সংসদ নির্বাচনের প্রচারণার সময় রাজধানীর মতিঝিল থেকে ৮ কোটি টাকা উদ্ধারের মামলায় মিয়া নুরুদ্দীন অপুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে তাঁকে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে গ্রেপ্তার করে র্যাব-১। নুরুদ্দীন শরীয়তপুর-৩ আসন থেকে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
বিএনপি–জামায়াত সরকারের সময় মিয়া নুরুদ্দীন অপু সমালোচিত ও বিতর্কিত হাওয়া ভবনের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের একজন ছিলেন। ওই সময় তিনি বিএনপির বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) ছিলেন। বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় অপু মালয়েশিয়া চলে যান। এরপর দেশে ফিরে বেশ কিছু দিন জেল খাটেন।
র্যাব-১-এর উপ-অধিনায়ক মেজর রাকিবুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, নুরুদ্দীন অপু ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। গ্রেপ্তারের পর তিনি সেখানেই র্যাবের প্রহরায় চিকিৎসাধীন থাকবেন।
র্যাব সূত্রে জানা গেছে, নুরুদ্দীন অপু ওই হাসপাতালের ৫০৩ নম্বর কেবিনে চিকিৎসাধীন। আট কোটি টাকা উদ্ধারের মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
গত ২৫ ডিসেম্বর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মতিঝিলের সিটি সেন্টার থেকে টাকাসহ ব্যবসায়ী আলী হায়দার ও দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। আলী হায়দার আমদানি-রপ্তানি ও ঠিকাদারি কোম্পানি ইউনাইটেড করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। গ্রেপ্তারের পর মতিঝিলের সিটি সেন্টারে র্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, একাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিপুল পরিমাণ টাকা সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এসব টাকা হুন্ডির মাধ্যমে দুবাই থেকে বাংলাদেশে এসেছে। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের কাছ থেকে নগদ ৮ কোটি টাকা ও ১০ কোটি টাকার চেক পাওয়া গেছে। টাকার সঙ্গে তারেক রহমানের ছবিযুক্ত বিএনপির এক নেতার লিফলেটও উদ্ধার করা হয়। এরই মধ্যে ১৪ কোটি কালোটাকা সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। সর্বশেষ শরীয়তপুর-৩ আসনের বিএনপির প্রার্থী মিয়া নুরুদ্দীন অপুকে সাড়ে তিন কোটি টাকা পাঠানো হয়েছে। টাকা পাঠানোর তথ্যপ্রমাণ পেয়েছে র্যাব।
মন্তব্য
মন্তব্য করুন প্রথমআলো.কম এ
আন্দালিব
০৪ জানুয়ারী, ২০১৯
ষড়যন্ত্র, মিথ্যাচার আর সন্ত্রাস এই তিনে মিলেমিশে বিএনপির বসবাস
Muhammad Shahriar Zaman
০৪ জানুয়ারী, ২০১৯
and you are closely related to them because only you know them better than any one
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৫ জানুয়ারী, ২০১৯
Today’s Awami League based on combinations of Bank Loot, Emotional Drama, & Vote Robbery.
শেখ সায়ফুল্লাহ
০৫ জানুয়ারী, ২০১৯
টাইমস অব আসামের স্ট্রিং অপারেশনে আপনাদের ষড়যন্ত্র ধরার পরার পরও এই কথা বলেন! আপনারা পারেনও !
শহিদুল আলম
০৫ জানুয়ারী, ২০১৯
@ শেখ, এইসব আজগুবি আসাম স্ট্রিং ষড়যন্ত্রের গল্প রাইক্কা দেন। মানুষ আর চান্দে মোওলানার ছায়াছবি দেখার কাহিনী বিশ্বাস করে না।দেশের মানুষ এখন কুসংস্কার মুক্ত হয়ে উন্নয়নের আলোতে উজ্জীবিত।
রিদওয়ান বিবেক
০৪ জানুয়ারী, ২০১৯
পরাজয়ে ডরে না বীর।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৫ জানুয়ারী, ২০১৯
... থাকে হাসপাতালে
তাসলিমা বেগম
০৪ জানুয়ারী, ২০১৯
আওয়ামী লীগ মনে হয় ২০২৩ সালের নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে দমন পীড়ন অব্যহত রেখেছে। এই সময়ের মধ্যে সত্যিকারের বিরোধী দলকে যাদুঘরে পাঠিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা হচ্ছে
Mike Rundle
০৫ জানুয়ারী, ২০১৯
বিএনপি জামাত নির্মূল না করা পর্যন্ত জনগণ ঘরে ফিরবে না
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৫ জানুয়ারী, ২০১৯
" বন্যরা বনে সুন্দর ------------------------ "
তাসলিমা বেগম
০৫ জানুয়ারী, ২০১৯
Mike Rundle:যারা জনগনকে ভোট দিতে দেয় না তারা যদি কথায় কথায় জনগন করে সেটা খুবই হাইস্যকর
নাসিম
০৪ জানুয়ারী, ২০১৯
টাকা উদ্ধারের নাটক পুলিশের...তাদের বক্তব্যই সঠিক ...
Azizul Hoque
০৪ জানুয়ারী, ২০১৯
বিএনপি কোটি কোটি টাকা খরচ করলো আর পেল মাত্র ৫ টা সীট ! এত টাকা খেলো কে? এতটাকার ভোট গেল কই, বিএনপি পেল না কেন ? জনগন চোখে ঠুলি পড়ে নাই যে এসব ধাপ্পাবাজী বুঝে না ।১০ বছর ধরে একটা দল ক্ষমতার বাহিরে, আছে হামলা-মামলা আর দৌড়ের উপর, নিজেদের ব্যবসা বানিজ্য নষ্ট, সেই দল শত শত কোটি টাকা ভোটের আগে বিলাবে, টাকা তো গাছে ধরে। প্রশাসনের প্রত্যক্ষ সহযোগীতায় ভোটের রায় পাল্টে দিয়ে এখন সবার দৃষ্টি অন্যদিকে নেয়ার জন্যই এই গ্রেফতার নাটক।
Muhammad Shahriar Zaman
০৪ জানুয়ারী, ২০১৯
bhai thak, ora pagol-sagol to. ki na ki koi, kisu mone koiren na. khomota paia andho hoia gese ar ki.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৫ জানুয়ারী, ২০১৯
আপনার কথা যুক্তিযুক্ত। কিন্তু, এগুলা বিএনপির প্রাপ্য ছিল। ভালো কেউ মিস্টার 10% কে নিশ্চয়ই ক্ষমতায় দেখতে চায় না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৫ জানুয়ারী, ২০১৯
কেন ? জনগণ প্রধান মন্ত্রীর পরামর্শ ( টাকা নিবেন বি এন পির কাছ থেকে আর ভোট দিবেন নৌকায় ) মেনেছে । নির্বাচনের রায় দেখে তোমরা এখন চোখে সর্ষে ফুল দেখছ । তাই এখন কত আবোল তাবোল ভাবনাই আসবে ! আগামী ৫ বসর ভাবতে থাকো । হু কেয়ারস ?
গোপাল বোষ
০৪ জানুয়ারী, ২০১৯
সম্ভবত বাংলাদেশে স্বাভাবিক উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তর আর কখনোই সম্ভব নয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৪ জানুয়ারী, ২০১৯
সিপিএম বদলাইছিল কেমনে? কিংবা তৃণমুল কি থাকবে আজীবন?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৫ জানুয়ারী, ২০১৯
Possible it may another marshal law.
গোপাল বোষ
০৪ জানুয়ারী, ২০১৯
নির্বাচন পদ্ধতিতে হয়তো নির্বাচন হবে, তবে সরকার বদল হবে না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৪ জানুয়ারী, ২০১৯
চুরি করে ধরা খেয়ে অসুস্থতার ভান করেছে। একে হাসপাতালেই রিমান্ডে উঠানো উচিত। ইউনাইটেড হাসপাতাল খালেদা জিয়ার পছন্দের হাসপাতাল।
Mike Rundle
০৫ জানুয়ারী, ২০১৯
কেউ হাজার কোটি টাকা চুরি-পাচার করে মন্ত্রী এমপি হয় কেউ ২ দশ কোটি চুরি করে জেলে যায় - এই তো আপনাদের বিচার ব্যবস্থা
শহিদুল আলম
০৪ জানুয়ারী, ২০১৯
হাওয়া ভবনের প্রেতাত্মা দের সমূলে ধ্বংস করে হবে।
Mike Rundle
০৫ জানুয়ারী, ২০১৯
যাতে নৌকার লোকেরা ২০৪১ সাল পর্যন্ত লুটে পুটে খেতে পারে
Deepak Eojbalia
০৪ জানুয়ারী, ২০১৯
Infamous Hawa Bhavan is still active!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৪ জানুয়ারী, ২০১৯
২-৮ কোটি টাকা সাবেক অর্থমন্ত্রী মুহিতের কাছে কিন্তু কোনো টাকাই না - এই সামান্য কটা পয়সার জন্য কেন রাজনৈতিক হয়রানি
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৫ জানুয়ারী, ২০১৯
== ১ মিলিয়ন ডলার! পয়সাগুলো ঠেকানোর কারণে বিএনপি নির্বাচনে খেলা দেখাতে ব্যর্থ হয়েছে।
শেখ সায়ফুল্লাহ
০৫ জানুয়ারী, ২০১৯
সারা দেশে বিরোধী প্রার্থীদে মেরে রক্তাক্ত করা হল, আসামী গ্রেফতারের জন্য আশ্বাস ছাড়া কিছু মিলল না। বিরোধী কর্মীদের গায়েব করা হল, আশ্বাস ছাড়া কিছুই মিলল না। বাড়ি ঘরে আগুণ ধরিয়ে দিল, মিলল শুধু আশ্বাস! ঘর-বাড়ি দখল করে নিল, সেই আশ্বাস! বিরোধীরা আজ অত্যাচারে ফেলছে শুধুই দীর্ঘশ্বাস! কিন্তু বিরোধী দলের একজনের বিরুদ্ধে কই এক অভিযোগ পেল অমনিতে একজনকে হাসপাতাল থেকে গ্রেফতার করে ফেলল র্যাব! বা রে বা! আমাদের সাবেক অর্থমন্ত্রীর ভাষ্য মতে চার হাজার কোটি টাকা কিছুই না! আর এখানে ৮ কোটি + ১০ কোটি মহা কিছু হয়ে গিয়েছে! চলছে, চলবে এই ভাবেই!
Moazzma H
০৫ জানুয়ারী, ২০১৯
এইসব লোককেই ফেরারি সন্ত্রাসী তারেক মনোনয়ন দিয়েছে । বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় অপু বিভিন্ন অপরাধে অভিযুক্ত হয়ে মালয়েশিয়া পালিয়ে যান। এরপর দেশে ফিরে বেশ কিছু দিন জেল খাটেন। এদেরকে বিএনপি মনোয়ন দিয়েছিলো এইভেবে যে নির্বাচনের অজুহাতে পুরানো পাপ থেকে মুক্তি পেয়ে যাবে; সেই আশার গুড়ে বালি; নির্বাচনের আগে ভোট কেনাসহ নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে দেশের বিভিন্ন এলাকায় অবৈধভাবে টাকা পাচার করা হয়, তার মাসটারমাইন্ড । এখন শ্রীঘরই ঠিকানা ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৫ জানুয়ারী, ২০১৯
চোরের মার বড় গলা !!! আওয়ামীলীগ করেছে ভোট ডাকাতি। সেটা ঢাকার জন্য এখন আবার যাবতিয় মিথ্যা এবং হয়রানীমুলক মামলা। আওয়ামীলীগ যে মিথ্যা এবং মামলা দিয়েই টিকে আছে তার প্রমান ভোটে এত বড় কারচুপি করেও গলা বাজি করতেছে যদিও ভোট কিভাবে হয়েছে তা সারা দেশের মানুষ জানে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৫ জানুয়ারী, ২০১৯
এই লোকটা বোকা! আট কোটি টাকা দিয়ে তিনটা ফ্যামিলী মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম করতে পারতো!