয়াতিকে খুব সহজ ও স্বাভাবিকভাবেই গ্রহণ করা হবে ভবিষ্যতে - বলা হবে ২৫% পর্যন্ত ভোট জালিয়াতি গ্রহণযোগ্য এর বেশি হলে ঠিক না ।
Md. Al amin
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
বাকাশাল ইজ ব্যাক
Mohammed Islam
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
কালকে থেকে অফিস খুলবে তাই কাজের মধ্যে ডুবে যেতে চাই। এইসব বাংলাদেশের রাজনীতি আর আর ভাল লাগেনা। ভুলে যেতে চাই বাংলাদেশের রাজনীতি, ঘৃনা করি বাংলদেশের রাজনীতিকে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
ইহা কি প্রমাণ করে....
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
এক মাস ধরে উন্নয়ন চিত্র দেখানো হয়েছে
SYED HOQUE
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
নিরপেক্ষ ভাবে নির্বাচন হলে খুব সম্ভবত নীচের দুটি আসনের ফলাফলই হতো গোটা বাংলাদেশের চিত্রঃ টাঙ্গাইল-৮ আসনে আওয়ামী লীগের জোয়াহেরুল ইসলাম ৫৮ হাজার ৯৮৭ ভোট। কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কুঁড়ি সিদ্দিকী পান ৪৪ হাজার ৭৩৫ ভোট। মৌলভীবাজার-২ আসনে গণফোরামের সুলতান মোহাম্মদ মনসুর পান ৭৯ হাজার ৭৪২ ভোট। বিকল্পধারার এম এম শাহীন পান ৭৭ হাজার ১৭০ ভোট
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
ভোট কারচুপি উৎঘাটনের কোন পদ্ধতি না থাকলে তা উদ্ভাবন করা দরকার, এভাবে জোড় করে ব্যলট বাক্সে ফেললেই জেতা যাবে -এটা মেনে নেয়া যায় না ব্যলট পরীক্ষা করলেই ....বেড়িয়ে আসবে! তবে বেরাই যদি ক্ষেত খায় তবে.........
Miraz Khan
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
Participating election that’s why? Ha ha ha LOL
আন্দালিব
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
দীর্ঘ ১ যুগ পরে মানুষ সত্যিকার ভোটাধিকারের সুযোগ পেয়েছিল বলেই ভোটের সংখ্যা বেশি হয়েছে এতে অবাক হওয়ার কি? প্রতিটি টিভি চ্যানেল থেকে শুরু করে সামাজিক মাধ্যম এমনকি চাক্ষুস দেখা ভোটারদের দীর্ঘ লম্বা সারিগুলোইতো তার প্রমান। জয় পরাজয়ের ব্যবধান স্বল্প এমন আসনওতো প্রায় ২০এর অধিক সেসব ভোট তাহলে এলো কি করে? আসলে মিথ্যার চর্চা করা বিএনপি জামাতিরা এতই স্বার্থপর এরা কখনই নিজের জয়ের বাইরে কিছু ভাবতে চায়না, এরা ২০০৮এর নির্বাচনটাকেও ভারতের ষড়যন্ত্র বলে বিতর্কিত করতে চেয়েছিল।
নাসিম
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
কাপুরুষএর মত আগের রাতে ballot এ সীল মারতে লজ্জা করে না ?
Masud Parvez
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
অন্যায়ের কোন দল নেই তা অবশ্যই জানেন এবং এও আপনার অজানা নয় যে আয়নায় শুধু সামনের অংশটাই দেখা যায়-যদিও একই সময়ে পেছনটাও সাথেই থাকে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কলংকিত নির্বাচন ২০১৮। এমন একটি নির্বাচনের রেজাল্ট নিয়ে আওয়ামীরা ক্ষমতায় থাকতে পারে না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
ভোটের কারচুপি বের করা একদম সহজ। কয়েকটি আসনের কিছু কেন্দ্রের প্রদত্ত ভোটারের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাদের হাতের অমোচোনীয় কালি চেক করলেই বুঝা যাবে এত ভোট কি ভোটার নিজে দিয়েছে নাকি সুশঠু ভোটের মাধ্যমে সংগ্রিহিত হয়েছে। কারন ভোট দিতে গেলে অমোচনিয় কালির দাগ বাধ্যতামুলক । যারা ভুমিধস বিজয় পেয়েছে তারা কি সেই চেলেঞ্জ গ্রহন করবেন?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
ধুর মিয়া! আপনি একটা অন্ধ।
Mohammed Shah
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
যমুনা টিভির সম্প্রচার বন্ধ হলো, এই কারণে। সত্য প্রকাশের জন্য। জনগণ দেখেছে কিভাবে ভোটের বাম্পার ফলন হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
আওয়ামী লীগ নয় এবার জয় হয়েছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর, উনাদের ভোটই নির্বাচনে ব্যবধান গড়ে দিয়েছে।
সোলায়মান
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
এই রকম জোর প্রতিযোগীতাই সব জায়গায় দেখতে চেয়েছিলাম।
Masud Parvez
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
আপনি আমাকে একটা দেশের প্রশাসন দিন, আমি আপনাকে আপনার ইচ্ছেমত ঐ দেশের ভোট তুলে দেব।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
কেন এমন হলো প্রথম আলো কাছে জানতে চাই?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
সেটা কোনো নির্বাচনই না, সেটা নিয়ে নিউজ করে আপনারা কি বুঝাতে চান? এসব লিখে কী নির্বাচনকে বৈধতা দিতে চান? ইভিএম সিস্টেমে ভোট কেনো কম পড়ছে বুঝোন না?
Janab Ali
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
অল্প পরিমাণ মানুষ ওই দিন ভোট দিতে এসেছিল। এখন এটি একটি উচ্চ সংখ্যা। ঈশ্বর কি তার ফেরেশতাগণকে ভোট দিতে পাঠিয়েছিলেন?
Janab Ali
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
মানুষ ভয়ে ভয়ে ভোট দেয়নি! ভোট খোলা এবং মুক্ত ছিল না। এই উচ্চ সংখ্যা এটা প্রমাণ করে। এই দল জোর করে শাসন করবে। অভিযোগ নিরর্থক
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
নির্বাচন নিয়ে কোন মন্তব্য করবো না চিন্তা করছিলাম তারপরও লিখছি। সারাদেশে নির্বাচনে একযোগে সিল মারার মহাউৎসব হয়েছে আর এমন লোক দিয়ে এই কাজ করছে এরা ইভিএমে কিভাবে জালিয়াতি করতে হয় এটা এখনও তাদের মাথায় আসেনি তাই কম ভোট পরেছে। কিন্তু ইভিএমে হয়েছে অভিনব প্রতারনা যেটা হল প্রিজাইডিং অফিসারের সহয়তায় সরাসরি ফলটাই পাল্টে দিয়েছে। এটা পারতনা যদি অন্তত ফলাফল দেয়ার আগে বিএনপির কোন এজেন্ট কেন্দ্রে উপস্থিত থাকতো। তারপরও এখনও যদি কেউ বিচার বিভাগীয় তদন্ত করে তবে ধরা পড়বে। কারন ইভিএম এর মেমোরিতে ফলাফল থাকার কথা।
merchant alam md farhad
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
বিএনপি আর বিএনপি নাই, আলীগের এজেন্ট হয়ে গেছে! তা না হলে সংগঠন শক্তিশালী করত এবং যোগ্য ব্যক্তিদের নমিনেশন দিত। দুই বছরের ভীতর এই সরকারকে নামাতে না পারলে বিএনপি ভ্যানিস হয়ে যাবে?
FaruQue Khan
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
কন কি মাত্র ৮০%? ৯৮% হওয়ার কথা ছিল।
Manwar
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
সরকার ১৫০ সীটে ইভিএম দিতে চেয়েছিল কিন্তু বিএনপির বিজ্ঞ নেতারা রাজি হন নি।
Janab Ali
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
ঘৃনা করি বাংলদেশের রাজনীতিকে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
সেই জন্যই তো ইভিএম-এ ভোটের সঠিক চিত্রটি পাওয়া যায়।বিএনপি তো গোড়া থেকেই মানা করছিল ইভিএম ভোটিং করতে। এখন মনে হচ্ছে তারা চেয়েছিল ব্যালট ভোটিং নিয়ে নিজেরাই সম্ভব হলে কারচুপি করার বা হেরে গেলে দায়টা সরকারী দলের ওপর চাপিয়ে দেওয়া এবং নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার সুযোগ নেওয়া।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
Voter Formula: Out of total Votes, getting of 30% Casting Votes + 50% bonus vote for designated Winners
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
ব্যালট পেপারে ভোটারদের দেয়া আঙ্গুলের ছাপগুলো পরীক্ষা করুন। তবেই বুঝবেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
ইভিএম পরিচালনার ব্যাপারে নেতা কর্মীদের আলাদা প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করার দরকার ছিলো।
niru mahfuz
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
অবিশ্বাস ঢুকে পড়েছে দেশে । প্রাতিষ্ঠানিক রুপ পেয়েছে ।