ঢাকায় আওয়ামী লীগ প্রার্থীর এজেন্টকে মারধর করে হাত ভেঙে দেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার বিএনপির দুই কর্মীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে হাজির করে পাঁচ দিন রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করা হয়। শুনানি শেষে আদালত তাঁদের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
কারাগারে পাঠানো ওই দুই কর্মী হলেন রিফাত (২০) ও আসিফ (২৩)। গত সোমবার এই দুজনকে গ্রেপ্তার করেছিল যাত্রাবাড়ী থানার পুলিশ।
রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, আওয়ামী লীগের পোলিং এজেন্ট শেখ মো. পল্টু (৪৭) এই মামলার বাদী তিনি। গত ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে যাত্রাবাড়ীর শেখদী আবদুল্লাহ মোল্লা উচ্চ বিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর পোলিং এজেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন পল্টু। ভোট গণনা শেষে ভোটকেন্দ্র থেকে বাইরে বের হলে সন্ধ্যার সময় পল্টুকে ওই দুই আসামি এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এ সময় তাঁকে রড দিয়ে পিটিয়ে জখম করা হয়।
রিমান্ড আবেদনে আরও বলা হয়, আওয়ামী লীগের এজেন্ট পল্টুর কাছ থেকে জোর করে আসামি রিফাত ও আসিফ ২৫ হাজার ৫০০ টাকা কেড়ে নেন। পল্টুকে হত্যার হুমকিও দিয়েছেন তাঁরা। এ ঘটনায় জড়িত অপর আসামিদের খুঁজে বের করার জন্য ওই দুজনকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা জরুরি।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা যাত্রাবাড়ী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুব্রত বিশ্বাস প্রথম আলোকে বলেন, আওয়ামী লীগ প্রার্থীর এজেন্ট পল্টুকে মেরে ডান হাত ভেঙে দিয়েছেন বিএনপির এই দুই কর্মী। এই অভিযোগে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রসঙ্গত, নির্বাচনে ঢাকা-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাবিবুর রহমান মোল্লা বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির প্রার্থী নবী উল্লাহ নবী।
মন্তব্য
মন্তব্য করুন প্রথমআলো.কম এ
শিপন England
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
ভুলিনাই পুরনিমার অত্ত্বাচার ভুলি নাই
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
ধন্যবাদ শিপল !
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
সেই পুর্নিমা এখন যে ঘোর অমাবস্যা সেই খবর কি রাখেন নাকি দুরদেশে বসে কেবল "চড়া" কাটেন?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
কেন মেরেছে সে সম্পর্কে কিছু বলা হয় নাই। বিএনপির ভোটারদের ভোট প্রদানে বাধা সহ আলীগ এর এই এজেন্ট নৌকার পক্ষে জাল ভোট প্রদানে সুযোগ সৃষ্টি করছিল, দুপুরের লান্চ ব্রেক এর নামে কেন্দ্র বন্ধ করে প্রশাসনের সহযোগীতায় ব্যালট পেপারে সীল মারার অভিযোগ আছে শেখ মো. পল্টু (৪৭) এর বিরুধ্ধে ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
২১ আগস্টের পরও নানা গল্প ফেঁদে এটাকে ভিন্ন দিকে নিয়ে ইনোসেণ্ট সাজতে চাইসিলেন, এটা কি সেটারই ধারাবাহিকতা?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
এই অভিযোগ আপনি কই থেকে পাইলেন? রিপোর্টেতো সেটা নাই।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
নৌকার পক্ষে জাল ভোট দেওয়া, কেন্দ্র বন্ধ করা, সীল মারার সময় পল্টু এর সাথে আরো কিছু ছোট ছোট নতুন নেতা যোগ হয়েছিলো ভোটের দিন। তাদের কে টাকা দেওয়ার জন্য বরাদ্দ থাকলেও পল্টু কিছু খুচরা টাকা দিয়ে বাকিটা একাই মেরে দিয়েছিলো। ছেলেরা পিকনিক করার টাকাও জোগাড় করতে পারেনি সারাদিন খেটে, পরে পল্টু কে ধরে ওরা মাইর দেয়।
Durjoy Naim
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল
নাম প্রকাশে ইচ্ছুক অনিচ্ছুক কিছুক মিছুক হিছুক পিছুক
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
মশা গেল তল, হাতি ঘোড়া বলে কত জল
Miraz Khan
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
No easy answer!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
সাধুবাদ জানাই বিচারের, সাথে সাথে হিরো আলম এবং অন্যান্ন স্থানে বিএনপির উপর হামলা করার বিচারগুলোর ইনিসিয়েটিভস যদি দেখা যেত তাহলে দেশটা শান্তি পেত
Mohammad Sirajullah
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
Mohammad Sirajullah Mohammad Sirajullah BNP should understand the reality. After the election of 2014 at the request of a friend I gave a written statement : "BNP committed Suicide and This Party will never again come to Power." Even this time BNP would have done better without Jamat and Further better without Dr. KAMAL It seems to me that Dr. Kamal put the Last nail on the BNP Coffin and helped to put it in the grave. Like · Reply · 1m
FaruQue Khan
০১ জানুয়ারী, ২০১৯
হা হা হা
Md Sihab
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
পুলিশের সামনে ভোট ডাকাতি করতেছে।পুলিশ কিছুই করতেছে না।তখন না মেরে আর কি উপায় আছে???
ibne mizan
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
পত্রিকায় যেভাবে পড়েছি তাতে জেনেছি যে, পুলিশ ই বিএনপির ধানের শীষে ভোট দনে বাধা দিয়েছে। ভোটাররা ও একই কথা বলেছে যে, ধানের শীষে ভোট দিতে চাইলে পুলিশ ই বের করে দিয়েছে। ভোট ডাকাতির মূল কাজ করেছে পুলিশ। তা না হলে, নৌকা ৩ লক্ষ ভোট পায় আর ধানের শীষ মাত্র ৩০০ ভোট কি করে পায় ?
শেখ সায়ফুল্লাহ
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
পুলিশ না বুঝে একটু বেশী অ্যাকটিভ হয়ে গিয়েছে। তাই লিমিট রাখতে পারছে না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
যেহেতু মার দিয়েছে বিএনপি, এটা মামুলী ব্যাপার। ভোটে নিহত যে মানুষ সে যদি লীগের সমর্থন হয়, তবে অনেক মন্তব্যে একে স্বাভাবিক বলে মেনে নেয়। একজন বিএনপি যদি আহত হতো তবে রোনাজারি পড়ে যেত।
tutul sardar
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
এই হল বোকাদের কাজ।পুরোনো ঘা মানুষ কে মনে করে দেওয়া
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
বিএনপির এমপি পদপ্রার্থীকে মেরে রক্তাক্ত করলেও কেউ গ্রেফতার বা টু শব্দও করেন্স। আবার আ.লীগের এজেন্টকে মারধরের দুর্বল অভিযোগে, দুই বিএনপি কর্মী কারাগারে। কি বিচিত্র আমাদের এই আইনের প্রয়োগ !!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
এসব পল্টুরাই বাচ্চাদের টাকা মেরে দিয়েছে। বাচ্চারা সারাদিন কত খেটেছে, মিছিল করেছে, ভোট ও দিয়েছে। নেতাদের সাথে লাঠি নিয়ে মহড়া দিয়েও বিড়ি’র টাকা জোগাড় করতে পারেনি। তাদের কে যে টাকা দেওয়ার কথা ছিলো তা এরকম ২-৩ টা পল্টু মিলে ভাগ করে নিয়ে গেছে। পল্টুদের কে গ্রাম্য পার্টি আদালতে বিচার করা হউক। বাচ্চাদের অন্ততঃ একরাত পিকনিক করার জন্য ৫০০ টাকা করে দেওয়া হউক।
Rezaul
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
২৫ হাজার ৫০০ টাকা কোথায় থেকে আসল এবং ভোট কেন্দ্রের ভিতরে এত টাকা নেওয়ার কি প্রয়োজন আছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
ভোটকেন্দ্রের ভিতরে ২৫,৫০০ টাকা দিলেই ভোট কিনতে পাওয়া যায়!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
আ.লীগের এজেন্টকে মারধর - OMG , এও কি সম্ভব ?? বিএনপির প্রার্থী নবী উল্লাহ নবী কে রিমান্ডে নিলেই তো হয় ??
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
দালালির ও একটা সীমা থাকা প্রয়োজন
আকবর আলী
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
হিরু আলমকে প্রকাশ্য দিবালোকে মারার দৃশ্য কি চোখে পড়েনা?
শেখ সায়ফুল্লাহ
০৩ জানুয়ারী, ২০১৯
কবে ঘটল এই ঘটনা?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
কথা কইলে কানের গোড়ায় দেয়া হইবে, সব চুপ....... জয় বাংলা
Habibur Rahaman
০২ জানুয়ারী, ২০১৯
বিকাশে ৫০০০ টাকার বেশী লেনদেন করতে অনুমতি ছিলো না। সে ২৫,৫০০ টাকা পকেটে রেখেছিলো? এ টাকা কি জাল ভোট দেওয়া কর্মীদেরকে প্রদান করার জন্য?