আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের মিলনায়তনে বাম গণতান্ত্রিক জোট আয়োজিত ‘ভোট ডাকাতি, জবর দখল ও অনিয়মের নানা চিত্র’ শীর্ষক গণশুনানিতে এসব কথা বলেন বাম দলগুলোর প্রার্থীরা। একাদশ জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়া বাম দলগুলোর প্রার্থীরা এই শুনানিতে তাঁদের অভিজ্ঞতা ও অভিযোগ তুলো ধরেন।
গণশুনানির শুরুতে সূচনা বক্তব্যে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক মো. শাহ আলম বলেন, গত ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচন নিয়ে বহু অভিযোগ আছে। এটি নজিরবিহীন একটি ভুয়া ভোটের নির্বাচন।
বাম গণতান্ত্রিক জোট এবারের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৩১ টি আসনে ১৪৭ জন প্রার্থী অংশ নেয়। দিনব্যাপী আজকের এই গণশুনানি অনুষ্ঠানে বাম দল থেকে নির্বাচনে অংশ নেওয়া ৮০ জন প্রার্থী তাঁদের নির্বাচনী এলাকায় ভোটের সময়কার অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি এবারের জাতীয় নির্বাচনে ঢাকা-১২ আসন থেকে কোদাল মার্কায় দাঁড়ান। গণশুনানিতে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের আগের দিন রাতেই কেন্দ্রভেদে ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ ভোট সিল মেরে ব্যালট বাক্স ভরে ফেলা হয়েছে। আমরা যারা প্রার্থী ভোট দিতে গিয়েছিলাম, দেখেছি, একটা ভোটকেন্দ্রে ভোটারের তেমন কোনো ভিড় নেই অথচ নয়টা বা সাড়ে নয়টার মধ্যেই ব্যালট বাক্স ভরে গেছে।’
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে এর মতো কলঙ্কজনক নির্বাচন আর নেই। এটা আমাদের উপলব্ধি করার কথা। প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণে একটা নির্বাচন হলো, কিন্তু সেই নির্বাচনে জনগণকে অংশ নিতে দেওয়া হলো না। সম্পূর্ণভাবে প্রশাসনের কর্তৃত্ব কাজ করেছে।’ তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের আগে থেকেই পুরো একটা একতরফা পরিবেশ তৈরি করা হয়েছিল। বিরোধী প্রার্থীদের ওপর হামলা-মামলা-গ্রেপ্তার করে এই পরিবেশ তৈরি করা হয়। মানুষ যাতে ভোটকেন্দ্রে আসতে না পারে, ভয় পায় সে জন্য আগে থেকেই একটা পরিবেশ তৈরি করা ছিল। এটাই তাঁদের লক্ষ্য ছিল।
নরসিংদী-৪ আসনে কাস্তে মার্কা নিয়ে নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন সিপিবির কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন। গণশুনানিতে তিনি অভিযোগ করেন, ‘আমার নির্বাচনী এলাকায় একটি ভোটকেন্দ্রের এক প্রিসাইডিং কর্মকর্তা নির্বাচনের আগের দিন আমার কাছে স্বীকার করেন, প্রশাসনের নির্দেশ ৩৫ শতাংশ ভোটের সিল যেন নির্বাচনের আগের রাতেই দেওয়া হয়। আওয়ামী লীগের চাপে পরে তা ৪৫ শতাংশ হয়ে যায়। সেই প্রিসাইডিং কর্মকর্তা নির্বাচনের আগের দিন রাতে আমাকে বলছিলেন, “এখন আমি কীভাবে এই বাড়তিটুকু ম্যানেজ করব”’।
ঢাকা-৮ আসনের প্রার্থী শম্পা বসু মই মার্কায় নির্বাচনে অংশ নেন। তিনি গণশুনানিতে অভিযোগ করেন, ‘সকালে সেগুন বাগিচা হাই স্কুল ভোট কেন্দ্রে গিয়ে দেখি, কেন্দ্রে কোনো ভোটার নেই। অথচ ব্যালট বাক্স ভোটে ভর্তি হয়ে আছে। প্রিসাইডিং কর্মকর্তাকে জিজ্ঞেস করতেই বললেন, মাত্র ১০০টি ভোট পড়েছে। কিন্তু ব্যালট বাক্স ভর্তি এত ভোট কোথা থেকে এল?’
রাজশাহী-১ আসনের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদের প্রার্থী আলফাজ হোসেন বলেন, ভোটের নানা অনিয়ম রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ প্রশাসনকে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আনা হলেও তার কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি।
রাঙামাটি জেলা থেকে নির্বাচনের দাঁড়িয়েছিলেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির জুঁই চাকমা। তিনি বলেন, ভোটের দিন আমার নির্বাচনী এজেন্টদের কেন্দ্রে ঢুকতে বাঁধা দেয় আওয়ামী লীগের কর্মীরা। আমার দলের লোকেরাই তাঁদের ভোট দিতে পারেননি। ভোটকেন্দ্র দখলের প্রতিবাদ করায় উল্টো আমার এজেন্টদের মারধর করা হয়। আমার কোদাল মার্কার এজেন্টরা প্রশাসনের সাহায্য চেয়েও পায়নি। আমি ১৫টি ভোটকেন্দ্র ঘুরে অনিয়ম পেয়েছি।
মন্তব্য
মন্তব্য করুন প্রথমআলো.কম এ
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
শুধু বাম জোট কেন মানুষও বলে
রিদওয়ান বিবেক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
শুধু কথার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থেকে যাবে যদি একই ছাতার নিচে ঐক্যবদ্ধ না হন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
এটা কোনো নির্বাচনই ছিল না।এতবড় প্রহসন এর আগে কখনও হয়নি।
Sohel
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
বাংলাদেশের নির্বাচনের ইতিহাস সম্পর্কে আপনি নিতান্তই অজ্ঞ !!!
শিপন England
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
মাঠে না থেকে হাওয়া থেকে পাইতে চান !! নিজেরা কি করেছিলেন এর হিসাব আগে মিলান ।
রাজিব
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
মাঠে নামা মানে কি লগী বৈঠা?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
আপনার মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে ছিনতাই করলে আপনি কী করতেন?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
@শিপন England You Are 100% Right
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
শিপন, আপনি ইংল্যান্ডে থাকেন, দেশে ৩০ ডিসেম্বর যা হয়েছে তা আপনি কল্পনাও করবেন না। ...
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
যে শীপন ৩০ ডিসেম্বরের আগে রাশি রাশি কবিতা রচনা করে এ পাতা ভরে ফেলতো সে শীপন রাতের তেলেসমাতি দেখে শুধু হতবাক হয়নি কবিতা লেখাও ভুলে গেছে । অনেক কষ্টে ‘মাঠে না থেকে’ ও ‘হাওয়া থেকে যে গদ্য রচনা করছে তাও’ ... ’
Arran Shah
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
প্রেসক্লাবে বসে এসব গালগল্প শুনিয়ে লাভ নেই। একটা প্রমান ও দেখাতে পারছেন না। পারলে শক্ত প্রমান নিয়ে আদালতে যান।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
@ Arran Shah You Are 100% Right
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
সবচেয়ে বড় প্রমাণ তো আমি,আপনি , আমরা যারা ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ও ভোট দিতে পারি নি। এখন বিচার যাই হোক তাল গাছটা আমার হলে, প্রমাণে কি আসে যাই
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
আদালতে গিয়ে লাভ কী? এটাও তো আপনারা নিজের করে নিয়েছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
BNP and from should do the same.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
নির্বাচন কারচুপি নিয়ে 'ভুয়া খবর' যে কারা ছড়ায় তা আর অজানা নয়।যেই দলই আমি ভোট দিয়েছিলাম কেন কিন্তু আমার হাতের আঙুলে ৩০ ডিসেম্বর ২০১৮ কালির দাগ ছিল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
কালির দাগ হয়তো ছিল কিন্তু আপনার ভোট কি গণনা হয়েছে কিনা খোঁজ নেন I
reja khan
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
ইউনিয়ন পরিষদের নেতারাও এদের চেয়ে অধিক জনপ্রিয়।
MD.ABDUR RAHMAN
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
হ্যা ইউনিয়ন পর্যায়ে ইউনিয়ন পরিষদের নেতারা এইসব নেতাদের চে' জনপ্রিয়, কিন্তু তারা জাতীয় রাজনীতি করেন, তাদের জনপ্রিয়তা কমবেশি যাই হোক তা সারাদেশব্যাপী।
msIqbal
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
MD.ABDUR RAHMAN বিদেশেও ওনাদের কম বেশি পরিচিতি আছে! সুতরাং, ওনারা শুধু জাতীয় নেতা নন, আন্তর্জাতিক নেতা!!
mohsin ahmed
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
Okko Front should have mass hearing too.
জয় সরকার
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
[ গণশুনানিতে তিনি অভিযোগ করেন, ‘আমার নির্বাচনী এলাকায় একটি ভোটকেন্দ্রের এক প্রিসাইডিং কর্মকর্তা নির্বাচনের আগের দিন আমার কাছে স্বীকার করেন, প্রশাসনের নির্দেশ ৩৫ শতাংশ ভোটের সিল যেন নির্বাচনের আগের রাতেই দেওয়া হয়। আওয়ামী লীগের চাপে পরে তা ৪৫ শতাংশ হয়ে যায় ] ,,,,,,,,,,,,মৃতপ্রায় গণতন্ত্রকে গলা টিপে হত্যা করলো আওয়ামী লীগ,,,,,,,
Sohel
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
বামরা খালি জামানত হারায় কেন? বামরা যে জনগনের দোহাই দেয় সেই জনগন কি চাঁদের দেশে থাকে???
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
খুবই উৎসাহের সংগে প্রচার করা হচ্ছে, যেভাবে প্রচার করা হচ্ছে মনে হচ্ছে নতুন কথা বলছে ওরা এই কথা অনেক অাগেই বলেছে
msIqbal
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
এই গণ শুনানি নিয়ে জোটের নেতাদেরকে প্রতিদিনই টিভি টকশো যে রকম হক ডাক ছাড়তে শুনেছি তাতে বতর্মান সরকারের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিতই ছিলাম! কিন্তু একি অশ্বডিম্বের প্রসব? চল্লিশ হাজারের উপর ভোট কেন্দ্রের মধ্যে চারটি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ জাতির সামনে তুলে ধরতে পারলো না! সেই ঢালাও আর গায়েবি অভিযোগ! 'আগের রাতেই ভোটের বাক্স ভর্তি করে রেখেছিলো সরকার' আমরা এই অভিযোগ বিশ্বাস করতে চাই। অন্তত একটা প্রমান তো দিন! সকাল সাড়ে নয়টাতেই যদি বুঝতে পেরে থাকেন যে 'আগের রাতেই ভোটের বাক্স ভর্তি করে রাখা হয়েছিল,তাহলে বিকেলের আগেই কেন নির্বাচন থেকে সরে আসলেন না? প্রশাসনের নির্দেশের বেশি ভোটে সিল মারার কারণে সৃষ্ট সমস্যার সমাধানের জন্য জনাব চন্দন সাহেবের কাছে যে কর্মকর্তা পরামর্শ চেয়েছিলেন অন্তত এইটাও তো একটা মরমান আকারে উপস্থিত করতে পারতেন?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
চারটি অভিযোগ করা হলো না চল্লিশ হাজার করা হলো সেটা বিবেচন্য নয়- সব অভিযোগের একটাই অর্থ ভোটদস্যুতা।
Nazmul Hasan Opu
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
ইন্টারনেট বন্ধ, গাড়ি বন্ধ, তারপর রাতের অন্ধকারে ...পাহাড়ায় সিলমারা আর বাক্স ভরা। প্রমাণটা তাহলে কীভাবে দিবে? আর আ.লীগের নেতাকর্মীরাই এখন বুক ফুলিয়ে এসব বলে বেড়াচ্ছেন।
msIqbal
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
নাম পরিচয়হীন, সর্ব প্রথম মাথায় রাখুন ইউরোপের কোনো দেশে নয় আপনি 'বাংলাদেশে' বাস করছেন।নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য সংখ্যাটা জরুরি! তাছাড়া 'অভিযোগ' কখনোই প্রমাণিত সত্য না!
রাজিব
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
সবাই জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সাথে যোগ দিয়ে সম্মিলিতভাবে ত্তত্বাবোধায়ক সরকারের অধীন পুনঃনির্বাচন আদায়ে আন্দোলনের ঘোষণা দিন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
আপনারাও কারো গলায় ঝুলে পড়েন। না হলে বরাবরের মতো জামানত হারাতে হবে।
Mohammed Saydur Rahaman
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
জামানত রক্ষা করা আর মানুষের পাশে থাকা এক না I মানুষের যদি অধিকার না থাকে I তাহলে জামানত দিয়ে কি হবে আর জিতাই বা কি হবে I
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
Thank you Mohammad S. Rahman
তাসলিমা বেগম
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
সুস্থ মস্তিষ্কের যে কোন মানুষ যার এতটুকু নীতি নৈতিকতা আছে সে-ই এই নির্বাচনকে কলংকিত বলতে বাধ্য। এভাবে নজিরবিহীনভাবে মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়ার অধিকার কারো নেই কিন্তু সেটাই হয়েছে
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
১৯৭৩ সালে আওয়ামী লীগ এরূপ নির্বাচন করেছিল এবং এ দেশের মানুষ তা প্রায় ভুলেই গিয়েছিল। ২০১৮ তে আওয়ামী লীগ আবারো দেশের মানুষকে তাদের অতীত জানার আগ্রহী করে দিল।
Barak Alvi
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
বললে বলবেন বইলছে কিন্তু ঘটনা হলো এই স্বৈরাচারী সরকারেরও গণেশ উল্টে যাবে একদিন হঠাত করে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
এই কলংকিত নির্বাচন জাতি চিরজীবন মনে রাখবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
মানসিকভাবে অসুস্থরা এই নির্বাচনের পক্ষে কথা বলবে
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
মানসিক ভাবে অসুস্থরা এই নির্বাচনের বিপক্ষে কথা বলে!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
Sincere comment, Thanks.
Ahsan
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
দেখেন, কার পোস্টে লাইক বেশী পড়েছে? বাকীটা বুঝে নেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
No need of such type of election in future!
Mir Md Mofazzal Hossain
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
মেরুদন্ডহীন রাজনৈতিক দলের নেতাদের অভিযোগ ছাড়া আর কি আছে?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
আপনাদের মত লগী বৈঠা, হেলমেট চাপাতি নিয়ে নামতে বলছেন ?
সোহেল রানা
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
সবাইতো আর আপনার মত অন্ধ না তাই সব দেখতে, শুনছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
মেরুদন্ড হীন হলে প্রতিবাদ করতো না। আদর্শের যুদ্ধে পরাজিতদের হাতিয়ার হলো সন্ত্রাস। আবার প্রমান হলো।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
চীনে আপনাদেরই ভাই কমিউনিস্ট পার্টি কি করছে?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
আগের রাতে যে ভোট হয়েছে সেটা এখন ওপেন সিক্রেট, আওয়ামিলিগের লোকজন রাই এটা এখন বলাবলি করছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
বামজোটের ঘরানা বিনোদনের ঝরনা
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
What you want to say?
MD.TAZMOL
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
আওয়ামীলীগ আর বিএনপির এমন নৈরাজ্যবাদী হওয়া সত্ত্বেও আপনারা বিকল্প হতে পারলেন না, এটা কি আপনাদের ব্যথর্তা নাকি আমাদের মূখর্তা এখনও বোঝতে পারলাম না।
Mr.RupoM.
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
এদেশের রাজনীতিতে ছন্নছাড়া জনবিচ্ছিন্ন ও গনতান্ত্রিক রীতিনীতি বিরোধী তথাকথিত "বামজোট" বলে কিনা দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অংশগ্রহণ মুলক ও সুষ্ঠু নির্বাচনকে "কলংকিত" নির্বাচন!!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
ইতিহাসের সেরা বিনোদন !
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
এই নির্বাচন কলংকের নির্বাচনই শুধু নয়, এ নির্বাচন আওয়ামী লীগকে জনগণের কাছ থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। জনগণের সাথে এমন প্রতারণা করা কোন দল টিকতে পারে না, আওয়ামী লীগও টিকবে না। আগামী ১০-১৫ বছরের মধ্যেই আওয়ামী লীগ বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
পিতাকে পিতা বলবে না তো কি খালু বলবে? সত্য বলতে শিখুন, কারণ সত্যের মৃত্যু নেই। আমার বয়স ৫৫ বছর, আমার এই জীবনে জাল ভোট দিতে দেখেছি, কিন্তু এমন বানোয়াট .... আগে কখনো দেখিনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
They are 100% true.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
Mr.RupoM. যতো গলাবাজি করেন না কেন, কোনভাবেই এই নির্বাচনকে সুষ্ঠু বানাতে পারবেন না। কারণ আপনাদের এই ফাপড়বাজি মানুষ দেখতে পেয়েছে এবার। নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আপনারা ওদের মতো ৮ টা আসন পেতেন কি না সন্দেহ আছে। আর এরপরের নির্বাচন নিরপেক্ষ হলে, সেখানে ৫ টা আসন ও যে পাবেন না এটা লিখে রাখেন।
MD.ABDUR RAHMAN
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
এই নির্বাচন কলংকের নির্বাচনই শুধু নয়, এ নির্বাচন আওয়ামী লীগকে জনগণের কাছ থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। জনগণের সাথে এমন প্রতারণা করা কোন দল টিকতে পারে না, আওয়ামী লীগও টিকবে না। আগামী ১০-১৫ বছরের মধ্যেই আওয়ামী লীগ বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
MD. FAISAL
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
ক্ষমতার জোরে বিরোধি দল-মতকে চরমভাবে নিষ্পেষিত করে আওয়ামী লীগ আগামীতে বিরোধি দল হিসেবে বেঁচে থাকার সাহস-শক্তি হারিয়েছে। এখন আমৃত্যু ক্ষমতা ভিন্ন তাদের আর কোন ‘সেফ এক্সিট’ নাই।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
লিখে রাখবো নাকি লাল!!??
নাসিম
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
এই ধোঁকাবাজির খেসারত অবশ্যই লীগকে দিতে হবে
Mr.RupoM.
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
জনগন বিএনপি জামাতকে ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে খুব ভাল ভাবেই প্রত্যাখ্যান করেছে। এবার দেশের ইতিহাসে একটি অংশগ্রহন মুলক ও সুষ্ঠু নির্বাচনে বিপুলসংখ্যক ভোটের ব্যবধানে বিএনপি জামাত জোটকে পরাজিত করে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়েছে। বিএনপি জামাতের এখন ইতিহাসের অংশ হিসাবে জাদুঘরে বা মিউজিয়ামে স্থান করে নিতে হবে। কারন বিএনপি জামাত সাথে বামদেরও এদেশে আর কোন রাজনৈতিক ভবিষ্যত নেই, তেমনি আগামীতেও আর কোন আশা নাই। বিদায় বাম বিএনপি জামাত জোট!!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
কিসের কলংকিত নির্বাচন? কলংকিত হলে ২৯৯ টা আসন আওয়ামী লীগই পেত। ১৯৭৩ সালে বিরোধি দল পেয়েছিল ৭টা আসন। এবার একটি আসন বেশি পেয়েছে! এই খুশিতে বিএনপির উচিত শোকরানা মিলাদ পড়া!!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
সবকিছুতেই রোলমডেল ! তাই এবার গণতন্ত্র হত্যা করে কলংকিত নির্বাচনের রোলমডেল হলো.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
বাম জোটের একটাই কাজ কিছু হলেই একটা লাল রংয়ের ব্যানার নিয়ে প্রেস ক্লাবের সামনে বসে যাওয়া।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
Is that bothering you ?
Sayed Siddeque
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
Everybody should protest.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
So, where is the problem?
Hasan Ahmed
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
জনগণ প্রতারিত হয়েছে, প্রতারনার শিকার এই জনগন এখন ভালো নেই, ভালো থাকতে পারে না।
nasiruddin
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
আগে বলতে শুনেছি আমার ভোট আমি দেবো, যাকে খুশী তাকে দিবো । কিন্তু বর্তমান আওয়ামীলীগ এটাকে উল্টো দিকে নিয়ে গেছে। তারা বলে আমার ভোট আমি দেবো, তোমার ভোটও আমি দেবো।
msIqbal
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
'আমার ভোট আমি দেবো, যাকে খুশী তাকে দিব'এই স্লোগানও আওয়ামী লীগেরই ছিল!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
Thank you Mr.nasiruddin. Please say it to CEC.
Sayed Siddeque
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
@msiqbal, "'আমার ভোট আমি দেবো, যাকে খুশী তাকে দিব'এই স্লোগানও আওয়ামী লীগেরই ছিল!"--------Now they are changed right.
M HASAN FUAD
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
গণমাধ্যম, সুশীল সমাজ সহ সবাই যদি চোখে টিনের চশমা পড়ে থাকতে পারে। তবে আমরা সাধারণ জনগণ কেন পারব না?
সোহেল রানা
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
সবাইতো তাই বলে শুধুমাত্র আপনারা যারা হলুদ সাংবাদিকতা করেন তারা জনগণের কথা তুলে ধরেন না!!!!!!
Aminul
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
আপনাদের এত্ত এত্ত রাজনৈতিক বুদ্ধি তাহলে ২০১৪ সালের নির্বাচন আসেননি কেন? আর এবারের নির্বাচনেইবা যোগ দেওয়ার কী কারণ?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
Democracy.
Himu
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
তাই বলে ভোট ডাকাতি সমর্থন করতে বলছেন?
Mahbubur Rahman
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
রুপমের রাজনৈতিক দর্শন আর তাদের দলের ভাড়াটিয়া বিদেশী পর্যবেক্ষকের দর্শন একেবারে ১০০% মিলে গেল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
ওআইসিকেও ভাড়া করা যায়?
Sayed Siddeque
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
I'm very sad for INDIA, how come India support this kind of election?????
Muhammad Rahman
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
বাম দিয়ে কি বাংলাদেশের রাজনীতি চলবে তাদের কথা কি আসে যায়
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
যারা ভোটের তোয়াক্কা করেনা তারা এমন মন্তব্য করতেই পারে I
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
This is democracy.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
কেন? ইনু, মেনন ও দিলিপ বড়ুয়ারা তো আওয়ামীলীগের সাথে মিলে ঠিকি রাজনীতি করছে।
আন্দালিব
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
ছোটখাটো কিছু অব্যবস্থাপনাকে বড় করে পুরো নির্বাচনটিকে বিতর্কিত করার দায়ে এদের সবার বিরুদ্ধে মামলা হওয়া উচিত, অন্তত যে লক্ষ কোটি ভোটার লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিলো তাদের ভোটাধিকারকে সন্দেহের ট্যাগ লাগানোর অসম্মান করায় তাদের বিচার হওয়া উচিত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
যারা ভোটের তোয়াক্কা করেনা তারা এমন মন্তব্য করতেই পারে I
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
Right, we gonna start from You ANDALIB....
Fawzia Nasrin
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
তাই নাকি? ছোটখাটো কিছু অব্যবস্থাপনা? দেশব্যাপী চরম ভোট ডাকাতির ইলেকশনকে বলছেন "ছোটখাটো"? জালিয়াত, চালিয়াত, ডাকাত ছাড়া কেউ ইলেকশনকে ভালো বলবে না!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
আন্দা লিব মানুষ হও।
আন্দালিব
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
ফৌজিয়া নাসরিন, আপনার আইডিটাইতো ফেইক নামের!! জালিয়াত, চালিয়াত এসব বিএনপি জামাতিদেরই ধর্ম।
Muhammad Rahman
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
আমাদের সাধারণ জনগণের সামনে বাংলাদেশ এভাবে চললে হলো
Sohel Ahmad
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
চিরদিন মনে রাখার মত নির্বাচন হয়েছে। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম....
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
আমি নিজে সেন্টারের প্রথম ভোটার ছিলাম। ঢুকার টাইমে সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার আমাকে ভুল দিক দেখিয়ে দেয়। পরে ঘুরে এসে নিজের বুথ পেয়ে ৮.১০ এ ভোট দিতে যেয়ে দেখি বাক্স অর্ধেক ভরা। আগে কাউকে দেখি নাই, পরেও ১ জন ছিলো মাত্র। কেন্দ্রে তো ছবি তোলা যায় না- কীভাবে প্রমান রাখবো?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
কিন্তু আমি যে সুন্দরভাবে নিজের ভোটটি দিলাম সেটার কি হবে? এরকম লক্ষ লক্ষ ভোটার সেদিন ভোট দিয়েছে তাদের মতামতটাও সম্মান করতে শিখুন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
What ever you said, please say again and agin. One day truth will come. thanks for your expression.
Sengupta
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
আমার ভোট অন্য কেউ দিক জয় করুক দিকবিদিগ !
Mahbubur Rahman
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
এম এস ইকবাল সাহেব দেখি আওয়ামী রাজনৈতিক ইতিহাস রচনার দায়িত্ব পেয়েছেন। আপনারা রাজনৈতিক আত্নহত্যা করে এখন হত্যার গল্প শুনিয়ে কি লাভ?
জুবায়ের হোসেন
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
সবই তো নতুন মুখ। কাউকেই তেমন চিনি না। মনে হয় অনেক জনপ্রিয়। অবশ্য নিজেরা জিতলে আজকে এই অভিযোগ আসত না। এর ভিতর কয়জন সাংসদ হয়েছেন গত কয় নির্বাচনে?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
এরা হলো একদল এক নেতা ও টকশোভিত্তিক পলিটিশিয়ান-- নো টিভি ক্যামেরা নো পার্টি!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
@জুবায়ের হোসেন-তাদের অভিযোগ সত্যি কিনা সেটা বলেন৷
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
এইভাবে ভোট হলে নৌকার প্রার্থী ছাড়া কেউ সাংসদ হতে পারবে?
Hasan Talukder
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
হা হা, সুযোগ না পেলে যা বলা হয় আরকি!!
Hasan Ahmed
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
হা হা করে হাসছেন, লজ্জা করে না?
Lekhon
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
ভোটের দিন আমার এক পরিচিত এলাকার ভাই সাথে দেখা হল । তিনি ছাত্র লীগ করে । চোখে তার ঘুম ঘুম ভাব । বললাম চোখে ঘুম কেন ভাই ?একটু হেসে বললো ৩০ তারিখের ভোটারদের কাজ আমরা ২৯ তারিখে রাত্রে করে ফেলছি ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
কমেণ্ট পেইজে লিখার কি মজা, কোন তথ্য প্রমান লাগেনা, স্বাক্ষী সাবুদ লাগেনা যা ইচ্ছা লিখি আর পাবলিশ হয়ে যায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১৩ জানুয়ারী, ২০১৯
আরে লেখন ভাই। আমিই সেই ঘুম ঘুম চোখের বড় ভাই। আপনি যখন আমার সাথে সারা রাত ব্যলট বক্সে সিল দিয়ে শুয়ে ছিলেন ব্যালট বাক্সের উপরে। টাকা পয়সা নিয়ে আপনার দাবী মিললো না বিধায় আপনি বললেন সব জানায়ে দিবেন। কাজটা কি ঠিক করলেন? আমার আপনার দুজনের ইজ্জতই তো গেল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
আজকে মনে হয় তেমন খবর নাই দেশে। উপরে শফি হুজুরকে খুঁজে তার টাইটেল দেয়া হয়লো, পাশে রামরহিম, আর এখানে বাম। কোনটারই তেমন গুরুত্ব নাই।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ জানুয়ারী, ২০১৯
তার মানে নির্বাচন দুই প্রকার একটা হলো ভোটার বিহীন এবং আরেকটা হলো জাল ভোটের৷
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
আওয়ামীদের যদি ন্যূনতম লজ্জা শরম থাকে তাহলে বলতে পারে না তারা সুষ্ঠ নির্বাচনে জয়ী হয়েছে। একমাত্র আওয়ামীরা ছাড়া দেশে কেউ বলে না যে এই নির্বাচন সুষ্ঠ হয়েছে, সবাই এক বাক্যে বলছে এটা দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কলংকময় ভোট ডাকাতি ও প্রহসনের নির্বাচন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
৩০ তারিখে কি আসলে ভোট উৎসব হয়েছে নাকি ভোট ডাকাতি হয়েছে? এই নিয়ে একটা জরীপ প্রথমআলো করতে পারে। তবে বামদল গুলো যা বলছে তা কিন্তু ভুল না, এবারের নির্বাচন আসলে সব দিক থেকেই ডাকাতির নির্বাচন হয়েছে। ভোট চুরি মানে হলো লোকচক্ষুর আড়ালে ভোট দেয়া আর ভোট ডাকাতি হলো প্রকাশ্যে সবার সামনে নিজের মার্কায় সিল মারা। ভাবতে অবাক লাগে, এমন নির্বাচন করে ইসি, পুলিশ পার্টি করে বেড়ায়। আর আমরা এতোসব দেখেও কোন প্রতিবাদ করতে পারছি না! তবে আশার কথা হলো এই যে, সব অন্ধকারের শেষে কিন্তু আলো থাকে। দেখা যাক আর কতদিন অপেক্ষায় থাকতে হবে ঐ আলো দেখার জন্যে।
Saifur Sahin
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
দেশের ভালোটা আমরাই বুঝি, তোমাদের দরকার নেই !! তোমার ভোটটাও থাক আমারি, আমরাই দিয়ে দেই !!
শেখ সায়ফুল্লাহ
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
ছোট বেলা থেকেই শুনে আসছি জনগণ সকল ক্ষমতার উৎস। এবার আমাদের দেখানো হল জনগণ আসলেই কোন ক্ষমতা রাখে না। এখন ক্ষমতা রাখে পুলিশ! এর আগের নির্বাচনগুলোতেও ভোট ডাকাতির কথা শুনেছি। ছবি দেখেছি ভোট ডাকাতির, খবর পড়েছি। ভিডিও দেখেছি। কিন্তু সেখানে দলীয় লোকেরা মিলে-মিশে ভোট ডাকাতি করেছে। পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ছিল সহযোগীর ভূমিকায়। কিন্তু এবার ক্ষোদ পুলিশ নেমেছিল ভোট ডাকাতি করতে। বিভিন্ন কেন্দ্রে পুলিশ ঢুকতে দিচ্ছিলন না সাধারণ ভোটারদের, তার ভিডিও দেখলাম, পুলিশ ফাঁকা গুলি ছুড়ে শান্ত-শিষ্ট একটা ভোটকেন্দ্রকে আতঙ্কের জনপদ বানিয়ে দখল করে নিল, সেটাও দেখলাম! এর পরও একে যারা নির্বাচন বলে তাদের উর্বর মস্তিস্কের জন্য দুঃখিত হওয়া ছাড়া আর কিছুই করার নেই। - - - আওয়ামীলীগ এখন ক্ষমতা এককভাবে কুক্ষিগত করে নিয়েছে। ক্ষমতা খুব খারাপ জিনিস। আর এরকম একক ক্ষমতা আরো ভয়ঙ্কর জিনিস। বিগত ১০ বছরের আওয়ামিলীগের যে খুনী চেহারা দেখেছি এবার সেটা পৈশাচিকতায় রূপ নিতে বাধ্য। নির্বাচনের পর নোয়াখালীর সুবর্ণচরের ঘটনা তার স্বাক্ষী! এই পৈশাচিকতা রুখতে হলে সবাইকে অন্তত দেশের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। অন্যথায় কেউই এই পৈশাচিকতার হাত থেকে রক্ষা পাবে না।
Shams Shahariar
১৪ জানুয়ারী, ২০১৯
১০০% সহমত ।
অবয়ব
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
প্রিসাইডিং কর্মকর্তাকে জিজ্ঞেস করতেই বললেন, মাত্র ১০০টি ভোট পড়েছে। কিন্তু ব্যালট বাক্স ভর্তি এত ভোট কোথা থেকে এল?’
Sengupta
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
খুব সহসাই বিলুপ্ত হচ্ছে ২০ দলীয় জোট, বাম গণতান্ত্রিক জোট আর জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট।আমাদের ধারণা ঐ সব জোট একটা এডহক ব্যবস্থা।সংসদ অধিবেশন শুরুর পরে দ্বন্ধ কলহে এসব জোটের কোন খোঁজ থাকবে না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
বাম রাজনীতিকে আপনারা দিন দিন হাসি ঠাট্টার খোরাকে পরিণত করছেন। বিপ্লবে জয়ী হতে যেমন বিপ্লবের ক্ষেত্র প্রস্তুত করে তবেই নামতে হয় নির্বাচনে জিততে হলেও আগে জয়ের জন্যে প্রস্তুতি নিতে হয়। এদেশের মেহনতী মানুষেরা আপনাদের কতজনকে চিনে যে আপনাদের ভোট দিতে যাবে সেটা সুষ্ঠ নির্বাচন হলেও?
mohammad rahman
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
বিনা ভোটের ইলেকশনের পর আওয়ামি লীগ এবার করল রাতের ভোটের ইলেকশন
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
very tainted election.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
গণশুনানিতে তিনি অভিযোগ করেন, ‘আমার নির্বাচনী এলাকায় একটি ভোটকেন্দ্রের এক প্রিসাইডিং কর্মকর্তা নির্বাচনের আগের দিন আমার কাছে স্বীকার করেন, প্রশাসনের নির্দেশ ৩৫ শতাংশ ভোটের সিল যেন নির্বাচনের আগের রাতেই দেওয়া হয়। আওয়ামী লীগের চাপে পরে তা ৪৫ শতাংশ হয়ে যায়। সেই প্রিসাইডিং কর্মকর্তা নির্বাচনের আগের দিন রাতে আমাকে বলছিলেন, “এখন আমি কীভাবে এই বাড়তিটুকু ম্যানেজ করব”’।
M A Karim
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
50% vote were bonus for designated candidates.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
কোনো কোনো আসনে প্রার্থী একটি ভোটও পায়নি অর্থাৎ নিজের ভোটও নিজে পায়নি,কি তামাশা ! আবার অনেকে বলছেন ৩০ তারিখের ভোট ২৯ তারিখেই হয়ে গেছে৷
Mr.RupoM.
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
জুনায়েদ সাকি একজন উঠতি বাম রাজনৈতিক কর্মী সেও কিনা রাজনীতি শেখার পুর্বেই মিথ্যাচার করে!! সারা দেশবাসী সতর্স্ফত ভাবে ভোট কেদ্রে গিয়ে ভোট দিয়েছে। মিডিয়ার কল্যানে তা সকলেই দেখেছে। বামরা বলে ভোট কেন্দ্রে নাকি ভয়ার্ত পরিবেশ ছিল!!
Shams Shahariar
১৪ জানুয়ারী, ২০১৯
দল কানা 🧐
Mohammed Saydur Rahaman
১৪ জানুয়ারী, ২০১৯
Ekta tothya prokash korte bolun. Koto jon votar tip soi diye ballot paper niyechen aar koto jon signature kore ballot paper niyechen . Taholei kichuta dharona paben , kemon nirbachon hoyeche .
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
So, the only solution for the end of the debate, and for long term peace in Bangladesh is - to arrange free, fair and neutral national election under non-political neutral care taker govt. I think no party will be loser from the system.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
Each people of Bangladesh asked for anyone Truly or dial any Number of Bangladesh they will say what happened in national Election 2018.....
মনন
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
জনসমর্থনে বামরা সুবিধাজনক অবস্থানে না থাকলেও স্বাধীন বাংলাদেশ মুক্তির কালে মৌলিক বিষয়গুলো বাম চিন্তক রাজনীতিক থেকেই এসেছে। Proclamation of independence, রবীন্দ্রনাথের ভাউল ভাঙ্গার গান 'আমার সোনার বাংলা' জাতীয় সংগীত হিসেবে নির্ধারণ, জাতীয় পতাকার ডিজাইন, সংবিধানের মূল চার নীতি নির্ণয় সহ intellectual সকল কাজে তাঁদের অবদান ছিল। এ নির্বাচনে তাঁদের পর্যবেক্ষণও যথাযথ। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে তাঁদের ভূমিকাই থাকবে জোরালো। বস্তুত বর্তমান নির্বাচন দিয়ে নতুন প্রজন্মের কাছে নেতিবাচক ধারণা জন্মিয়ে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আওয়ামীলীগই। আমার পরিচিত কেউই ভোট দিতে পারেন নাই। আমার ছোট ভাই বহু কষ্টে কেন্দ্রে ঢুকেছিল, কিন্তু তার ভোটটিও কাস্ট করা ছিল।
Shams Shahariar
১৪ জানুয়ারী, ২০১৯
আওয়ামী লীগ মনমানসিকতায় বাকশাল, সন্ত্রাসী-গুন্ডা আর লুটেরাদের দল । একসময় সেনানায়কদের সরাতে বামরা এই গুন্ডাদের সাহায্য নিতে গিয়ে দেশের ক্ষমতা এই গুন্ডাদের হাতে তুলে দিয়েছে । বামরা যেন ভবিষ্যতে এই ভুল না করে । জনগণের শাসন কিভাবে কায়েম করা যায় , সে পথ খুঁজতে হবে ।
Himu
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
আপনারা যা বলেছেন আমরা জনগণ তাই দেখেছি। কিন্তু সমস্যা হল ক্ষমতার স্বাদ পেলে সবাই পাল্টে যায়। যেমন পাল্টে গেছে ইনু, মেনন ও দিলিপ বড়ুয়ারা।
T.M.ferdausur Rahman
১২ জানুয়ারী, ২০১৯
৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনকে যারা কলঙ্কিত ও ভুয়া না বলে, ইনিয়ে বিনিয়ে বৈধতা দেয়ার চেষ্টা করে, আসলে তারাই ভুয়া এবং কলঙ্কিত।